মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চারদিকে মানুষের আর্তনাদ আর চাপা কান্নার নিনাদে ছেঁয়ে যাচ্ছে শহর। দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে সব কিছুর মূল্য ক্রমে ক্রমে বেড়ে যাচ্ছে লাগামহীনভাবে। মাঝেমধ্যে পরিলক্ষিত হয় বিদ্যুতের গতি বা ট্রেনের গতিকেও বুঝি হার মানাতে চলেছে। কিন্তু বৃদ্ধি পাচ্ছে না মানুষের জীবনযাত্রার মান। বৃদ্ধি পাচ্ছে না মানুষের জীবনের মূল্য। মানুষে মানুষে গভীর বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক সময়ের পরিক্রমায় বিলুপ্তির পথে। মানুষ দিনে দিনে যেন হিংস্র হয়ে উঠেছে। সম্পর্কের ভীত খুব বেশি নড়বড়ে এবং ঠুনকো। যা সামান্য বাতাসে ভেঙে পড়ে যায়। এখনো অনেক মানুষ শুধু আমিত্বকে ভিতরে লালন করে রেখেছে, তার সমস্ত চিন্তাভাবনা ও অস্থিমজ্জাজুড়ে নিজের স্বার্থ।
কিছু মানুষ অতি মাত্রায় আত্মকেন্দ্রিক। নিজ স্বার্থের জন্য সমস্ত কিছু জলাঞ্জলি দিতে পারে। সব বন্ধন ভুলে যায়, নিশ্চিহ্ন করে ফেলে সব স্বীকৃত সম্পর্ক। একটু ব্যক্তিক্রম হলে কাউকে হত্যা করতেও দ্বিধা করে না। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত, মহান প্রতিপালক সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ কর্মকান্ড কতটা জঘন্য, চিন্তাশক্তি লোপ পেয়ে একদম শূন্যের কোঠায়। তাই হয়তো একজন মানুষ অন্যজনের দ্বারা অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
মানুষে মানুষে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। সম্পর্কের ভিত্তি অনেক বেশি শক্তিশালী করা প্রয়োাজন যেন সহজেই মুখ থুবড়ে পড়ে না যায়। সম্পর্কে দেয়াল এতটাই মজবুত হওয়া জরুরি যেন অনায়াসে আস্থা রাখা যায়, মানুষের কাছে মানুষ অধিক নিরাপদ হবে। একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে থাকা যেখানে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার এমন সম্পর্ক সৃষ্টি হোক। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা নামক অব্যর্থ অস্ত্রের যথাযথ ব্যবহার হোক। পৃথিবীর সর্বত্র ভরে উঠুক ভালোবাসায়।
জুবায়েদ মোস্তফা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ৩১ আগস্ট ২০২২
চারদিকে মানুষের আর্তনাদ আর চাপা কান্নার নিনাদে ছেঁয়ে যাচ্ছে শহর। দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে সব কিছুর মূল্য ক্রমে ক্রমে বেড়ে যাচ্ছে লাগামহীনভাবে। মাঝেমধ্যে পরিলক্ষিত হয় বিদ্যুতের গতি বা ট্রেনের গতিকেও বুঝি হার মানাতে চলেছে। কিন্তু বৃদ্ধি পাচ্ছে না মানুষের জীবনযাত্রার মান। বৃদ্ধি পাচ্ছে না মানুষের জীবনের মূল্য। মানুষে মানুষে গভীর বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক সময়ের পরিক্রমায় বিলুপ্তির পথে। মানুষ দিনে দিনে যেন হিংস্র হয়ে উঠেছে। সম্পর্কের ভীত খুব বেশি নড়বড়ে এবং ঠুনকো। যা সামান্য বাতাসে ভেঙে পড়ে যায়। এখনো অনেক মানুষ শুধু আমিত্বকে ভিতরে লালন করে রেখেছে, তার সমস্ত চিন্তাভাবনা ও অস্থিমজ্জাজুড়ে নিজের স্বার্থ।
কিছু মানুষ অতি মাত্রায় আত্মকেন্দ্রিক। নিজ স্বার্থের জন্য সমস্ত কিছু জলাঞ্জলি দিতে পারে। সব বন্ধন ভুলে যায়, নিশ্চিহ্ন করে ফেলে সব স্বীকৃত সম্পর্ক। একটু ব্যক্তিক্রম হলে কাউকে হত্যা করতেও দ্বিধা করে না। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত, মহান প্রতিপালক সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ কর্মকান্ড কতটা জঘন্য, চিন্তাশক্তি লোপ পেয়ে একদম শূন্যের কোঠায়। তাই হয়তো একজন মানুষ অন্যজনের দ্বারা অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
মানুষে মানুষে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। সম্পর্কের ভিত্তি অনেক বেশি শক্তিশালী করা প্রয়োাজন যেন সহজেই মুখ থুবড়ে পড়ে না যায়। সম্পর্কে দেয়াল এতটাই মজবুত হওয়া জরুরি যেন অনায়াসে আস্থা রাখা যায়, মানুষের কাছে মানুষ অধিক নিরাপদ হবে। একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে থাকা যেখানে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার এমন সম্পর্ক সৃষ্টি হোক। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা নামক অব্যর্থ অস্ত্রের যথাযথ ব্যবহার হোক। পৃথিবীর সর্বত্র ভরে উঠুক ভালোবাসায়।
জুবায়েদ মোস্তফা