জ্ঞাত আয় বর্হিভ ত কোটি টাকারও বেশী অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় রংপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসের সাবেক ষ্টোর কীপার হামিদুর রহমান মন্ডলকে ৩ বছরের কারাদন্ড ৭ লাখ ৪০ হাজার ৭শ ৪৫ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে রংপুরের দূর্নিতী দমন বিশেষ আদালতের বিচারক হায়দার আলী এ রায় প্রধান করেন। আসামী আদালতে হাজিরা দিলেও রায় ঘোষনার আগেই আদালত প্রাঙ্গন থেকে পালিয়ে যায়।
বিচারক আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আসামী হায়দার আলীর বাবার নাম পিতা মৃত নজিবর রহমান গ্রাম কেশবপুর উপজেলা সদর জেলা নওগা বর্তমান ঠিকানা বাসা নম্বর ৪৯ রোড নম্বর ৩ গুড়াতিপাড়া রংপুর।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে আসামী হামিদুর রহমান মন্ডল রংপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসে ষ্টোর কীপার হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অবৈধ ভাবে জ্ঞাত আয়বর্হিভুত নিজের ও স্ত্রীর নামে কোটি টাকারও বেশী অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। রংপুর নগরীতে তার তিনতলা বাড়ি, বেশ কয়েকটি প্লটসহ নওগায় বিপুল পরিমান আবাদী জমি ক্রয় করে অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
এ ঘটনায় রংপুর দুদক কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ২৭/৭/২০১১ইং সালে দুদক আইনে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে তার নামে আদালত চার্জসীট দাখিল করা হয়। মামলায় ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা শেষে আসামী হামিদুর রহমান মন্ডলকে দোষি সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছে আদালত।
সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
জ্ঞাত আয় বর্হিভ ত কোটি টাকারও বেশী অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় রংপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসের সাবেক ষ্টোর কীপার হামিদুর রহমান মন্ডলকে ৩ বছরের কারাদন্ড ৭ লাখ ৪০ হাজার ৭শ ৪৫ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে রংপুরের দূর্নিতী দমন বিশেষ আদালতের বিচারক হায়দার আলী এ রায় প্রধান করেন। আসামী আদালতে হাজিরা দিলেও রায় ঘোষনার আগেই আদালত প্রাঙ্গন থেকে পালিয়ে যায়।
বিচারক আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আসামী হায়দার আলীর বাবার নাম পিতা মৃত নজিবর রহমান গ্রাম কেশবপুর উপজেলা সদর জেলা নওগা বর্তমান ঠিকানা বাসা নম্বর ৪৯ রোড নম্বর ৩ গুড়াতিপাড়া রংপুর।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে আসামী হামিদুর রহমান মন্ডল রংপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসে ষ্টোর কীপার হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অবৈধ ভাবে জ্ঞাত আয়বর্হিভুত নিজের ও স্ত্রীর নামে কোটি টাকারও বেশী অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। রংপুর নগরীতে তার তিনতলা বাড়ি, বেশ কয়েকটি প্লটসহ নওগায় বিপুল পরিমান আবাদী জমি ক্রয় করে অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
এ ঘটনায় রংপুর দুদক কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ২৭/৭/২০১১ইং সালে দুদক আইনে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে তার নামে আদালত চার্জসীট দাখিল করা হয়। মামলায় ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা শেষে আসামী হামিদুর রহমান মন্ডলকে দোষি সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছে আদালত।