জমি-জমার বিরোধকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কৃষক হত্যা মামলায় ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড এবং অর্থদন্ডের টাকা অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন বিচারক।
গতকাল সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
সাজা প্রাপ্ত আসামিরা হলেন, জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের মৃত কফিল উদ্দীনের পুত্র মো. আলাম ও কালাম, আব্দুস ছাত্তারের পুত্র মো. দোলা, ওসমান ও কোরবান, আব্দুল গফুরের পুত্র আজাদুল ও সাইদুল ইসলাম, খলিল আকন্দের পুত্র মো. লাবু, বাবু ও আমিনুর রহমান, মৃত বিরাজ উদ্দীনের পুত্র ফারাজ মন্ডল, সুন্নত আলীর পুত্র মো. শুকটু, মৃত নায়েব আলীর পুত্র মো. উকিল, ভরসা মন্ডলের পুত্র দুলাল হোসেন ও সানোয়ার, আলতাফ আলীর পুত্র আলীম হোসেন ও নজরুল ইসলাম, আব্দুস ছাত্তার প্রধানের পুত্র সাইফুল ইসলাম, সলেমান আকন্দের পুত্র জহুরুল ইসলাম।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামি উকিল মিয়া ও জহুরুল ইসলাম জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে জেলার পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামছদ্দীন মুন্সির ছেলে আব্দুর রহমানকে হরেন্দা গ্রামের মাঠ থেকে ধরে নিয়ে আসে আসামিরা। আব্দুর রহমানকে আসামি কালামের বাড়ির একটি কক্ষে আটকে রেখে প্রচণ্ড মারপিট করে। রাতে সেখানেই আব্দুর রহমান মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত আব্দুর রহমানের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সি ওরফে ফারুক বাদী হয়ে পাঁচবিবি থানায় হত্যা মামলা করেন।
পাঁচবিবি থানার ওসি রবিউল ইসলাম মামলাটি তদন্ত করে ২০০৪ সালের ২৫ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারে সাক্ষ্য প্রমান শেষে বিচারক এ রায় দেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন পিপি নৃপেন্দ্রনাথ সন্ডল।
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
জমি-জমার বিরোধকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কৃষক হত্যা মামলায় ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড এবং অর্থদন্ডের টাকা অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন বিচারক।
গতকাল সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
সাজা প্রাপ্ত আসামিরা হলেন, জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের মৃত কফিল উদ্দীনের পুত্র মো. আলাম ও কালাম, আব্দুস ছাত্তারের পুত্র মো. দোলা, ওসমান ও কোরবান, আব্দুল গফুরের পুত্র আজাদুল ও সাইদুল ইসলাম, খলিল আকন্দের পুত্র মো. লাবু, বাবু ও আমিনুর রহমান, মৃত বিরাজ উদ্দীনের পুত্র ফারাজ মন্ডল, সুন্নত আলীর পুত্র মো. শুকটু, মৃত নায়েব আলীর পুত্র মো. উকিল, ভরসা মন্ডলের পুত্র দুলাল হোসেন ও সানোয়ার, আলতাফ আলীর পুত্র আলীম হোসেন ও নজরুল ইসলাম, আব্দুস ছাত্তার প্রধানের পুত্র সাইফুল ইসলাম, সলেমান আকন্দের পুত্র জহুরুল ইসলাম।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামি উকিল মিয়া ও জহুরুল ইসলাম জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে জেলার পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামছদ্দীন মুন্সির ছেলে আব্দুর রহমানকে হরেন্দা গ্রামের মাঠ থেকে ধরে নিয়ে আসে আসামিরা। আব্দুর রহমানকে আসামি কালামের বাড়ির একটি কক্ষে আটকে রেখে প্রচণ্ড মারপিট করে। রাতে সেখানেই আব্দুর রহমান মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত আব্দুর রহমানের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সি ওরফে ফারুক বাদী হয়ে পাঁচবিবি থানায় হত্যা মামলা করেন।
পাঁচবিবি থানার ওসি রবিউল ইসলাম মামলাটি তদন্ত করে ২০০৪ সালের ২৫ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারে সাক্ষ্য প্রমান শেষে বিচারক এ রায় দেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন পিপি নৃপেন্দ্রনাথ সন্ডল।