alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত, দায় নেবে কে?

: বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়! নামটি শুনতে বেশ ভালোই লাগে। কিন্তু তাদের কার্যক্রমে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীরা কতটুকু আস্থা রাখছে, সেটাই মুখ্য বিষয়। করোনা মাহামারীর আগে যতটুকু গতি ছিল, এখন ঠিক তার উল্টো হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি এবং বেসরকারি কলেজে অনার্স কোর্স আছে প্রায় ২ হাজার ২৭৪টি কলেজে। আর শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ।

যারা পাবলিক কিংবা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ পায় না, তারাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এসে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু এখন স্বপ্ন যেন, দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের শর্ত সাপেক্ষে দ্বিতীয় বর্ষে প্রমোশন এবং দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের তৃতীয় বর্ষে প্রমোশন দেয়া হয়েছে।

কিন্তু অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা চলমান থাকলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তা স্থগিত করা হয়। ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ এবং ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে মাদরাসাগুলো তাদের ঘোষিত আগের রুটিন অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্ব-শরীরে পরীক্ষা নিচ্ছে। সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখন হতাশ! বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে, পরিবারের চাপ তো আছেই। সুতরাং এমন পরিস্থিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যেন শিক্ষার্থীদের স্বার্থে যথাযথ ভূমিকা রাখে সে বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী এবং কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল করিম গাজী

গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষির অবদান

শহরের পাখিরা যখন মরার প্রহর গুনে

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত, দায় নেবে কে?

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়! নামটি শুনতে বেশ ভালোই লাগে। কিন্তু তাদের কার্যক্রমে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীরা কতটুকু আস্থা রাখছে, সেটাই মুখ্য বিষয়। করোনা মাহামারীর আগে যতটুকু গতি ছিল, এখন ঠিক তার উল্টো হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি এবং বেসরকারি কলেজে অনার্স কোর্স আছে প্রায় ২ হাজার ২৭৪টি কলেজে। আর শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ।

যারা পাবলিক কিংবা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ পায় না, তারাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এসে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু এখন স্বপ্ন যেন, দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের শর্ত সাপেক্ষে দ্বিতীয় বর্ষে প্রমোশন এবং দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের তৃতীয় বর্ষে প্রমোশন দেয়া হয়েছে।

কিন্তু অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা চলমান থাকলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তা স্থগিত করা হয়। ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ এবং ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে মাদরাসাগুলো তাদের ঘোষিত আগের রুটিন অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্ব-শরীরে পরীক্ষা নিচ্ছে। সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখন হতাশ! বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে, পরিবারের চাপ তো আছেই। সুতরাং এমন পরিস্থিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যেন শিক্ষার্থীদের স্বার্থে যথাযথ ভূমিকা রাখে সে বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী এবং কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল করিম গাজী

back to top