সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরিক্ষা তারিখ পরিবর্তন করে ঈদ-উল-ফিতরের পর নেয়ার দাবি জানিয়েছে মেডিকেল ভর্তি-ইচ্ছু শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ মানববন্ধন করেন তারা। মানববন্ধনে তারা ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করে ঈদ-উল-ফিতরের পর নেয়ার দাবি জানান।
লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, দেশে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও তা এখনো পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। ভর্তি পরীক্ষায় যেখানে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ প্রায় ৩ লাখ লোকের জনসমাগম ঘটবে। অথচ বাংলাদেশে এখনো করোনা পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। এমতাবস্থায় কোন শিক্ষার্থী বা অভিভাবক যদি করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয় তবে এর দায়ভার কে নেবে বলে?
তারা আরো বলেন, একমাত্র মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ব্যতীত দেশের বাকি সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এমন এক সময়ে নির্ধারণ করা হয়েছে যখন কি-না করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি শূন্যের কোঠায় নেমে আসার কথা এবং সিংহভাগ পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকের টিকাও সুনিশ্চিত হয়ে যাবার কথা। তাহলে সকলের ভর্তি পরীক্ষা ঈদের পর হলে কেন আমাদের পরিক্ষা এত তাড়াতাড়ি নেয়া হচ্ছে। শুধু মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন এই সময় বৈষম্য?
তারা বলেন, ২ এপ্রিল পরিক্ষা হলে জুন- জুলাইয়ের মাঝেই ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে। তবে তখনও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিক্ষা শুরু হবে না। তখন যেসব শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাবে না তখন তারা বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি হবে। আর যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষার অপেক্ষায় থাকে তাহলে তারা যদি সেখানে চান্স না পায় তাহলে আর বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির সময় থাকবে না। আবার যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষা হবে,তখন তারা যদি সেখানে চান্স পায় অথবা মেডিকেলের চেয়ে ভালো যায়গায় চান্স পায় তাহলে মেডিকেলের ভর্তি ক্যান্সেল করে তাদের সেখানে চলে যেতে হবে। এতে অনেক টাকা নষ্ট হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ ২০২১
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরিক্ষা তারিখ পরিবর্তন করে ঈদ-উল-ফিতরের পর নেয়ার দাবি জানিয়েছে মেডিকেল ভর্তি-ইচ্ছু শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ মানববন্ধন করেন তারা। মানববন্ধনে তারা ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করে ঈদ-উল-ফিতরের পর নেয়ার দাবি জানান।
লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, দেশে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও তা এখনো পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। ভর্তি পরীক্ষায় যেখানে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ প্রায় ৩ লাখ লোকের জনসমাগম ঘটবে। অথচ বাংলাদেশে এখনো করোনা পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। এমতাবস্থায় কোন শিক্ষার্থী বা অভিভাবক যদি করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয় তবে এর দায়ভার কে নেবে বলে?
তারা আরো বলেন, একমাত্র মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ব্যতীত দেশের বাকি সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এমন এক সময়ে নির্ধারণ করা হয়েছে যখন কি-না করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি শূন্যের কোঠায় নেমে আসার কথা এবং সিংহভাগ পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকের টিকাও সুনিশ্চিত হয়ে যাবার কথা। তাহলে সকলের ভর্তি পরীক্ষা ঈদের পর হলে কেন আমাদের পরিক্ষা এত তাড়াতাড়ি নেয়া হচ্ছে। শুধু মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন এই সময় বৈষম্য?
তারা বলেন, ২ এপ্রিল পরিক্ষা হলে জুন- জুলাইয়ের মাঝেই ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে। তবে তখনও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিক্ষা শুরু হবে না। তখন যেসব শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাবে না তখন তারা বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি হবে। আর যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষার অপেক্ষায় থাকে তাহলে তারা যদি সেখানে চান্স না পায় তাহলে আর বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির সময় থাকবে না। আবার যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষা হবে,তখন তারা যদি সেখানে চান্স পায় অথবা মেডিকেলের চেয়ে ভালো যায়গায় চান্স পায় তাহলে মেডিকেলের ভর্তি ক্যান্সেল করে তাদের সেখানে চলে যেতে হবে। এতে অনেক টাকা নষ্ট হবে।