মেয়ের প্রেমের বিয়ের বিরোধের জের ধরে ময়মনসিংহে ছেলের মা লাইলি বেগমকে (৩৫) আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে মেয়ের মা নাসরিন আক্তার (৩৮) ও তার সহযোগী আছিয়া আক্তার কনা (৩৬)।
মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে নগরীর চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় ছেলের মা লাইলি বেগমের শরীর আগুনে ঝলসে দেয় মেয়ের মা নাসরিন আক্তার। পরে আগুনে ঝলসে যাওয়া লাইলি বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় সে মারা যান।
কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পরপরই লাইলি বেগমকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে নিয়ে যায় স্বজনরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই নারী মারা যান। এ ঘটনায় ৮ জনকে আসামী করে মামলা করেছে নিহতের পরিবার। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও জানান, লাইলী বেগমের ছেলের সাথে প্রতিবশী খুকি (১৮) নামের এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমের সম্পর্ক থাকায় গত রোববার তারা পালিয়ে বিয়প করে। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন দুই পরিবারকে নিয়ে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিষয়টি মিমাংসা হয়নি। পরে এর জের ধরেই ছেলের মা’কে আগুন দিয়ে ঝলসে দেয় মেয়ের মা নাসরিন আক্তার ও তার সহযোগী আছিয়া আক্তার কনা।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
মেয়ের প্রেমের বিয়ের বিরোধের জের ধরে ময়মনসিংহে ছেলের মা লাইলি বেগমকে (৩৫) আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে মেয়ের মা নাসরিন আক্তার (৩৮) ও তার সহযোগী আছিয়া আক্তার কনা (৩৬)।
মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে নগরীর চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় ছেলের মা লাইলি বেগমের শরীর আগুনে ঝলসে দেয় মেয়ের মা নাসরিন আক্তার। পরে আগুনে ঝলসে যাওয়া লাইলি বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় সে মারা যান।
কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পরপরই লাইলি বেগমকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে নিয়ে যায় স্বজনরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই নারী মারা যান। এ ঘটনায় ৮ জনকে আসামী করে মামলা করেছে নিহতের পরিবার। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও জানান, লাইলী বেগমের ছেলের সাথে প্রতিবশী খুকি (১৮) নামের এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমের সম্পর্ক থাকায় গত রোববার তারা পালিয়ে বিয়প করে। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন দুই পরিবারকে নিয়ে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিষয়টি মিমাংসা হয়নি। পরে এর জের ধরেই ছেলের মা’কে আগুন দিয়ে ঝলসে দেয় মেয়ের মা নাসরিন আক্তার ও তার সহযোগী আছিয়া আক্তার কনা।