তারাকান্দা উপজেলার গাবরগাতী গ্রামের বৃদ্ধা রহিমা ও পুত্রবধূ হোসনে আরার বাড়ি জমি দখলে নিতে অন্তত দুই দফা সশস্ত্র হামলা, ভাংচুর, মারপিট ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে থানা চাড়াও আদালতে পৃথক দুটি মামলা করায় দুর্বৃত্তদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
থানায় দায়ের করা মামরা সূত্রে জানা যায়, হোসনে আরা স্বামী প্রদত্ত দানপত্র দলিল মূলে প্রাপ্ত জমিতে সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে বসবাস করতে থাকলে প্রতিবেশীরা তাকে বেআইনিভাবে উচ্ছেদের পায়তারা করতে থাকে। ঘটনার দিন গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুবৃত্তরা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তার বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় তার স্বামী দৌড়ে পালিয়ে গেলে দুবৃত্তরা তার ওপর নির্মম ভাবে নির্যাতন চালায়। তাকে বেধে মারধর ও শ্বাসরোধ করে হত্যার প্রচেষ্টা চালায়। এ সময় দুর্বৃত্তরা একটি ফ্রিজ, টিভি, সোকেস, গ্যাসের চুলা ও বিভিন্ন আসবাবপত্রও লুটে নেয়।
এছাড়া দুর্বৃত্তরা তার ঘরটি ভাংচুর করে ইট, চালের টিন, রডসহ প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। গোয়ালঘরে থাকা একটি বকনা বাছুর ও একটি ষাড় গরু নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে গ্রামবাসীরা তাকে উদ্ধার করে ফুলপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ব্যাপারে একই গ্রামের আলম হোসেন, আল আমিন, আলমগীর হোসেন, ইসমাইল হোসেন, রিয়ান আহম্মেদ গংদের বিরুদ্ধে তারাকান্দা থানা মামলা নং ১৩(৯) ২১ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়েছে । গত ১২ সেপ্টেম্বর রাত ৮ ঘটিকায় কথিত দুবৃত্তরা বৃদ্ধা রহিমার বাড়িতে হামলা চালায়। দুর্বৃত্তরা তার পাকা ঘরের দরজা ভেঙ্গে রুমে প্রবেশ করে। তাকে হাতে পায়ে বেঁধে অমানুষিকভাবে নির্যাতন চালায়। স্বামীর রেখে যাওয়া টাকার জন্য চেকে সই দিতে বলে। তানাহলে তাকে হত্যার হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে রহিমা অজ্ঞান হয়ে পড়ে দুর্বৃত্তরা তার ঘরে থাকা ২৫ হাজার টাকা লক্ষাধিক মূল্যোর স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জেলা ময়মনসিংহের সিনিয়র ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলি আদালতে আল আমিন, হাসান আহাম্মদ, আলম হোসেন, আলমগীর হোসেনসহ ৮ জনের নাম মামলা করা হয়েছে।
আদালত তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে বাদীর কৌশলী জানিয়েছেন। পুলিশ বলছে, তদন্ত চলছে। অভিযুক্তদের সঙ্গে কথা বলার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
রোববার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
তারাকান্দা উপজেলার গাবরগাতী গ্রামের বৃদ্ধা রহিমা ও পুত্রবধূ হোসনে আরার বাড়ি জমি দখলে নিতে অন্তত দুই দফা সশস্ত্র হামলা, ভাংচুর, মারপিট ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে থানা চাড়াও আদালতে পৃথক দুটি মামলা করায় দুর্বৃত্তদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
থানায় দায়ের করা মামরা সূত্রে জানা যায়, হোসনে আরা স্বামী প্রদত্ত দানপত্র দলিল মূলে প্রাপ্ত জমিতে সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে বসবাস করতে থাকলে প্রতিবেশীরা তাকে বেআইনিভাবে উচ্ছেদের পায়তারা করতে থাকে। ঘটনার দিন গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুবৃত্তরা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তার বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় তার স্বামী দৌড়ে পালিয়ে গেলে দুবৃত্তরা তার ওপর নির্মম ভাবে নির্যাতন চালায়। তাকে বেধে মারধর ও শ্বাসরোধ করে হত্যার প্রচেষ্টা চালায়। এ সময় দুর্বৃত্তরা একটি ফ্রিজ, টিভি, সোকেস, গ্যাসের চুলা ও বিভিন্ন আসবাবপত্রও লুটে নেয়।
এছাড়া দুর্বৃত্তরা তার ঘরটি ভাংচুর করে ইট, চালের টিন, রডসহ প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। গোয়ালঘরে থাকা একটি বকনা বাছুর ও একটি ষাড় গরু নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে গ্রামবাসীরা তাকে উদ্ধার করে ফুলপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ব্যাপারে একই গ্রামের আলম হোসেন, আল আমিন, আলমগীর হোসেন, ইসমাইল হোসেন, রিয়ান আহম্মেদ গংদের বিরুদ্ধে তারাকান্দা থানা মামলা নং ১৩(৯) ২১ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়েছে । গত ১২ সেপ্টেম্বর রাত ৮ ঘটিকায় কথিত দুবৃত্তরা বৃদ্ধা রহিমার বাড়িতে হামলা চালায়। দুর্বৃত্তরা তার পাকা ঘরের দরজা ভেঙ্গে রুমে প্রবেশ করে। তাকে হাতে পায়ে বেঁধে অমানুষিকভাবে নির্যাতন চালায়। স্বামীর রেখে যাওয়া টাকার জন্য চেকে সই দিতে বলে। তানাহলে তাকে হত্যার হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে রহিমা অজ্ঞান হয়ে পড়ে দুর্বৃত্তরা তার ঘরে থাকা ২৫ হাজার টাকা লক্ষাধিক মূল্যোর স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জেলা ময়মনসিংহের সিনিয়র ম্যাজিস্ট্রেট ৬নং আমলি আদালতে আল আমিন, হাসান আহাম্মদ, আলম হোসেন, আলমগীর হোসেনসহ ৮ জনের নাম মামলা করা হয়েছে।
আদালত তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে বাদীর কৌশলী জানিয়েছেন। পুলিশ বলছে, তদন্ত চলছে। অভিযুক্তদের সঙ্গে কথা বলার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।