বন্যপ্রাণী আমাদের প্রকৃতির অংশ , তারা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বন্যপ্রাণী খাদ্যশৃঙ্খল ঠিক রাখে। যেমন, বাঘের মতো শিকারী প্রাণী যদি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তাহলে তৃণভোজী প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে গিয়ে বনজ সম্পদের ওপর চাপ তৈরি করবে। এটি পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, বন্যপ্রাণীজগৎ হুমকির পথে। বন কেটে ফেলা, প্রাণীদের অবৈধ শিকার এছাড়া পানি, মাটি ও বায়ু দূষণ এবং জলবায়ুর পরিবর্তন বন্যপ্রাণীদের জন্য হুমকি ও সমস্যার সৃষ্টি করছে। অনেক প্রজাতি এখন বিলুপ্তির পথে ।
বন্যপ্রাণী রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। বনভূমি কেটে কৃষিজমি তৈরি, শিল্প স্থাপন এবং অবৈধ শিকার বন্যপ্রাণীর সবচেয়ে বড় শত্রু, তাই বন্যপ্রাণী বাঁচাতে নিয়ন্ত্রিত ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি।
বন ধ্বংস রোধ ও বনায়ন সৃষ্টি করতে হবে। যা প্রাণীদের নিরাপদ আবাস নিশ্চিত করবে। এর সাথে বন্যপ্রাণী সুরক্ষার জন্য কঠোর আইন থাকা দরকার এবং সেগুলো কার্যকরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য এবং তাদের সুরক্ষার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের সাহায্যে সাধারণ মানুষকে বন্যপ্রাণীর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।
বিশেষ করে, বনাঞ্চলের নিকটবর্তী মানুষদের বন্যপ্রাণী রক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে। বন্যপ্রাণী রক্ষা মানে প্রকৃতির প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষা। প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সহাবস্থান বজায় রাখতে হলে বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় এখনই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রকৃতি এবং প্রাণ একে অপরের পরিপূরক ।
তানজিলা বেগম মীম
শিক্ষার্থী, আইন ও ভূমি প্রশাসন,
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
বন্যপ্রাণী আমাদের প্রকৃতির অংশ , তারা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বন্যপ্রাণী খাদ্যশৃঙ্খল ঠিক রাখে। যেমন, বাঘের মতো শিকারী প্রাণী যদি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তাহলে তৃণভোজী প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে গিয়ে বনজ সম্পদের ওপর চাপ তৈরি করবে। এটি পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, বন্যপ্রাণীজগৎ হুমকির পথে। বন কেটে ফেলা, প্রাণীদের অবৈধ শিকার এছাড়া পানি, মাটি ও বায়ু দূষণ এবং জলবায়ুর পরিবর্তন বন্যপ্রাণীদের জন্য হুমকি ও সমস্যার সৃষ্টি করছে। অনেক প্রজাতি এখন বিলুপ্তির পথে ।
বন্যপ্রাণী রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। বনভূমি কেটে কৃষিজমি তৈরি, শিল্প স্থাপন এবং অবৈধ শিকার বন্যপ্রাণীর সবচেয়ে বড় শত্রু, তাই বন্যপ্রাণী বাঁচাতে নিয়ন্ত্রিত ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি।
বন ধ্বংস রোধ ও বনায়ন সৃষ্টি করতে হবে। যা প্রাণীদের নিরাপদ আবাস নিশ্চিত করবে। এর সাথে বন্যপ্রাণী সুরক্ষার জন্য কঠোর আইন থাকা দরকার এবং সেগুলো কার্যকরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য এবং তাদের সুরক্ষার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের সাহায্যে সাধারণ মানুষকে বন্যপ্রাণীর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।
বিশেষ করে, বনাঞ্চলের নিকটবর্তী মানুষদের বন্যপ্রাণী রক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে। বন্যপ্রাণী রক্ষা মানে প্রকৃতির প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষা। প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সহাবস্থান বজায় রাখতে হলে বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় এখনই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রকৃতি এবং প্রাণ একে অপরের পরিপূরক ।
তানজিলা বেগম মীম
শিক্ষার্থী, আইন ও ভূমি প্রশাসন,
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়