মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে হু হু করে। টিসিবি ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে সবধরনের চালের দাম বেড়েছে ৬-৭ টাকা করে। বাস্তবে কেজিপ্রতি বৃদ্ধির পরিমাণ আরও বেশি। যার মূল্য বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, মিল মালিকরা চাল মজুত করায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে মিল মালিক ও ব্যবসায়ীদের দাবি, মিল পর্যায়ে চালের দাম বাড়নো হয়নি। টানা বৃষ্টি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং ঝড়ো হাওয়ায় ধান নষ্টের কারণে বাড়ছে চালের দাম। এদিকে চালের বাজার অস্থিতিশীলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী। মিল মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, ‘বাজারে নতুন চাল একেবারে আসছে না। বাজারে পুরনো চাল বিক্রি হচ্ছে। সাধারণত বোরো মৌসুম শুরু হলে বাজারে চালের দাম কমে যায়। এই মৌসুমে দেশের মোট চালের ৫৫ শতাংশ উৎপন্ন হয়। আর বিপুল সরবরাহ চালের মূল্য কমিয়ে দেয়। কিন্তু এবারই দেখা যাচ্ছে বিপরীত চিত্র। বাজারে নতুন চাল নেই।’
খাদ্যমন্ত্রীর যুক্তি যথার্থ। ভরা মৌসুমে চাল না থাকার কারণ, মিল মালিকদের কারসাজি। বাজার স্থিতিশীল রাখতে হলে মিল মালিকদের কারসাজি বন্ধ করতে হবে। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। তা না হলে দেশে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে এবং সাধারণ মানুষের কাছে সরকারের অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ০৬ জুন ২০২২
ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে হু হু করে। টিসিবি ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে সবধরনের চালের দাম বেড়েছে ৬-৭ টাকা করে। বাস্তবে কেজিপ্রতি বৃদ্ধির পরিমাণ আরও বেশি। যার মূল্য বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, মিল মালিকরা চাল মজুত করায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে মিল মালিক ও ব্যবসায়ীদের দাবি, মিল পর্যায়ে চালের দাম বাড়নো হয়নি। টানা বৃষ্টি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং ঝড়ো হাওয়ায় ধান নষ্টের কারণে বাড়ছে চালের দাম। এদিকে চালের বাজার অস্থিতিশীলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী। মিল মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, ‘বাজারে নতুন চাল একেবারে আসছে না। বাজারে পুরনো চাল বিক্রি হচ্ছে। সাধারণত বোরো মৌসুম শুরু হলে বাজারে চালের দাম কমে যায়। এই মৌসুমে দেশের মোট চালের ৫৫ শতাংশ উৎপন্ন হয়। আর বিপুল সরবরাহ চালের মূল্য কমিয়ে দেয়। কিন্তু এবারই দেখা যাচ্ছে বিপরীত চিত্র। বাজারে নতুন চাল নেই।’
খাদ্যমন্ত্রীর যুক্তি যথার্থ। ভরা মৌসুমে চাল না থাকার কারণ, মিল মালিকদের কারসাজি। বাজার স্থিতিশীল রাখতে হলে মিল মালিকদের কারসাজি বন্ধ করতে হবে। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। তা না হলে দেশে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে এবং সাধারণ মানুষের কাছে সরকারের অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ