কাওয়ালী প্রোগ্রামে হামলা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অনুষ্ঠিত কাওয়ালী সঙ্গীতের অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর ঘটনায় তৎক্ষনাৎ প্রতিবাদ মিছিল করেছে বাম সংগঠনগুলো।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ছাত্র ইউনিয়ন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীসহ অন্যান্য বাম সংগঠনগুলোর প্রায় ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করেছে।
বুধবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কাওয়ালী অনুষ্ঠানে হামলা চালায়। এ সময় তারা আয়োজকদের উপর হামলা করে এবং স্টেইজ ও চেয়ার ভাংচুর করে। হামলায় ১৫-২০জন গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছে।
আয়োজকদের অভিযোগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা এই হামলা চালায়। তারা জানান, গত সপ্তাহে তারা টিএসসির পরিচালক আকবর হোসেনের অনুমতি নেয়। এরপর তাদের কার্যক্রম শুরু করে। আজ দিনের মধ্যে স্টেইজের কার্যক্রম সম্পন্ন করলেও বিকেলে সাউন্ড সিস্টেমের কাজ শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু সাউন্ড সিস্টেমের দায়িত্বে থাকা তৈয়েব জানান, সাদ্দাম হোসেন তাকে নিষেধ করেন। পরে তারা অন্য জায়গা থেকে সাউন্ড সিস্টেম ভাড়া করে আনে। এর আগেই সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী বিভিন্ন হলের নেতাকর্মীরা এসে অনুষ্ঠানে হামলা করে।
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ হামলার সাথে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এ বিষয়ে আমি অবগত নই।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, কারা হামলা চালিয়েছে জানিনা। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এসময় বাম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রক্টরকে ঘিরে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়।
কাওয়ালী প্রোগ্রামে হামলা
বুধবার, ১২ জানুয়ারী ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অনুষ্ঠিত কাওয়ালী সঙ্গীতের অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর ঘটনায় তৎক্ষনাৎ প্রতিবাদ মিছিল করেছে বাম সংগঠনগুলো।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ছাত্র ইউনিয়ন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীসহ অন্যান্য বাম সংগঠনগুলোর প্রায় ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করেছে।
বুধবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কাওয়ালী অনুষ্ঠানে হামলা চালায়। এ সময় তারা আয়োজকদের উপর হামলা করে এবং স্টেইজ ও চেয়ার ভাংচুর করে। হামলায় ১৫-২০জন গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছে।
আয়োজকদের অভিযোগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা এই হামলা চালায়। তারা জানান, গত সপ্তাহে তারা টিএসসির পরিচালক আকবর হোসেনের অনুমতি নেয়। এরপর তাদের কার্যক্রম শুরু করে। আজ দিনের মধ্যে স্টেইজের কার্যক্রম সম্পন্ন করলেও বিকেলে সাউন্ড সিস্টেমের কাজ শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু সাউন্ড সিস্টেমের দায়িত্বে থাকা তৈয়েব জানান, সাদ্দাম হোসেন তাকে নিষেধ করেন। পরে তারা অন্য জায়গা থেকে সাউন্ড সিস্টেম ভাড়া করে আনে। এর আগেই সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী বিভিন্ন হলের নেতাকর্মীরা এসে অনুষ্ঠানে হামলা করে।
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ হামলার সাথে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এ বিষয়ে আমি অবগত নই।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, কারা হামলা চালিয়েছে জানিনা। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এসময় বাম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রক্টরকে ঘিরে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়।