পুলিশ শনিবার গাজীপুরের কালীগঞ্জে অজ্ঞাতনামা এক যুবকের সাত টুকরা লাশ উদ্ধার করেছে। উপজেলার পানজোড়া এলাকা থেকে লাশের এসব টুকরা উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, শনিবার বেলা ১১টার দিকে পূর্বাচল অ্যাপারেল লিমিটেড নামের একটি কারখানার পাশের ডোবায় মাথা থেকে বিচ্ছিন্ন একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা পুলিশে খবর দিলে ঘটনাস্থল যায় পুলিশ। এ সময় ওই এলাকার জঙ্গল ও আশপাশের এলাকা খোঁজে মাথা, হাত, হাঁটু, কোমরসহ ওই যুবকের লাশের সাতটি টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ। তবে রাতে লাশটির পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি জেলা পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কালীগঞ্জ সার্কেল) ফারজানা ইয়াসমিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা এখনো লাশের পরিচয় শনাক্ত করতে পারিনি। তবে স্থানীয় একজন লাশটির তাঁদের স্বজনের বলে দাবি করছেন। আমরা তাঁদের ডিএনএন পরীক্ষার জন্য আলামত সংগ্রহ করছি। শিগগিরই পরিচয় পাওয়া যাবে।’
তবে স্থানীয় নয়ন গোসাল নামের এক ব্যক্তির দাবি, লাশটি তাঁর চাচাতো ভাই সবুজ বার্নাড গোসালের। সবুজ স্থানীয় পানজোড়া এলাকার অমূল্য বার্নাড গোসানের ছেলে। তিঁনি পানজোড়া এলাকায় পূর্বাচল অ্যাপারেলস নামের পোশাক কারখানার মাননিয়ন্ত্রণ বিভাগে কাজ করতেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টা ৬ মিনিটে পোশাক কারখানা থেকে বের হয়ে আর কারখানায় বা তাঁর বাড়ি ফেরেননি। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে কালীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে নয়ন গোসাল বলেন, ‘কারখানার নাম ও আমাদের সবুজ হারানোর সময়টা মিলে গেছে। এ জন্য আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, এটি সবুজের লাশ। এ ছাড়া তাঁর শরীরের কয়েকটি টুকরা দেখে আমাদের লোক বলেই মনে হয়। এরপরও পুলিশ আমাদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য আলামত সংগ্রহ করেছে। ডিএনএ প্রতিবেদন পেলেই আসল পরিচয় জানা যাবে।’
জেলা থেকে আরও পড়ুন
রোববার, ০২ অক্টোবর ২০২২
পুলিশ শনিবার গাজীপুরের কালীগঞ্জে অজ্ঞাতনামা এক যুবকের সাত টুকরা লাশ উদ্ধার করেছে। উপজেলার পানজোড়া এলাকা থেকে লাশের এসব টুকরা উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, শনিবার বেলা ১১টার দিকে পূর্বাচল অ্যাপারেল লিমিটেড নামের একটি কারখানার পাশের ডোবায় মাথা থেকে বিচ্ছিন্ন একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা পুলিশে খবর দিলে ঘটনাস্থল যায় পুলিশ। এ সময় ওই এলাকার জঙ্গল ও আশপাশের এলাকা খোঁজে মাথা, হাত, হাঁটু, কোমরসহ ওই যুবকের লাশের সাতটি টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ। তবে রাতে লাশটির পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি জেলা পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কালীগঞ্জ সার্কেল) ফারজানা ইয়াসমিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা এখনো লাশের পরিচয় শনাক্ত করতে পারিনি। তবে স্থানীয় একজন লাশটির তাঁদের স্বজনের বলে দাবি করছেন। আমরা তাঁদের ডিএনএন পরীক্ষার জন্য আলামত সংগ্রহ করছি। শিগগিরই পরিচয় পাওয়া যাবে।’
তবে স্থানীয় নয়ন গোসাল নামের এক ব্যক্তির দাবি, লাশটি তাঁর চাচাতো ভাই সবুজ বার্নাড গোসালের। সবুজ স্থানীয় পানজোড়া এলাকার অমূল্য বার্নাড গোসানের ছেলে। তিঁনি পানজোড়া এলাকায় পূর্বাচল অ্যাপারেলস নামের পোশাক কারখানার মাননিয়ন্ত্রণ বিভাগে কাজ করতেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টা ৬ মিনিটে পোশাক কারখানা থেকে বের হয়ে আর কারখানায় বা তাঁর বাড়ি ফেরেননি। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে কালীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে নয়ন গোসাল বলেন, ‘কারখানার নাম ও আমাদের সবুজ হারানোর সময়টা মিলে গেছে। এ জন্য আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, এটি সবুজের লাশ। এ ছাড়া তাঁর শরীরের কয়েকটি টুকরা দেখে আমাদের লোক বলেই মনে হয়। এরপরও পুলিশ আমাদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য আলামত সংগ্রহ করেছে। ডিএনএ প্রতিবেদন পেলেই আসল পরিচয় জানা যাবে।’
জেলা থেকে আরও পড়ুন