পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিতির মধ্য দিয়ে ফিরেছেন আলোচিত সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।
তার বিরুদ্ধে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। ওই সময় তিনি যোগাযোগমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য হন। যদিও পরবর্তীতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ মেলেনি।
শনিবার পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ছিলেন। এসময় তাকে হাস্যোজ্জ্বল দেখা গেছে।
এদিন ১২ টা ৫৮ মিনিটে মাওয়া প্রান্তে সুইচ টিপে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পাশেই ছিলেন আবুল হোসেন। আবুল হোসেন ছাড়াও সাবেক সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াও উপস্থিত ছিলেন।
এসময় কুশল বিনিময় করে প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন সাবেক এই যোগাযোগমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীও তার মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ করেন।
এরআগে সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা পর্যায়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। সেই অপবাদ সহ্য করেছেন আমার পরিবারের সদস্য ছোট বোন শেখ রেহানা, তার পুত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, আমার দুই সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, আমার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সাবেক যোগাযোগ সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ কয়েকজন সহকর্মী। তারা চরম মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়েছিলেন। আমি তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি।’
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিতির মধ্য দিয়ে ফিরেছেন আলোচিত সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।
তার বিরুদ্ধে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। ওই সময় তিনি যোগাযোগমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য হন। যদিও পরবর্তীতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ মেলেনি।
শনিবার পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ছিলেন। এসময় তাকে হাস্যোজ্জ্বল দেখা গেছে।
এদিন ১২ টা ৫৮ মিনিটে মাওয়া প্রান্তে সুইচ টিপে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পাশেই ছিলেন আবুল হোসেন। আবুল হোসেন ছাড়াও সাবেক সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াও উপস্থিত ছিলেন।
এসময় কুশল বিনিময় করে প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন সাবেক এই যোগাযোগমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীও তার মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ করেন।
এরআগে সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা পর্যায়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। সেই অপবাদ সহ্য করেছেন আমার পরিবারের সদস্য ছোট বোন শেখ রেহানা, তার পুত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, আমার দুই সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, আমার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সাবেক যোগাযোগ সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ কয়েকজন সহকর্মী। তারা চরম মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়েছিলেন। আমি তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি।’