মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
কোরবানির ঈদের অন্যতম অনুষঙ্গ হলো পশু কোরবানি করা। সঠিক ব্যবস্থাপনা ও সচেতনতার অভাবে পশুর রক্ত ও উচ্ছিষ্টাংশ থেকে মারাত্মক পরিবেশ দূষণের আশঙ্কা থেকে যায়। আর বর্জ্য থেকে বিভিন্ন রোগবালাই ছড়ানোর আশঙ্কা তো রয়েছেই। এজন্য পশু কুরবানির পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে আমাদের সবারই নজর দিতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কিছু কিছু বিষয় আমাদের অবশ্যই পালন করা উচিত। এক্ষেত্রে বসতবাড়ি থেকে একটু দূরে পশু কোরবানির স্থান নির্বাচন করতে হবে। উচ্ছিষ্টাংশ যেখানে-সেখানে না ফেলে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে অথবা গর্তে পুঁত ফেলতে হবে। কোরবানির কার্যক্রম শেষে রক্ত মাখা জায়গা ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলা অনিবার্য। জীবাণু যেন ছড়াতে না পারে, তাই পরিষ্কারের সময় জীবাণুনাশক মেলানো পানি ব্যবহার করতে হবে। সর্বোপরি, কোরবানির পর আমাদের সচেতনতাই পারে পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সুন্দর ও দূষণমুক্ত রাখতে। ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতনতার মাধ্যমে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সঠিক পদক্ষেপ নেয়া যায়। তাই এ ব্যপারে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১৮ জুলাই ২০২১
কোরবানির ঈদের অন্যতম অনুষঙ্গ হলো পশু কোরবানি করা। সঠিক ব্যবস্থাপনা ও সচেতনতার অভাবে পশুর রক্ত ও উচ্ছিষ্টাংশ থেকে মারাত্মক পরিবেশ দূষণের আশঙ্কা থেকে যায়। আর বর্জ্য থেকে বিভিন্ন রোগবালাই ছড়ানোর আশঙ্কা তো রয়েছেই। এজন্য পশু কুরবানির পর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে আমাদের সবারই নজর দিতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কিছু কিছু বিষয় আমাদের অবশ্যই পালন করা উচিত। এক্ষেত্রে বসতবাড়ি থেকে একটু দূরে পশু কোরবানির স্থান নির্বাচন করতে হবে। উচ্ছিষ্টাংশ যেখানে-সেখানে না ফেলে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে অথবা গর্তে পুঁত ফেলতে হবে। কোরবানির কার্যক্রম শেষে রক্ত মাখা জায়গা ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলা অনিবার্য। জীবাণু যেন ছড়াতে না পারে, তাই পরিষ্কারের সময় জীবাণুনাশক মেলানো পানি ব্যবহার করতে হবে। সর্বোপরি, কোরবানির পর আমাদের সচেতনতাই পারে পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সুন্দর ও দূষণমুক্ত রাখতে। ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতনতার মাধ্যমে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সঠিক পদক্ষেপ নেয়া যায়। তাই এ ব্যপারে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ