মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
একটা সময় ছিল বাংলাদেশ জয়লাভ করবে ভাবাটাও দুষ্কর। একটা জয় যেন সোনার হরিণ। সহজে ধরা দিতে চাইতো না। বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়ে জয়ের দেখা পাওয়া যেত। আস্তে আস্তে যত সময় গড়ালো বাংলার ক্রিকেটে বসন্তের আবির্ভাব ঘটল। পরিবর্তনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে প্রবল বেগে। ২০০৫ সালে কার্ডিফে তৎকালীন সুপ্রিম ক্ষমতাধর অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনা সেই সাক্ষী দেয়। আশার পালে হাওয়া তুলে ২০০৭ বিশ্বকাপের ফেভারিট ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুঁড়িয়ে দেওয়া। ২০১১ বিশ্বকাপ দৃষ্টিনন্দন পারফরম্যান্স ২০১২ সালের স্মৃতি বিজড়িত ফাইনাল সেই পাল্ল ভারী করে।
তবে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে এখনো যোজন যোজন পিছিয়ে বাংলাদেশ। খেলতে নামলেই দেখা যায় অসহায় আত্মসমর্পণ। সর্বশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি সেই কথাই বলে। কিন্তু যখনই ওয়ানডে মাঠে নামে দুর্দান্তভাবে নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ করে। প্রথম দুই ম্যাচে স্বাগতিকদের অসহায়ত্বের শিকল পড়িয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেন।
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ দুয়ার কড়া নাড়ছে। তাই এখনি বিশেষ পরিকল্পনা সাজানো দরকার। তরুণ খেলোয়াড়দের পরিচর্যা করে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলা দরকার। তারা দলের প্রয়োজনে যেন সর্বস্ব দিয়ে লড়ে যেতে পারে। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে ভরপুর সিনিয়র খেলোয়াড়দের সঠিক মূল্যায়ন করা উচত। সঠিক পরিকল্পনা ওডিআইতে উন্মুক্ত করতে পারে সম্ভাবনার দ্বার।
জুনায়েদ মোস্তফা
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২
একটা সময় ছিল বাংলাদেশ জয়লাভ করবে ভাবাটাও দুষ্কর। একটা জয় যেন সোনার হরিণ। সহজে ধরা দিতে চাইতো না। বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়ে জয়ের দেখা পাওয়া যেত। আস্তে আস্তে যত সময় গড়ালো বাংলার ক্রিকেটে বসন্তের আবির্ভাব ঘটল। পরিবর্তনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে প্রবল বেগে। ২০০৫ সালে কার্ডিফে তৎকালীন সুপ্রিম ক্ষমতাধর অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনা সেই সাক্ষী দেয়। আশার পালে হাওয়া তুলে ২০০৭ বিশ্বকাপের ফেভারিট ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুঁড়িয়ে দেওয়া। ২০১১ বিশ্বকাপ দৃষ্টিনন্দন পারফরম্যান্স ২০১২ সালের স্মৃতি বিজড়িত ফাইনাল সেই পাল্ল ভারী করে।
তবে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে এখনো যোজন যোজন পিছিয়ে বাংলাদেশ। খেলতে নামলেই দেখা যায় অসহায় আত্মসমর্পণ। সর্বশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি সেই কথাই বলে। কিন্তু যখনই ওয়ানডে মাঠে নামে দুর্দান্তভাবে নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ করে। প্রথম দুই ম্যাচে স্বাগতিকদের অসহায়ত্বের শিকল পড়িয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেন।
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ দুয়ার কড়া নাড়ছে। তাই এখনি বিশেষ পরিকল্পনা সাজানো দরকার। তরুণ খেলোয়াড়দের পরিচর্যা করে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলা দরকার। তারা দলের প্রয়োজনে যেন সর্বস্ব দিয়ে লড়ে যেতে পারে। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে ভরপুর সিনিয়র খেলোয়াড়দের সঠিক মূল্যায়ন করা উচত। সঠিক পরিকল্পনা ওডিআইতে উন্মুক্ত করতে পারে সম্ভাবনার দ্বার।
জুনায়েদ মোস্তফা