রাজধানীর রামপুরায় অনাবিল বাসের চাপায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মাইনুদ্দিন ইসলাম দুর্জয় নিহতের ঘটনায় রামপুরা থানায় মামলা দায়ের করেছেন তার মা রাশিদা বেগম। এ ছাড়া মাইনুদ্দিন নিহত হওয়ার জেরে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করে।
মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) নিরাপদ সড়ক আইন ২০১৮-এর ধারা অনুযায়ী রাশিদা বেগম এই মামলাটি দায়ের করেন। রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর মা মামলাটি দায়ের করেছেন। ওই শিক্ষার্থীকে চাপা দেওয়া অনাবিল বাসটির চালককে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। গণপিটুনির শিকার সেই চালক বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পুলিশি প্রহরায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, একই ঘটনায় রামপুরা এলাকায় আটটি বাসে আগুন ও চারটি বাসে ভাঙচুর করার ঘটনায় আলাদা একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছে।
ওসি বলেন, বাসচাপায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনার পরপরই কয়েকটি বাসে আগুন দেওয়া হয়, কয়েকটি বাস ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাত আনুমানিক ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে, সোমবার (২৯ নভেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে রাজধানীর রামপুরা এলাকায় গ্রিন অনাবিল পরিবহনের বাসের চাপায় মাইনুদ্দিন নিহত হয়। এ ঘটনায় রাতে সড়ক অবরোধ করে উত্তেজিত জনতা। ঘাতক বাসসহ আটটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় আরও চারটি বাস।
মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১
রাজধানীর রামপুরায় অনাবিল বাসের চাপায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মাইনুদ্দিন ইসলাম দুর্জয় নিহতের ঘটনায় রামপুরা থানায় মামলা দায়ের করেছেন তার মা রাশিদা বেগম। এ ছাড়া মাইনুদ্দিন নিহত হওয়ার জেরে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করে।
মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) নিরাপদ সড়ক আইন ২০১৮-এর ধারা অনুযায়ী রাশিদা বেগম এই মামলাটি দায়ের করেন। রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর মা মামলাটি দায়ের করেছেন। ওই শিক্ষার্থীকে চাপা দেওয়া অনাবিল বাসটির চালককে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। গণপিটুনির শিকার সেই চালক বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পুলিশি প্রহরায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, একই ঘটনায় রামপুরা এলাকায় আটটি বাসে আগুন ও চারটি বাসে ভাঙচুর করার ঘটনায় আলাদা একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছে।
ওসি বলেন, বাসচাপায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনার পরপরই কয়েকটি বাসে আগুন দেওয়া হয়, কয়েকটি বাস ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাত আনুমানিক ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে, সোমবার (২৯ নভেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে রাজধানীর রামপুরা এলাকায় গ্রিন অনাবিল পরিবহনের বাসের চাপায় মাইনুদ্দিন নিহত হয়। এ ঘটনায় রাতে সড়ক অবরোধ করে উত্তেজিত জনতা। ঘাতক বাসসহ আটটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় আরও চারটি বাস।