এক যুগ আগে ৫৪০ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তারের ঘটনায় এক মাইক্রোবাস চালককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঁঞা সোমবার এই রায় দেন।
দণ্ডিত আসাদুজ্জামান বাপ্পি (৪০) কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানার কাটাবিল গ্রামের শফিকুর রহমান মাস্টারের ছেলে। ঘটনার সময় গ্রেপ্তার হলেও তিনি পরে জামিনে বেরিয়ে পালিয়ে যান।
এ আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, “আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।”
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ৪ জুলাই রাতে নগরীর কোতোয়ালি থানার পুরাতন স্টেশনের পশ্চিম পাশে অভিযান চালায় র্যাব। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে একটি মাইক্রোবাস থেকে নেমে দৌড়ে পালানোর সময় চালক আসাদুজ্জামান বাপ্পিকে আটক করা হয়।
তাকে আটকের পর মাইক্রোবাসে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি চটের বস্তা থেকে ৫৪০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।
ওই ঘটনায় র্যাব-৭ এর সে সময়ের ডিএডি কাজী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ৯ অগাস্ট বাপ্পির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৩ সালের ২২ মে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আদালত তার বিচার শুরু করে।
রাষ্ট্রপক্ষে ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার বাপ্পিকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল আদালত।
সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
এক যুগ আগে ৫৪০ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তারের ঘটনায় এক মাইক্রোবাস চালককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঁঞা সোমবার এই রায় দেন।
দণ্ডিত আসাদুজ্জামান বাপ্পি (৪০) কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানার কাটাবিল গ্রামের শফিকুর রহমান মাস্টারের ছেলে। ঘটনার সময় গ্রেপ্তার হলেও তিনি পরে জামিনে বেরিয়ে পালিয়ে যান।
এ আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, “আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।”
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ৪ জুলাই রাতে নগরীর কোতোয়ালি থানার পুরাতন স্টেশনের পশ্চিম পাশে অভিযান চালায় র্যাব। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে একটি মাইক্রোবাস থেকে নেমে দৌড়ে পালানোর সময় চালক আসাদুজ্জামান বাপ্পিকে আটক করা হয়।
তাকে আটকের পর মাইক্রোবাসে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি চটের বস্তা থেকে ৫৪০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।
ওই ঘটনায় র্যাব-৭ এর সে সময়ের ডিএডি কাজী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ৯ অগাস্ট বাপ্পির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৩ সালের ২২ মে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আদালত তার বিচার শুরু করে।
রাষ্ট্রপক্ষে ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার বাপ্পিকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল আদালত।