সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার তৃতীয় দফার শেষ দিনের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার ১১ নম্বর সাক্ষী সার্জেন্ট মো. আউয়ুব আলী সাক্ষ্য দিচ্ছেন। আজ বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের (৩১ জুলাই) রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে খুন হন মেজর সিনহা। ওই সময় সার্জেন্ট মো. আউয়ুব আলী ঘটনাস্থলের আশপাশেই ছিলেন বলে জানা গেছে। তিনি বর্তমানে রামু সেনানিবাসে কর্মরত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলমসহ তিনজন আইনজীবী সার্জেন্ট আউয়ুব আলীর সাক্ষ্য নিচ্ছেন। আদালত পরিচালনা করছেন জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আউয়ুব আলীকে জেরা করবেন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর আগে আদালত প্রাঙ্গণে ফরিদুল আলম বলেন, আজ তৃতীয় দফার শেষ দিনে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য তিনজন সাক্ষীকে আদালতে উপস্থিত রাখা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এক দিনে দুইজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এই মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন।
গেল দুই দিনের মতো আজও সকাল সাড়ে ৯টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ১৫ জন আসামিকে জেলা কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে আদালত প্রাঙ্গণে আনা হয়। এর আগে মামলার তিনজন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালত সূত্র জানায়, ২০২০ সালের (৩১ জুলাই) রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর তল্লাশিচৌকিতে মেজর সিনহা নিহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি (টেকনাফে দুটি, রামুতে একটি) মামলা করে। ঘটনার পর গত (৫ আগস্ট) কক্সবাজার আদালতে প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন মেজর সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার তৃতীয় দফার শেষ দিনের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার ১১ নম্বর সাক্ষী সার্জেন্ট মো. আউয়ুব আলী সাক্ষ্য দিচ্ছেন। আজ বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের (৩১ জুলাই) রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে খুন হন মেজর সিনহা। ওই সময় সার্জেন্ট মো. আউয়ুব আলী ঘটনাস্থলের আশপাশেই ছিলেন বলে জানা গেছে। তিনি বর্তমানে রামু সেনানিবাসে কর্মরত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলমসহ তিনজন আইনজীবী সার্জেন্ট আউয়ুব আলীর সাক্ষ্য নিচ্ছেন। আদালত পরিচালনা করছেন জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আউয়ুব আলীকে জেরা করবেন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর আগে আদালত প্রাঙ্গণে ফরিদুল আলম বলেন, আজ তৃতীয় দফার শেষ দিনে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য তিনজন সাক্ষীকে আদালতে উপস্থিত রাখা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এক দিনে দুইজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এই মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন।
গেল দুই দিনের মতো আজও সকাল সাড়ে ৯টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ১৫ জন আসামিকে জেলা কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে আদালত প্রাঙ্গণে আনা হয়। এর আগে মামলার তিনজন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালত সূত্র জানায়, ২০২০ সালের (৩১ জুলাই) রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর তল্লাশিচৌকিতে মেজর সিনহা নিহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি (টেকনাফে দুটি, রামুতে একটি) মামলা করে। ঘটনার পর গত (৫ আগস্ট) কক্সবাজার আদালতে প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন মেজর সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।