শরীয়তপুরের জাজিরায় সরকার ঘোষিত মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে গত এক সপ্তাহে ১৭৮ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড ও ৪৮ জন কে অর্থদন্ড দেয়া হয়েছে। গত ৪ অক্টোবর হতে পদ্মা নদীতে শুরু হয়েছে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান আর এই অভিযান যৌথভাবে পরিচালনা করছে মৎস বিভাগ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও র্যাব। এই অভিযান চলবে আগামী ২৫ অক্টোবর ২০২১ইং পর্যন্ত মোট ২২ দিন ইলিশ মাছ শিকার, বিক্রি, মজুদ ও পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা নদীতে জাজিরা উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে জেলেরা জাল ও ইঞ্জিণ চালিত ট্রলার নিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছে যখনই প্রশাসন চোখের আড়াল হচ্ছে তখনই তারা পদ্মা নদীতে মা ইলিশ শিকারে হুমরি খেয়ে নামছে। স্থানীয় কয়েকজন জেলের সাথে কথা বললে তারা জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান মানতে স্থানীয় অধিকাংশ জেলেরাই পদ্মায় মাছ শিকার হতে বিরত আছে। কিন্তু স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর সহ বিভিন্ন এলাকা হতে চুক্তিতে জেলে ভাড়া করে এনে মাছ শিকারে নামাচ্ছে আর প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কোন ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান সফল হচ্ছেনা বলে তারা জানান অভিযান চলাকালীন সময়ে জেলেদের জন্য দেয়া সরকারী সহযোগীতা পেয়েছে কিনা জানতে চাইলে একাধিক জেলে জানান, অইগুলা আমরা চোখেও দেহিনা।
নদীতে মাছ ধরার প্রস্তুতি নিতে থাকা একজন জেলের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, “আমরা পরিচয় দিতে পারুম না ভাই, আমরা ১০-১২ টা ট্রলার আইছি চাঁদপুর থেকে, আমাগো লগে চুক্তি হইছে যা কামাই অইবো তার ১০% তাদের দিতে অইবো।
দোহার
ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ সময়ে মা ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে ৪ জেলেকে আটক করা হয়েছে এবং অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে। আটককৃতদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে এবং জব্দকৃত জাল জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। সোমবার (১১ অক্টোবর) রাতে দোহারের কুতুপুর নৌ-পুলিশ এ অভিযান চালিয়ে পদ্মানদী থেকে ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ইলিশ মাছ জব্দ করে এবং ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে ৪ জেলেকে আটক করে।
মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর ২০২১
শরীয়তপুরের জাজিরায় সরকার ঘোষিত মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে গত এক সপ্তাহে ১৭৮ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড ও ৪৮ জন কে অর্থদন্ড দেয়া হয়েছে। গত ৪ অক্টোবর হতে পদ্মা নদীতে শুরু হয়েছে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান আর এই অভিযান যৌথভাবে পরিচালনা করছে মৎস বিভাগ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও র্যাব। এই অভিযান চলবে আগামী ২৫ অক্টোবর ২০২১ইং পর্যন্ত মোট ২২ দিন ইলিশ মাছ শিকার, বিক্রি, মজুদ ও পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা নদীতে জাজিরা উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে জেলেরা জাল ও ইঞ্জিণ চালিত ট্রলার নিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছে যখনই প্রশাসন চোখের আড়াল হচ্ছে তখনই তারা পদ্মা নদীতে মা ইলিশ শিকারে হুমরি খেয়ে নামছে। স্থানীয় কয়েকজন জেলের সাথে কথা বললে তারা জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান মানতে স্থানীয় অধিকাংশ জেলেরাই পদ্মায় মাছ শিকার হতে বিরত আছে। কিন্তু স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর সহ বিভিন্ন এলাকা হতে চুক্তিতে জেলে ভাড়া করে এনে মাছ শিকারে নামাচ্ছে আর প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কোন ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান সফল হচ্ছেনা বলে তারা জানান অভিযান চলাকালীন সময়ে জেলেদের জন্য দেয়া সরকারী সহযোগীতা পেয়েছে কিনা জানতে চাইলে একাধিক জেলে জানান, অইগুলা আমরা চোখেও দেহিনা।
নদীতে মাছ ধরার প্রস্তুতি নিতে থাকা একজন জেলের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, “আমরা পরিচয় দিতে পারুম না ভাই, আমরা ১০-১২ টা ট্রলার আইছি চাঁদপুর থেকে, আমাগো লগে চুক্তি হইছে যা কামাই অইবো তার ১০% তাদের দিতে অইবো।
দোহার
ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ সময়ে মা ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে ৪ জেলেকে আটক করা হয়েছে এবং অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে। আটককৃতদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে এবং জব্দকৃত জাল জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। সোমবার (১১ অক্টোবর) রাতে দোহারের কুতুপুর নৌ-পুলিশ এ অভিযান চালিয়ে পদ্মানদী থেকে ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ইলিশ মাছ জব্দ করে এবং ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে ৪ জেলেকে আটক করে।