বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলেরর নাম মনোনয়ন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যিনি এর আগে ঢাকায় ডেপুটি মিশন প্রধান ছিলেন।
বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মিলের নাম অনুমোদনের জন্য মার্কিন সিনেটে পাঠানো হয়েছে।
২০২১ সালের জুলাই থেকে এখানে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করা পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন কূটনীতিক মিল।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রথমে কাউকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়ন দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মনোনয়ন অনুমোদনের জন্য সিনেটে পাঠানো হয়। সিনেট অনুমোদন দিলে নতুন রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
মিল একজন পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, তিনি এখন চীনের বেইজিংয়ে মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন (উপরাষ্ট্রদূত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একসময় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে উপরাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করে গেছেন। মিল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অর্থনীতি ও ব্যবসাবিষয়ক বিভাগে উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। একই বিভাগের নিষেধাজ্ঞানীতি ও বাস্তবায়নবিষয়ক পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। ঢাকা, বেইজিং ছাড়াও তিনি ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসে কাজ করেছেন।
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলেরর নাম মনোনয়ন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যিনি এর আগে ঢাকায় ডেপুটি মিশন প্রধান ছিলেন।
বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মিলের নাম অনুমোদনের জন্য মার্কিন সিনেটে পাঠানো হয়েছে।
২০২১ সালের জুলাই থেকে এখানে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করা পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন কূটনীতিক মিল।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রথমে কাউকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়ন দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মনোনয়ন অনুমোদনের জন্য সিনেটে পাঠানো হয়। সিনেট অনুমোদন দিলে নতুন রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
মিল একজন পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, তিনি এখন চীনের বেইজিংয়ে মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন (উপরাষ্ট্রদূত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একসময় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে উপরাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করে গেছেন। মিল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অর্থনীতি ও ব্যবসাবিষয়ক বিভাগে উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। একই বিভাগের নিষেধাজ্ঞানীতি ও বাস্তবায়নবিষয়ক পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। ঢাকা, বেইজিং ছাড়াও তিনি ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসে কাজ করেছেন।