শাহ পরান ৯১ রান করেন
জাতীয় লীগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামে খুলনা বিভাগের বিপক্ষে প্রথম দিনে চট্টগ্রাম বিভাগের রান ৮ উইকেটে ৩৪০। দলের হয়ে শাহ পরান করেন ১০০ বলে ৯১। যাতে ১০ চার ও ৪ ছক্কা রয়েছে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা চট্টগ্রাম ৯৯ রানের মধ্যে হারায় ৪ উইকেট। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান সাদিকুর রহমান এবার ফেরেন ৩৫ রানে। আরেক ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ফেরেন ১৪ বলে ১৮ রান করে। অধিনায়ক শাহাদাত হোসেন দেখেননি রানের মুখ।
এরপর চট্টগ্রামের প্রতিরোধের শুরু। সাজ্জাদুল হক রিপনের (৫৬) সঙ্গে ৯৪ রানের জুটি গড়েন পরান।
৬৫ বলে ফিফটি ছুঁয়ে পরান আরও গতিতে ছুটতে থাকেন সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু ৯১ রানে বোল্ড হয়ে যান লেগ স্পিনার ইয়াসিন মুনতাসিরের দারুণ এক ডেলিভারিতে।
এরপর ইরফান শুক্কুরের (৬২) সঙ্গে সাজ্জাদুলের জুটি ৬৯ রানের। ইরফান ও নাঈম হাসানো পরে গড়েন অর্ধশত রানের জুটি। নাঈম আউট হন ৪৫ রানে।
খুলনার পেসার সফর আলী নেন ৪ উইকেট।
ছন্দে ফিরলেন অমিত
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে সারাদিনে খেলা হয়েছে ৪৮.১ ওভারে। রংপুর বিভাগের বিপক্ষে ৭ উইকেটে ১৭২ রান তুলেছে সিলেট বিভাগ। অমিত হাসান একাই করেছেন অর্ধেকের বেশি রান। ১১টি চারে তার ব্যাট থেকে আসে ১১০ বলে ৯১ রান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেট বিপাকে পড়ে যায় দ্রুতই। বাংলাদেশ টেস্ট দল থেকে বাদ পড়া জাকির হাসান (৫) ব্যর্থ আবার। ৩৭ রানে হারায় তারা ৪ উইকেট। পঞ্চম উইকেটে ৭০ রানের জুটি গড়েন অমিত ও আশরাফুল হাসান (আউট হন ২৭ রানে)।
দলকে আরও টেনে নিয়ে অমিত পৌঁছে যান শতরানের দুয়ারে। কিন্তু ৯ রান দূরে থাকতে ফিরতি ক্যাচ দেন মুকিদুল ইসলামকে।
এরপর লড়াই করে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেন রেজাউর রহমান রাজা (২৮*)।
বরিশালের দুর্দশা
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশাল বিভাগ রাজশাহীর বিপক্ষে করে ২১২ রান। খুলনার মাঠে শুরুতে জুটিতে বরিশালকে ৬২ রান এনে দেন জাহিদউজ্জামান ও ইফতেখার হোসেন ইফতি। দুজনের কেউ অবশ্য ফিফটি করতে পারেননি। ২৯ রানে ফেরেন জাহিদ, ৪০ রানে ইফতি। তিনে নেমে অভিজ্ঞ ফজলে মাহমুদ ফেরেন ১২ রানে। ইনিংসের একমাত্র ফিফটি আসে সালমান হোসেন ইমনের ব্যাট থেকে। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান এবার করেন ৫৮ রান। মিডল অর্ডারে দুই অভিজ্ঞ শামসুর রহমান ও তাসামুল হক ব্যর্থ এই ম্যাচেও। পরের ব্যাটসম্যানরাও ভালো তেমন করতে পারেননি কেউ।
রাজশাহীর পাঁচ বোলার নেন দুটি করে উইকেট।
শেষ বিকেলে বাটিংয়ে নেমে উইকেট হারায়নি রাজশাহী (৬/০)।
নাঈম শেখের ফিফটি
কক্সবাজার একাডেমি মাঠে বৃষ্টি ও ভেজা মাঠ মিলিয়ে খেলা শুরু হতেই দেড়টা বেজে যায়। খেলা হয় ৩২.২ ওভার। ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে ৩২.২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান তোলে ময়মনসিংহ বিভাগ।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ময়মনসিংহ দুই উইকেট হারায় দ্রুতই। তবে মোহাম্মদ নাঈম শেখ আব্দুল মজিদ সামাল দেন পরিস্থিতি। মজিদ পরে চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেও নাঈম অপরাজিত রয়ে যান ৫৫ রান নিয়ে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শাহ পরান ৯১ রান করেন
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
জাতীয় লীগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামে খুলনা বিভাগের বিপক্ষে প্রথম দিনে চট্টগ্রাম বিভাগের রান ৮ উইকেটে ৩৪০। দলের হয়ে শাহ পরান করেন ১০০ বলে ৯১। যাতে ১০ চার ও ৪ ছক্কা রয়েছে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা চট্টগ্রাম ৯৯ রানের মধ্যে হারায় ৪ উইকেট। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান সাদিকুর রহমান এবার ফেরেন ৩৫ রানে। আরেক ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ফেরেন ১৪ বলে ১৮ রান করে। অধিনায়ক শাহাদাত হোসেন দেখেননি রানের মুখ।
এরপর চট্টগ্রামের প্রতিরোধের শুরু। সাজ্জাদুল হক রিপনের (৫৬) সঙ্গে ৯৪ রানের জুটি গড়েন পরান।
৬৫ বলে ফিফটি ছুঁয়ে পরান আরও গতিতে ছুটতে থাকেন সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু ৯১ রানে বোল্ড হয়ে যান লেগ স্পিনার ইয়াসিন মুনতাসিরের দারুণ এক ডেলিভারিতে।
এরপর ইরফান শুক্কুরের (৬২) সঙ্গে সাজ্জাদুলের জুটি ৬৯ রানের। ইরফান ও নাঈম হাসানো পরে গড়েন অর্ধশত রানের জুটি। নাঈম আউট হন ৪৫ রানে।
খুলনার পেসার সফর আলী নেন ৪ উইকেট।
ছন্দে ফিরলেন অমিত
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে সারাদিনে খেলা হয়েছে ৪৮.১ ওভারে। রংপুর বিভাগের বিপক্ষে ৭ উইকেটে ১৭২ রান তুলেছে সিলেট বিভাগ। অমিত হাসান একাই করেছেন অর্ধেকের বেশি রান। ১১টি চারে তার ব্যাট থেকে আসে ১১০ বলে ৯১ রান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেট বিপাকে পড়ে যায় দ্রুতই। বাংলাদেশ টেস্ট দল থেকে বাদ পড়া জাকির হাসান (৫) ব্যর্থ আবার। ৩৭ রানে হারায় তারা ৪ উইকেট। পঞ্চম উইকেটে ৭০ রানের জুটি গড়েন অমিত ও আশরাফুল হাসান (আউট হন ২৭ রানে)।
দলকে আরও টেনে নিয়ে অমিত পৌঁছে যান শতরানের দুয়ারে। কিন্তু ৯ রান দূরে থাকতে ফিরতি ক্যাচ দেন মুকিদুল ইসলামকে।
এরপর লড়াই করে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেন রেজাউর রহমান রাজা (২৮*)।
বরিশালের দুর্দশা
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশাল বিভাগ রাজশাহীর বিপক্ষে করে ২১২ রান। খুলনার মাঠে শুরুতে জুটিতে বরিশালকে ৬২ রান এনে দেন জাহিদউজ্জামান ও ইফতেখার হোসেন ইফতি। দুজনের কেউ অবশ্য ফিফটি করতে পারেননি। ২৯ রানে ফেরেন জাহিদ, ৪০ রানে ইফতি। তিনে নেমে অভিজ্ঞ ফজলে মাহমুদ ফেরেন ১২ রানে। ইনিংসের একমাত্র ফিফটি আসে সালমান হোসেন ইমনের ব্যাট থেকে। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান এবার করেন ৫৮ রান। মিডল অর্ডারে দুই অভিজ্ঞ শামসুর রহমান ও তাসামুল হক ব্যর্থ এই ম্যাচেও। পরের ব্যাটসম্যানরাও ভালো তেমন করতে পারেননি কেউ।
রাজশাহীর পাঁচ বোলার নেন দুটি করে উইকেট।
শেষ বিকেলে বাটিংয়ে নেমে উইকেট হারায়নি রাজশাহী (৬/০)।
নাঈম শেখের ফিফটি
কক্সবাজার একাডেমি মাঠে বৃষ্টি ও ভেজা মাঠ মিলিয়ে খেলা শুরু হতেই দেড়টা বেজে যায়। খেলা হয় ৩২.২ ওভার। ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে ৩২.২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান তোলে ময়মনসিংহ বিভাগ।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ময়মনসিংহ দুই উইকেট হারায় দ্রুতই। তবে মোহাম্মদ নাঈম শেখ আব্দুল মজিদ সামাল দেন পরিস্থিতি। মজিদ পরে চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেও নাঈম অপরাজিত রয়ে যান ৫৫ রান নিয়ে।