এবার গ্রাফিতি অঙ্কন করে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ জানালো জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী অংকন বিশ্বাসের স্মৃতিতে ক্যাম্পাসে এ গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউ একাডেমিক ভবনের (বিবিএ) নিচতলায় গ্রাফিতি অঙ্কন কর্মসূচি পালন করা হয়।
গ্রাফিতি অঙ্কনে অংশ নেয় চারুকলা বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী সুমাইয়া ইভা বলেন, আমরা এখানে গ্রাফিতি অঙ্কন করছি যেন প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী অবন্তিকা ও অঙ্কন বিশ্বাসের ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত হয় এবং প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন সচেতন হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চোখেও যেন পড়ে এবং তার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে আমাদের এটি একটি প্রতিবাদ।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী সুমাইয়া সোমা বলেন, আমাদের সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ এই গ্রাফিতি অঙ্কন। চলমান আন্দোলনেরই এটি একটি অংশ। আমাদের বিশ^বিদ্যালয়ের যে দুইজনকে আমরা হারিয়েছি তারা আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে জড়িত ছিলো। তারা পুরো জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ছিলো। তাদের মনে রাখার জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র উদ্যোগ।
তিনি আরও বলেন, এই প্রতিবাদের মাধ্যমে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বলতে চাই তোমাদের ভয়ের কিছু নেই। তোমাদের সঙ্গে আমরা আছি, সাথে আছে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’।
বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
এবার গ্রাফিতি অঙ্কন করে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ জানালো জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী অংকন বিশ্বাসের স্মৃতিতে ক্যাম্পাসে এ গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউ একাডেমিক ভবনের (বিবিএ) নিচতলায় গ্রাফিতি অঙ্কন কর্মসূচি পালন করা হয়।
গ্রাফিতি অঙ্কনে অংশ নেয় চারুকলা বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী সুমাইয়া ইভা বলেন, আমরা এখানে গ্রাফিতি অঙ্কন করছি যেন প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী অবন্তিকা ও অঙ্কন বিশ্বাসের ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত হয় এবং প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন সচেতন হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চোখেও যেন পড়ে এবং তার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে আমাদের এটি একটি প্রতিবাদ।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী সুমাইয়া সোমা বলেন, আমাদের সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ এই গ্রাফিতি অঙ্কন। চলমান আন্দোলনেরই এটি একটি অংশ। আমাদের বিশ^বিদ্যালয়ের যে দুইজনকে আমরা হারিয়েছি তারা আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে জড়িত ছিলো। তারা পুরো জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ছিলো। তাদের মনে রাখার জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র উদ্যোগ।
তিনি আরও বলেন, এই প্রতিবাদের মাধ্যমে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের বলতে চাই তোমাদের ভয়ের কিছু নেই। তোমাদের সঙ্গে আমরা আছি, সাথে আছে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’।