মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সব ধরনের অজ্ঞতা, মুর্খতা, কুশিক্ষা, ধর্মান্ধতা, উগ্রবাদীতা, সহনশীলতা বৃদ্ধি, শৃঙ্খলাবোধ, সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা, অন্যায়ের প্রতিবাদ এবং শোষণ থেকে মুক্তির জন্য সাক্ষরতার ভূমিকা সর্বাগ্রে। প্রতি বছর শিক্ষার গুরুত্বকে সামনে রেখে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়।
সাক্ষরতা একটি অধিকার। এটি শিক্ষার ভিত্তি। শিক্ষা, সাক্ষরতা ও উন্নয়ন একে অন্যর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সাক্ষরতা অর্জনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়। আর শিক্ষার যাত্রার মধ্য দিয়েই উন্নয়ন সম্ভব। দারিদ্র্য, অনগ্রসরতা, শিশুশ্রম, অর্থনৈতিক মন্দা, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা, সামাজিক মূল্যবোধ, কুসংস্কার দূর করতে সাক্ষরতা আবশ্যক। শিশুমৃত্যুর হার রোধ, সুষম উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধি বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও সাক্ষরতা প্রয়োজনীয় হাতিয়ার হিসেবে গণ্য হয়। অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ সমাজে পারস্পারিক দ্বন্দ্ব নিরসন এবং অসামাজিকতা প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
যিনি লিখতে ও পড়তে পারেন একমাত্র তিনিই জানতে পারেন বিশ্বের কোথায় কী ঘটছে। একটি উৎপাদনশীল-উন্নয়নমুখী-কর্মদক্ষ-আলোকিত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে সাক্ষরতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। সর্বোপরি একটি দেশের জনগণকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে এবং উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দেশকে নিরক্ষরমুক্ত হতে হবে।
আবির হাসান সুজন
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
সব ধরনের অজ্ঞতা, মুর্খতা, কুশিক্ষা, ধর্মান্ধতা, উগ্রবাদীতা, সহনশীলতা বৃদ্ধি, শৃঙ্খলাবোধ, সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা, অন্যায়ের প্রতিবাদ এবং শোষণ থেকে মুক্তির জন্য সাক্ষরতার ভূমিকা সর্বাগ্রে। প্রতি বছর শিক্ষার গুরুত্বকে সামনে রেখে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়।
সাক্ষরতা একটি অধিকার। এটি শিক্ষার ভিত্তি। শিক্ষা, সাক্ষরতা ও উন্নয়ন একে অন্যর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সাক্ষরতা অর্জনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়। আর শিক্ষার যাত্রার মধ্য দিয়েই উন্নয়ন সম্ভব। দারিদ্র্য, অনগ্রসরতা, শিশুশ্রম, অর্থনৈতিক মন্দা, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা, সামাজিক মূল্যবোধ, কুসংস্কার দূর করতে সাক্ষরতা আবশ্যক। শিশুমৃত্যুর হার রোধ, সুষম উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধি বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও সাক্ষরতা প্রয়োজনীয় হাতিয়ার হিসেবে গণ্য হয়। অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ সমাজে পারস্পারিক দ্বন্দ্ব নিরসন এবং অসামাজিকতা প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
যিনি লিখতে ও পড়তে পারেন একমাত্র তিনিই জানতে পারেন বিশ্বের কোথায় কী ঘটছে। একটি উৎপাদনশীল-উন্নয়নমুখী-কর্মদক্ষ-আলোকিত ও সুশৃঙ্খল জাতি গঠনে সাক্ষরতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। সর্বোপরি একটি দেশের জনগণকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে এবং উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দেশকে নিরক্ষরমুক্ত হতে হবে।
আবির হাসান সুজন
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়