নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার ফতুল্লায় সুজন ফকির (৪২) এক ইজিবাইক চালককে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে৷ শনিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে ফতুল্লার মুসলিমনগর নয়াবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের স্ত্রীর দাবি, খুনের ঘটনার আধ ঘন্টা পূর্বে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তাকে মোবাইল ফোনে কল করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়৷ পুলিশেরও ধারণা, এটি পরিকল্পিত খুনের ঘটনা৷ তারা লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে৷
নিহত সুজন ফকিরের বাড়ি নাটোরের ভুলুদাসপুর থানার রামাগাড়ি এলাকায়৷ সে ওই এলাকার আমজাদ হোসেন টগরের ছেলে। সুজন ফতুল্লার নবীনগর এলাকায় শাহ্ আলমের বাসায় ভাড়ায় স্ত্রী সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন।
তার মৃত্যুতে শোক নেমে এসেছে পরিবারে৷ স্বামীকে হারিয়ে কেঁদেই চলছেন স্ত্রী৷ একমাত্র উপার্জনকারীকে হারিয়ে দুই সন্তান নিয়ে অকূল পাথারে পড়েছেন তিনি৷ তার স্ত্রী মর্জিনা বেগম জানান, সুজন কাজ করতেন বিসিকের একটি পোশাক কারখানায়৷ তিনি জটিল এক রোগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তার অস্ত্রোপচার হয়৷ সুস্থ হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে ভাড়ায় ইজিবাইক চালানো শুরু করেন৷
তিনি বলেন, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে একটি ফোন পেয়ে বেরিয়ে যান সুজন৷ সকাল ৮টার দিকে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানতে পারেন মর্জিনা৷ স্বামীর নৃশংস হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবি করেন তিনি৷
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান জানান, ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পিত হত্যা৷ গলায় ছুরি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে৷ হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে৷
শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার ফতুল্লায় সুজন ফকির (৪২) এক ইজিবাইক চালককে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে৷ শনিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে ফতুল্লার মুসলিমনগর নয়াবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের স্ত্রীর দাবি, খুনের ঘটনার আধ ঘন্টা পূর্বে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তাকে মোবাইল ফোনে কল করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়৷ পুলিশেরও ধারণা, এটি পরিকল্পিত খুনের ঘটনা৷ তারা লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে৷
নিহত সুজন ফকিরের বাড়ি নাটোরের ভুলুদাসপুর থানার রামাগাড়ি এলাকায়৷ সে ওই এলাকার আমজাদ হোসেন টগরের ছেলে। সুজন ফতুল্লার নবীনগর এলাকায় শাহ্ আলমের বাসায় ভাড়ায় স্ত্রী সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন।
তার মৃত্যুতে শোক নেমে এসেছে পরিবারে৷ স্বামীকে হারিয়ে কেঁদেই চলছেন স্ত্রী৷ একমাত্র উপার্জনকারীকে হারিয়ে দুই সন্তান নিয়ে অকূল পাথারে পড়েছেন তিনি৷ তার স্ত্রী মর্জিনা বেগম জানান, সুজন কাজ করতেন বিসিকের একটি পোশাক কারখানায়৷ তিনি জটিল এক রোগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তার অস্ত্রোপচার হয়৷ সুস্থ হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে ভাড়ায় ইজিবাইক চালানো শুরু করেন৷
তিনি বলেন, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে একটি ফোন পেয়ে বেরিয়ে যান সুজন৷ সকাল ৮টার দিকে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানতে পারেন মর্জিনা৷ স্বামীর নৃশংস হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবি করেন তিনি৷
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান জানান, ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পিত হত্যা৷ গলায় ছুরি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে৷ হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে৷