বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও উন্নতির শিখরে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তরুণ সমাজ দিন-দিন পিছিয়ে যাচ্ছে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে মোবাইল ফোন, বিভিন্ন ধরনের গেমস আসক্তি এবং মাদকের প্রভাব। সুস্থ ধারার সাংস্কৃতি খেলাধুলা চর্চার অভাবে অনেক সময় তরুণরা কৌতূহলবশত মাদকের দিকে ঝুঁকে যায়। তারপরে তরুণ সমাজের ভবিষ্যৎ ধীরে ধীরে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
শহর এবং নগরায়ণের ফলে কমে যাচ্ছে খেলার মাঠ। আগের মত পর্যাপ্ত খেলার মাঠ দেখা যায় না বললেই চলে। চারদিকে নিস্তব্ধ একটা পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়। এখন আর উৎসবমুখর পরিবেশে মাঠে খেলাধুলা হয় না বললেই চলে। আমাদের সবার প্রচেষ্টার মাধ্যমে তরুণদেরকে যদি খেলাধুলার প্রতি উৎসাহ, উদ্দীপনা জোগাতে পারি, তাহলে তরুণরা বিপথগামী হবে না। শুধু লোক দেখানো প্রোগ্রামার আর কর্মসূচি দিয়েই হবে না। তরুণদেরকে সঙ্গে নিয়ে সেটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে। তাদেরকে ক্রীড়া এবং সুস্থ ধারার সাংস্কৃতি মুখী করতে হলে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ প্রস্তুত করতে হবে।
তরুণদেরকে কিভাবে নিয়মিত খেলার মাঠে আনা যায় সে ব্যাপারে নতুন-নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শুধু বই পুস্তকে শরীর চর্চা বা খেলাধুলা যেন সীমাবদ্ধ না থাকে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খেলাধুলাকে যেন গুরুত্বের সহিত দেখেন এবং তাদের স্টুডেন্টদেরকে উৎসাহিত করেন। আমাদের সঠিক সিদ্ধান্ত এবং গাইড লাইনের মাধ্যমে তরুণ সমাজ যেন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠন করতে পারে সে ব্যাপারে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে।
বাংলাদেশের এক তৃতীয় অংশ তরুণ জনগোষ্ঠী। তরুণদেরকে যদি ভালোভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা যায়। তাহলে তারুণ্য শক্তিই রচিত করবে লাল, সবুজ শক্তি। তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের মাঝে এক অনন্য মর্যাদা লাভ করবে। প্রয়োজন শুধু তরুণদের দিকগুলো বিবেচনা করে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।
সাব্বির হোসেন মিরাজ
শিক্ষার্থী
সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল
বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫
বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও উন্নতির শিখরে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তরুণ সমাজ দিন-দিন পিছিয়ে যাচ্ছে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে মোবাইল ফোন, বিভিন্ন ধরনের গেমস আসক্তি এবং মাদকের প্রভাব। সুস্থ ধারার সাংস্কৃতি খেলাধুলা চর্চার অভাবে অনেক সময় তরুণরা কৌতূহলবশত মাদকের দিকে ঝুঁকে যায়। তারপরে তরুণ সমাজের ভবিষ্যৎ ধীরে ধীরে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
শহর এবং নগরায়ণের ফলে কমে যাচ্ছে খেলার মাঠ। আগের মত পর্যাপ্ত খেলার মাঠ দেখা যায় না বললেই চলে। চারদিকে নিস্তব্ধ একটা পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়। এখন আর উৎসবমুখর পরিবেশে মাঠে খেলাধুলা হয় না বললেই চলে। আমাদের সবার প্রচেষ্টার মাধ্যমে তরুণদেরকে যদি খেলাধুলার প্রতি উৎসাহ, উদ্দীপনা জোগাতে পারি, তাহলে তরুণরা বিপথগামী হবে না। শুধু লোক দেখানো প্রোগ্রামার আর কর্মসূচি দিয়েই হবে না। তরুণদেরকে সঙ্গে নিয়ে সেটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে। তাদেরকে ক্রীড়া এবং সুস্থ ধারার সাংস্কৃতি মুখী করতে হলে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ প্রস্তুত করতে হবে।
তরুণদেরকে কিভাবে নিয়মিত খেলার মাঠে আনা যায় সে ব্যাপারে নতুন-নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শুধু বই পুস্তকে শরীর চর্চা বা খেলাধুলা যেন সীমাবদ্ধ না থাকে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খেলাধুলাকে যেন গুরুত্বের সহিত দেখেন এবং তাদের স্টুডেন্টদেরকে উৎসাহিত করেন। আমাদের সঠিক সিদ্ধান্ত এবং গাইড লাইনের মাধ্যমে তরুণ সমাজ যেন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠন করতে পারে সে ব্যাপারে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে।
বাংলাদেশের এক তৃতীয় অংশ তরুণ জনগোষ্ঠী। তরুণদেরকে যদি ভালোভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা যায়। তাহলে তারুণ্য শক্তিই রচিত করবে লাল, সবুজ শক্তি। তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের মাঝে এক অনন্য মর্যাদা লাভ করবে। প্রয়োজন শুধু তরুণদের দিকগুলো বিবেচনা করে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।
সাব্বির হোসেন মিরাজ
শিক্ষার্থী
সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল