মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বন্ধুত্ব হলো রক্তহীন এক আত্মার সম্পর্ক। বাবা-মা কিংবা পরিবার কখনো কোথাও বলতে না পারা কথাগুলো বন্ধুর কাছে নির্দ্বিধায় বলা যায়। বন্ধুত্ব কোন বয়স মানে না, তাই বন্ধুর সঙ্গে মন খুলে কথা বলা, হাসি-ঠাট্টা ও উদ্ভট পাগলামি করা যায়। যেই সম্পর্ক এত সুখের সেখানে চলার পথে বন্ধুত্বের মাঝে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হতে পারে। এমন অবস্থায় ঝগড়া-বিবাদ, ইগো আর মনোমালিন্যকে প্রাধান্য না দিয়ে বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। বিবাদের বিষয় নিয়ে একে-অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।
বন্ধুত্ব, প্রেম যেকোনো সম্পর্কই হোক না কেন প্রত্যেক সম্পর্কে সম্মান থাকা চাই। অনেক সময় একে অপরের কথায় বা হাসি-ঠাট্টার ছলে বন্ধু অপমানিতবোধ করেন, এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বন্ধুত্বের মাঝে যেন সম্মান খোয়া না যায়। কোন কিছু নিয়ে আলোচনার সময় অপর বন্ধুকে বলার সুযোগ দিন। এতে বন্ধুত্বে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। একে অপরের বিপদ-আপদ, দুঃসময়ে পাশে থাকলে বন্ধু সাহস পায়, তাই যেকোনো অবস্থায় বন্ধুর পাশে থাকার চেষ্টা করুন। এছাড়া প্রতিটি সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্ভরশীল না হয়ে সরাসরি একে অপরকে সময় দিন। এতে রাগ বা অভিমানের অনুভূতি থাকলেও তা ভাঙ্গানোর সুযোগ পাওয়া যায়। সর্বোপরি, বন্ধুকে বুঝুন, সম্মান করুন এবং একে-অপরের যত্ন নিন।
আশিকুর রহমান
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ২১ আগস্ট ২০২২
বন্ধুত্ব হলো রক্তহীন এক আত্মার সম্পর্ক। বাবা-মা কিংবা পরিবার কখনো কোথাও বলতে না পারা কথাগুলো বন্ধুর কাছে নির্দ্বিধায় বলা যায়। বন্ধুত্ব কোন বয়স মানে না, তাই বন্ধুর সঙ্গে মন খুলে কথা বলা, হাসি-ঠাট্টা ও উদ্ভট পাগলামি করা যায়। যেই সম্পর্ক এত সুখের সেখানে চলার পথে বন্ধুত্বের মাঝে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হতে পারে। এমন অবস্থায় ঝগড়া-বিবাদ, ইগো আর মনোমালিন্যকে প্রাধান্য না দিয়ে বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। বিবাদের বিষয় নিয়ে একে-অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।
বন্ধুত্ব, প্রেম যেকোনো সম্পর্কই হোক না কেন প্রত্যেক সম্পর্কে সম্মান থাকা চাই। অনেক সময় একে অপরের কথায় বা হাসি-ঠাট্টার ছলে বন্ধু অপমানিতবোধ করেন, এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বন্ধুত্বের মাঝে যেন সম্মান খোয়া না যায়। কোন কিছু নিয়ে আলোচনার সময় অপর বন্ধুকে বলার সুযোগ দিন। এতে বন্ধুত্বে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। একে অপরের বিপদ-আপদ, দুঃসময়ে পাশে থাকলে বন্ধু সাহস পায়, তাই যেকোনো অবস্থায় বন্ধুর পাশে থাকার চেষ্টা করুন। এছাড়া প্রতিটি সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্ভরশীল না হয়ে সরাসরি একে অপরকে সময় দিন। এতে রাগ বা অভিমানের অনুভূতি থাকলেও তা ভাঙ্গানোর সুযোগ পাওয়া যায়। সর্বোপরি, বন্ধুকে বুঝুন, সম্মান করুন এবং একে-অপরের যত্ন নিন।
আশিকুর রহমান