চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে ফৌজদারহাটস্থ বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট অব হেল্থ টেকনোলজিতে (আইএইচটি) গত এক মাসে ৫ বার চুরি হয়েছে। হাসপতালের প্রশাসনিক ভবন, ইলেক্ট্রনিক রুম, অফিস ও অফিসারদের কোয়াটারে এই চুরি ঘটনা ঘটেছে। থানায় লিখিত অভিযোগ দিলেও পুলিশ কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় চুরির ঘটনা দিনের পর বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা। এছাড়া প্রতিদিন সীতাকুন্ডে কোন না কোন জায়গায় ঘটছে চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা। যার ফলে বাড়ছে আইন শৃংখলার অবনতিও।
ইনস্টিটিউট অব হেল্থ টেকনোলজি (আইএইচটি) ইলেকট্রিশিয়ান মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বুধবার (১ ডিসেম্বর) ট্রান্সফরমার রুমের বৈদ্যুতিক ক্যাবল চুরি করে নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরের দল। রুমের জানালার গ্রিল কেটে এই চুরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। একইভাবে দুই সপ্তাহ পূর্বেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। ট্রান্সফারমারের ক্যাবলগুলো পুনরায় সংযোগ দেয়ার পর বুধবারে আবার একই ঘটনা ঘটে।
একই কলেজের প্রধান সহকারী মো. ফুল মিয়া বলেন, প্রিন্সিপালের কোয়াটারের দরজা, জানালা ও গ্রিল কেটে নিয়ে গেছে চোরের দল। এছাড়া অফিস কক্ষেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। চুরির ঘটনায় পৃথকভাবে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও পুলিশের কোন পদক্ষেপ দৃশ্যমান হচ্ছে না। একইস্থানে অবস্থিত বক্ষব্যাধি হাসপাতালের দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। হাসপাতালের আসবাপত্র, চিকিৎসা সরঞ্জামাধি ও অফিসের কম্পিউটার সামগ্রী চুরির ফলে চিকিৎসা সেবা চরমভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসা তত্ত্বাবধায়ক ডা. এস এম নুরুল করিম বলেন, গত একমাসে দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে রোগীদের সেবা দিতে নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, চোরের দল রোগী বসার টুল, লোহার চেয়ার, রোগীর হুইল চেয়ার, জিআই বালতি, স্যালাইন স্ট্যান্ড, রেলিং কট, মেডিসিল ট্রলি, বৈদ্যুতিক ফ্যান, কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী চুরি করে নিয়ে গেছে। সোমবারের (২৯ নভেম্বর) চুরির ঘটনাসহ পৃথক চুরির ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে জানান তিনি।
আইএইচটির প্রেন্সিপাল রাখাল চন্দ্র বড়ুয়া বলেন, চুরির ঘটনায় পৃথক অভিযোগ দিলেও পুলিশ কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
সীতাকুন্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, পৃথক চুরির ঘটনায় থানায় একাধিক মামলা হয়েছে। চুরির ঘটনাগুলো তদন্ত চলছে। চোরদের গ্রেপ্তারের জন্যও অভিযান অব্যাহত আছে।
বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে ফৌজদারহাটস্থ বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট অব হেল্থ টেকনোলজিতে (আইএইচটি) গত এক মাসে ৫ বার চুরি হয়েছে। হাসপতালের প্রশাসনিক ভবন, ইলেক্ট্রনিক রুম, অফিস ও অফিসারদের কোয়াটারে এই চুরি ঘটনা ঘটেছে। থানায় লিখিত অভিযোগ দিলেও পুলিশ কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় চুরির ঘটনা দিনের পর বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা। এছাড়া প্রতিদিন সীতাকুন্ডে কোন না কোন জায়গায় ঘটছে চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা। যার ফলে বাড়ছে আইন শৃংখলার অবনতিও।
ইনস্টিটিউট অব হেল্থ টেকনোলজি (আইএইচটি) ইলেকট্রিশিয়ান মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বুধবার (১ ডিসেম্বর) ট্রান্সফরমার রুমের বৈদ্যুতিক ক্যাবল চুরি করে নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরের দল। রুমের জানালার গ্রিল কেটে এই চুরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। একইভাবে দুই সপ্তাহ পূর্বেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। ট্রান্সফারমারের ক্যাবলগুলো পুনরায় সংযোগ দেয়ার পর বুধবারে আবার একই ঘটনা ঘটে।
একই কলেজের প্রধান সহকারী মো. ফুল মিয়া বলেন, প্রিন্সিপালের কোয়াটারের দরজা, জানালা ও গ্রিল কেটে নিয়ে গেছে চোরের দল। এছাড়া অফিস কক্ষেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। চুরির ঘটনায় পৃথকভাবে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও পুলিশের কোন পদক্ষেপ দৃশ্যমান হচ্ছে না। একইস্থানে অবস্থিত বক্ষব্যাধি হাসপাতালের দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। হাসপাতালের আসবাপত্র, চিকিৎসা সরঞ্জামাধি ও অফিসের কম্পিউটার সামগ্রী চুরির ফলে চিকিৎসা সেবা চরমভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসা তত্ত্বাবধায়ক ডা. এস এম নুরুল করিম বলেন, গত একমাসে দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে রোগীদের সেবা দিতে নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, চোরের দল রোগী বসার টুল, লোহার চেয়ার, রোগীর হুইল চেয়ার, জিআই বালতি, স্যালাইন স্ট্যান্ড, রেলিং কট, মেডিসিল ট্রলি, বৈদ্যুতিক ফ্যান, কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী চুরি করে নিয়ে গেছে। সোমবারের (২৯ নভেম্বর) চুরির ঘটনাসহ পৃথক চুরির ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে জানান তিনি।
আইএইচটির প্রেন্সিপাল রাখাল চন্দ্র বড়ুয়া বলেন, চুরির ঘটনায় পৃথক অভিযোগ দিলেও পুলিশ কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
সীতাকুন্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, পৃথক চুরির ঘটনায় থানায় একাধিক মামলা হয়েছে। চুরির ঘটনাগুলো তদন্ত চলছে। চোরদের গ্রেপ্তারের জন্যও অভিযান অব্যাহত আছে।