alt

স্ত্রীসহ ডিপিডিসির ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. হুজ্জত উল্লাহ ও তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের উপ-পরিচালক সেলিনা আখতার বাদী হয়ে সংস্থাটির জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলা দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ও দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেয়ে আসামির সম্পদ বিবরণীসহ তলব করে দুদক। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পদ বিবরণী জমা দেন তিনি। সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনায় আসামি মো. হুজ্জত উল্লাহর নিজের নামে স্থাবর/অস্থাবর খাতে মোট ১ কোটি ৯৩ লাখ ৯২ হাজার ৭০৫ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া আসামি ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৮ হাজার ৯১ টাকার সম্পদের তথ্য বিবরণীতে গোপন করেছেন।

ডিপিডিসির এ ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) ঢাকায় কর্মরত আছেন। তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, মো. হুজ্জত উল্লাহর নিজের এবং স্ত্রীর নামে অর্জিত মোট স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। হুজ্জত উল্লাহ তার টাকায় স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে ২০১১-২০১২ সালে ২১ লাখ ৯০ হাজার টাকার প্লট ও ফ্ল্যাট কিনেছেন।

জানা গেছে, দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে মো. হুজ্জত উল্লাহর তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে লেকসিটি কনকর্ড ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রকল্পে ২১ লাখ ৯০ হাজার টাকার সম্পদ আয়কর নথিতে দেখাননি। হুজ্জত উল্লাহর দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে মোট ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯০ টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং মোট দায়ের পরিমাণ ১৭ লাখ ৮৯ হাজার ৭১৩ টাকা প্রদর্শন করেন।

তার ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের আয়কর নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, সে বছরে তার আয়কর নথিতে পারিবারিক খরচ বাদে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯৪ টাকা। তিনি ২০০৮-২০০৯ অর্থবছর থেকে ২০১৯-২০২০ অর্থবছর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মোট ৬ (ছয়) বার ১ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ প্রদান করেছেন বলে আয়কর নথিতে উল্লেখ আছে। যেহেতু প্রদত্ত ঋণ কোনো ব্যয় নয় সেহেতু তার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ২০ লাখ ১৫ হাজার ৬৯৪ টাকা মর্মে প্রতীয়মান হয়। দায় বাদে তার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৮১ টাকা। সুতরাং আসামি হুজ্জত উল্লাহর দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে প্রদর্শিত অস্থাবর সম্পদ বাদ দিলে তার গোপনকৃত অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৮ হাজার ৯১ টাকা।

এই আসামির বৈধ আয় পাওয়া যায় ৮৩ লাখ ১২ হাজার ৯৩ টাকা। যেখানে আসামির ২ কোটি ৭৭ লাখ ৪ হাজার ৭৯৮ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ পাওয়া যায়। ফলে তার মোট ১ কোটি ৯৩ লাখ ৯২ হাজার ৭০৫ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয়বর্হিভূত।

অন্যদিকে, আরেক মামলায় স্বামী ও স্ত্রী উভয়কেই আসামি করা হয়েছে। এই মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি মাহমুদা খাতুন স্বামী আসামি মো. হুজ্জত উল্লাহর সহায়তায় নিজের নামে স্থাবর/অস্থাবর খাতে মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৪ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ৮৯ লাখ ২২ হাজার ৫২৩ টাকার সম্পদের তথ্য সম্পদ বিবরণীতে গোপন করেছেন। আয়কর নথিতে নিজ আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসা উল্লেখ করেছেন এই আসামি। তবে অনুসন্ধানকালে মাহমুদা খাতুনের কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসা করেছেন এমন কোনো তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এছাড়া যেহেতু তিনি একজন গৃহবধূ এবং কোনো প্রকার আয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন সেহেতু তিনি তার স্বামীর অবৈধ উপায়ে সম্পদশালী হয়েছেন। গত ৩০ জুন মো. হুজ্জত উল্লাহ ও তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে পৃথক দুটি মামলা করার অনুমোদন দেয় দুদক।

ছবি

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

ছবি

আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক এমডিকে ৫ কোটি টাকা জরিমানা

ছবি

দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডসের দুই সাবেক কর্মকর্তা কারাগারে

জকিগঞ্জ সীমান্তে অনুপ্রবেশ: পতাকা বৈঠকে বিএসএফ’র দুঃখ প্রকাশ

ছবি

সিলেটে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

ছবি

সিলেটে আ.লীগ নেতা হত্যা মামলায় ছেলে আসাদ ৩ দিনের রিমান্ডে

ছবি

দেওয়ানগঞ্জ বালু মহলে অভিযান, একজনকে জরিমানা

ছবি

শাহজালালে পেটে ইয়াবা পাচার: গ্রেপ্তার পান্নু দুইদিনের রিমান্ডে

ছবি

বিরুদ্ধে ৪২ মামলা, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসায়’ অভিযোগ তার

ছবি

নরসিংদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

মোহাম্মদপুরে বাসে তরুণীকে হেনস্তার ভিডিও ভাইরাল, হেনস্তাকারী গ্রেপ্তার

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১শ’ কোটি টাকা পাচারের মামলা

ছবি

পার্বতীপুরে ভবানীপুর-মধ্যপাড়া রেলপথের ফিসপ্লেটসহ ৬ হাজার নাটবল্টু চুরি

সঞ্চয়পত্রের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ১

ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ৪০ জন: অধিকারের প্রতিবেদন

ছবি

‘অর্থ পাচার’: রন ও রিকের বিরুদ্ধে দুই অভিযোগপত্র দুদকের

ছবি

এস আলমের আরও ৪৬৯ একর জমি জব্দের আদেশ

ছবি

খুলনায় জোড়া খুন: ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

সোনারগাঁয়ে ডাকাতির মালামাল ভাগ নিয়ে দুই ডাকাত গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৩

ছবি

অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার

ছবি

পার্বতীপুরে লগি-বৈঠার নির্মম গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

ছবি

সিরাজদিখানে র‌্যাব পরিচয়ে ডাকাতির ঘটনায় আমামি গ্রেপ্তার

ছবি

বাঘায় চর দখলের সংঘর্ষে গুলিতে ২ জন নিহত

ছবি

সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদক মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে

ছবি

জেনেভা ক্যাম্পে বোমা বিস্ফোরণে যুবক নিহতের মামলায় ৪ জন রিমান্ডে

ছবি

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি: ৮ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সিআইডির মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

ছবি

সোনাইমুড়ীতে মাদারাসায় ঘুমন্ত ছাত্রকে জবাই করে হত্যা, হত্যাকারী আটক

ছবি

শেওড়াপাড়ায় কিশোরী নির্যাতন: গৃহকর্ত্রী পারভীন চৌধুরীর পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে হত্যা, ফরিদপুরের সৌরভকে গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করলো র‍্যাব

ছবি

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, আটক ১

ছবি

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন নিয়ে হাইকোর্টের রুল

ছবি

হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

ছবি

৬ ভরি স্বর্ণ লুট করতে শরীয়তপুরের ওই নারীকে হত্যা করা হয়: র‌্যাব

ছবি

রাউজানে ১৮ দিনের মাথায় আরও এক যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

ছবি

বদলগাছীতে প্রবাসীর বাড়িতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলা; আহত ২

ছবি

জামালপুরে ২২ হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার

tab

স্ত্রীসহ ডিপিডিসির ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. হুজ্জত উল্লাহ ও তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের উপ-পরিচালক সেলিনা আখতার বাদী হয়ে সংস্থাটির জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলা দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ও দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেয়ে আসামির সম্পদ বিবরণীসহ তলব করে দুদক। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পদ বিবরণী জমা দেন তিনি। সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনায় আসামি মো. হুজ্জত উল্লাহর নিজের নামে স্থাবর/অস্থাবর খাতে মোট ১ কোটি ৯৩ লাখ ৯২ হাজার ৭০৫ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া আসামি ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৮ হাজার ৯১ টাকার সম্পদের তথ্য বিবরণীতে গোপন করেছেন।

ডিপিডিসির এ ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) ঢাকায় কর্মরত আছেন। তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, মো. হুজ্জত উল্লাহর নিজের এবং স্ত্রীর নামে অর্জিত মোট স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। হুজ্জত উল্লাহ তার টাকায় স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে ২০১১-২০১২ সালে ২১ লাখ ৯০ হাজার টাকার প্লট ও ফ্ল্যাট কিনেছেন।

জানা গেছে, দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে মো. হুজ্জত উল্লাহর তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে লেকসিটি কনকর্ড ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রকল্পে ২১ লাখ ৯০ হাজার টাকার সম্পদ আয়কর নথিতে দেখাননি। হুজ্জত উল্লাহর দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে মোট ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯০ টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং মোট দায়ের পরিমাণ ১৭ লাখ ৮৯ হাজার ৭১৩ টাকা প্রদর্শন করেন।

তার ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের আয়কর নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, সে বছরে তার আয়কর নথিতে পারিবারিক খরচ বাদে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯৪ টাকা। তিনি ২০০৮-২০০৯ অর্থবছর থেকে ২০১৯-২০২০ অর্থবছর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মোট ৬ (ছয়) বার ১ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ প্রদান করেছেন বলে আয়কর নথিতে উল্লেখ আছে। যেহেতু প্রদত্ত ঋণ কোনো ব্যয় নয় সেহেতু তার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ২০ লাখ ১৫ হাজার ৬৯৪ টাকা মর্মে প্রতীয়মান হয়। দায় বাদে তার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৮১ টাকা। সুতরাং আসামি হুজ্জত উল্লাহর দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে প্রদর্শিত অস্থাবর সম্পদ বাদ দিলে তার গোপনকৃত অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৮ হাজার ৯১ টাকা।

এই আসামির বৈধ আয় পাওয়া যায় ৮৩ লাখ ১২ হাজার ৯৩ টাকা। যেখানে আসামির ২ কোটি ৭৭ লাখ ৪ হাজার ৭৯৮ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ পাওয়া যায়। ফলে তার মোট ১ কোটি ৯৩ লাখ ৯২ হাজার ৭০৫ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয়বর্হিভূত।

অন্যদিকে, আরেক মামলায় স্বামী ও স্ত্রী উভয়কেই আসামি করা হয়েছে। এই মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি মাহমুদা খাতুন স্বামী আসামি মো. হুজ্জত উল্লাহর সহায়তায় নিজের নামে স্থাবর/অস্থাবর খাতে মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৪ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ৮৯ লাখ ২২ হাজার ৫২৩ টাকার সম্পদের তথ্য সম্পদ বিবরণীতে গোপন করেছেন। আয়কর নথিতে নিজ আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসা উল্লেখ করেছেন এই আসামি। তবে অনুসন্ধানকালে মাহমুদা খাতুনের কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসা করেছেন এমন কোনো তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এছাড়া যেহেতু তিনি একজন গৃহবধূ এবং কোনো প্রকার আয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন সেহেতু তিনি তার স্বামীর অবৈধ উপায়ে সম্পদশালী হয়েছেন। গত ৩০ জুন মো. হুজ্জত উল্লাহ ও তার স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের নামে পৃথক দুটি মামলা করার অনুমোদন দেয় দুদক।

back to top