alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : তরুণদের অবদানে গড়ে উঠুক স্মার্ট বাংলাদেশ

: বুধবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখে চলেছে। দেশবাসীও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেছে- ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে’ এবং এটা ২০৪১ সালের মধ্যেই সফল হবে। তবে এই সফলতার উজ্জ্বল নক্ষত্র জ্বলে উঠুক তরুণদের হাতের ছোঁয়ায়। তরুণদের চোখেমুখে লেপ্টে থাকা সবাই সম্ভাবনা ব্যবহৃত হোক স্মার্ট বাংলাদেশে গড়ে ওঠার কারুকাজে। এর জন্য প্রয়োজন নতুন উদ্যোগ, নতুন স্বপ্ন, নতুন যাত্রা।

এর আগে ২০০৮ সালের ‘ভিশন ২০২১’ এর মূল ভিত্তি হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বপ্ন এখন সফলতার গন্ডি পেরিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে চলেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশে এসে বাংলাদেশ দেখেছে- পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ কিছু মেগা প্রকল্পের সফল সমাপ্তি।

দেশের সফলতাকে একধাপ এগিয়ে নিতে এই দেশের তরুণ সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। এদেশে এখনো হাজার হাজার তরুণ বেকারত্বের বোঝা মাথায় নিয়ে ঘেমে ঘেমে ক্লান্ত। বেকার তরুণদের চোখেমুখে স্পষ্ট কিছু অভিলাষ ভেসে থাকে, তারা চায় দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে। তাই যেসব বেকার তরুণ সোশ্যাল নেটওয়ার্কসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সময় অপচয় করে চলেছে তাদেরকে কর্মমুখী করতে পারলে সুফল পাওয়া যাবে। একদিক দিয়ে ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাবে, আরেকদিক দিয়ে অর্থনৈতিক অবস্থায় উৎকৃষ্টতা ফিরে আসবে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ বানাতে হলে, দেশের তরুণ প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। দেশ হবে স্মাট, স্বপ্ন ফিরে পাক তার বাস্তবতা। সেই অপেক্ষায় গোটা বাংলাদেশ।

এম এ জিন্নাহ

হাতিয়া, নোয়াখালী

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : তরুণদের অবদানে গড়ে উঠুক স্মার্ট বাংলাদেশ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৩

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখে চলেছে। দেশবাসীও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেছে- ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে’ এবং এটা ২০৪১ সালের মধ্যেই সফল হবে। তবে এই সফলতার উজ্জ্বল নক্ষত্র জ্বলে উঠুক তরুণদের হাতের ছোঁয়ায়। তরুণদের চোখেমুখে লেপ্টে থাকা সবাই সম্ভাবনা ব্যবহৃত হোক স্মার্ট বাংলাদেশে গড়ে ওঠার কারুকাজে। এর জন্য প্রয়োজন নতুন উদ্যোগ, নতুন স্বপ্ন, নতুন যাত্রা।

এর আগে ২০০৮ সালের ‘ভিশন ২০২১’ এর মূল ভিত্তি হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বপ্ন এখন সফলতার গন্ডি পেরিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে চলেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশে এসে বাংলাদেশ দেখেছে- পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ কিছু মেগা প্রকল্পের সফল সমাপ্তি।

দেশের সফলতাকে একধাপ এগিয়ে নিতে এই দেশের তরুণ সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। এদেশে এখনো হাজার হাজার তরুণ বেকারত্বের বোঝা মাথায় নিয়ে ঘেমে ঘেমে ক্লান্ত। বেকার তরুণদের চোখেমুখে স্পষ্ট কিছু অভিলাষ ভেসে থাকে, তারা চায় দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে। তাই যেসব বেকার তরুণ সোশ্যাল নেটওয়ার্কসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সময় অপচয় করে চলেছে তাদেরকে কর্মমুখী করতে পারলে সুফল পাওয়া যাবে। একদিক দিয়ে ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাবে, আরেকদিক দিয়ে অর্থনৈতিক অবস্থায় উৎকৃষ্টতা ফিরে আসবে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ বানাতে হলে, দেশের তরুণ প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। দেশ হবে স্মাট, স্বপ্ন ফিরে পাক তার বাস্তবতা। সেই অপেক্ষায় গোটা বাংলাদেশ।

এম এ জিন্নাহ

হাতিয়া, নোয়াখালী

back to top