বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের শূণ্য রেখায় বিজিবি-বিএসএফ জয়েন্ট রিট্রিট সিরিমনির আয়োজন করা হয়। এ সময় সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে একসঙ্গে দু’দেশের পতাকা নামানো হয়। পতাকা নামানো শেষে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিএসফ’র হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেওয়া হয়। একদিকে জয় বাংলা অন্যদিকে জয় হিন্দ শ্লোগানের মধ্য দিয়ে আয়োজনের শেষ হয়। অনুষ্ঠান দেখতে বাংলাদেশের প্রান্তে থাকা উপস্থিতি জয় বাংলা, ভারতের প্রান্তে থাকা উপস্থিতি জয় হিন্দ শ্লোগান দিলে অন্যরকম আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল শরীফুল ইসলাম মেরাজ সাংবাদিকদেরকে বলেন, দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। কুমিল্লা অঞ্চলে সাম্প্রতিককালে কোনো সীমান্ত হত্যা নেই। মাদক পাচারের যে সমস্যা আছে সেটা দূর করতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। এত বড় সীমান্তে বিজিবি’র একার পক্ষে সব কিছু করা সম্ভব হয়ে উঠে না।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিজিবি ও বিএসএফ পতাকা নামানোর বিষয়ে একে অপরের আনুষ্ঠানিক অনুমতি নেন। এরপর পতাকা নামানোর প্রস্তুতি হিসেবে প্যারেট অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিউগলের সুরে বিজিবি ও বিএসএফ নিজ নিজ দেশের পতাকা নামান। সবশেষে উপস্থিত দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময় করেন। বিএসএফ’র হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেয় বিজিবি।এ আয়োজনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস এম শান্তুনু চৌধুরী, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার প্রমুখ। অনুষ্ঠান দেখার জন্য দু’দেশের সাধারন মানুষকে শূণ্য রেখায় আসার সুযোগ করে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের শূণ্য রেখায় বিজিবি-বিএসএফ জয়েন্ট রিট্রিট সিরিমনির আয়োজন করা হয়। এ সময় সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে একসঙ্গে দু’দেশের পতাকা নামানো হয়। পতাকা নামানো শেষে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিএসফ’র হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেওয়া হয়। একদিকে জয় বাংলা অন্যদিকে জয় হিন্দ শ্লোগানের মধ্য দিয়ে আয়োজনের শেষ হয়। অনুষ্ঠান দেখতে বাংলাদেশের প্রান্তে থাকা উপস্থিতি জয় বাংলা, ভারতের প্রান্তে থাকা উপস্থিতি জয় হিন্দ শ্লোগান দিলে অন্যরকম আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল শরীফুল ইসলাম মেরাজ সাংবাদিকদেরকে বলেন, দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। কুমিল্লা অঞ্চলে সাম্প্রতিককালে কোনো সীমান্ত হত্যা নেই। মাদক পাচারের যে সমস্যা আছে সেটা দূর করতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। এত বড় সীমান্তে বিজিবি’র একার পক্ষে সব কিছু করা সম্ভব হয়ে উঠে না।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিজিবি ও বিএসএফ পতাকা নামানোর বিষয়ে একে অপরের আনুষ্ঠানিক অনুমতি নেন। এরপর পতাকা নামানোর প্রস্তুতি হিসেবে প্যারেট অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিউগলের সুরে বিজিবি ও বিএসএফ নিজ নিজ দেশের পতাকা নামান। সবশেষে উপস্থিত দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময় করেন। বিএসএফ’র হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেয় বিজিবি।এ আয়োজনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস এম শান্তুনু চৌধুরী, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার প্রমুখ। অনুষ্ঠান দেখার জন্য দু’দেশের সাধারন মানুষকে শূণ্য রেখায় আসার সুযোগ করে দেওয়া হয়।