alt

মতামত » চিঠিপত্র

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

: মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ময়নামতি শালবন বিহারের পাশ ঘেঁষে অবস্থিত লালমাটির ক্যাম্পাস কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিদিন প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণায় মুখরিত থাকে এ ক্যাম্পাস; যার অন্যতম প্রধান প্রবেশদ্বার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকটি।

প্রধান ফটকের সামনের রাস্তাটি প্রতিদিন হাজার হাজার শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় এরিয়ায় প্রবেশের একমাত্র পথ হলেও এতে নেই কোনো সড়ক নিরাপত্তার ব্যবস্থা। বিভিন্ন স্টেশনারি, ফটোকপি, খাবারসহ শিক্ষার্থীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্রের দোকানসমূহ প্রধান ফটকের বিপরীত পাশে অবস্থান হওয়ায় প্রতি ঘণ্টায় শত শত শিক্ষার্থীকে এই রাস্তা পারাপার হতে হয়।

অন্যদিকে শালবন বিহার, ময়নামতি, বৌদ্ধমন্দির ও বার্ডসহ বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান থাকায় প্রতিদিন ফটক সংলগ্ন রাস্তাটিতে মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, সিএনজি, বাসসহ বিপুল সংখ্যক যানবাহন চলাচল করে। এটি একটি অত্যন্ত জনবহুল ও সংবেদনশীল রাস্তা হলেও অধিকাংশ যানবাহনই চলে বেপরোয়াভাবে। এতে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়তই রাস্তা পারাপারে ভোগান্তির শিকার হতে হয়। রাস্তাটি প্রয়োজনের তুলনায় অত্যন্ত সরু হলেও এটিতে হাইওয়ের মতো বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনের চাপ লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও পার্শ্ববর্তী সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ক্যাম্পাসের কাজ চলমান থাকায় শিক্ষার্থী পরিবহন বাস, কনস্ট্রাকশনের বিভিন্ন যান নিয়মিত চলাচল করে। এতে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আশঙ্কায় ভুগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট ভুক্তভোগীরা। এছাড়া এই রাস্তাসংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহের শিক্ষার্থীরাও একই সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। তাই দুর্ঘটনার আশঙ্কা কমাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি হয়ে উঠেছে প্রধান ফটকসংলগ্ন রাস্তায় এবং হলসমূহের সম্মুখে স্পিডব্রেকার স্থাপনের ব্যবস্থা করা।

এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসহ হলসমূহের সামনে স্পিডব্রেকারের ব্যবস্থার মাধ্যমে বেপরোয়া গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপার সমস্যার সমাধান করে দেয়ার জন্য।

ফারহা খানম

শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

tab

মতামত » চিঠিপত্র

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ময়নামতি শালবন বিহারের পাশ ঘেঁষে অবস্থিত লালমাটির ক্যাম্পাস কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিদিন প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণায় মুখরিত থাকে এ ক্যাম্পাস; যার অন্যতম প্রধান প্রবেশদ্বার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকটি।

প্রধান ফটকের সামনের রাস্তাটি প্রতিদিন হাজার হাজার শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় এরিয়ায় প্রবেশের একমাত্র পথ হলেও এতে নেই কোনো সড়ক নিরাপত্তার ব্যবস্থা। বিভিন্ন স্টেশনারি, ফটোকপি, খাবারসহ শিক্ষার্থীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্রের দোকানসমূহ প্রধান ফটকের বিপরীত পাশে অবস্থান হওয়ায় প্রতি ঘণ্টায় শত শত শিক্ষার্থীকে এই রাস্তা পারাপার হতে হয়।

অন্যদিকে শালবন বিহার, ময়নামতি, বৌদ্ধমন্দির ও বার্ডসহ বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান থাকায় প্রতিদিন ফটক সংলগ্ন রাস্তাটিতে মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, সিএনজি, বাসসহ বিপুল সংখ্যক যানবাহন চলাচল করে। এটি একটি অত্যন্ত জনবহুল ও সংবেদনশীল রাস্তা হলেও অধিকাংশ যানবাহনই চলে বেপরোয়াভাবে। এতে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়তই রাস্তা পারাপারে ভোগান্তির শিকার হতে হয়। রাস্তাটি প্রয়োজনের তুলনায় অত্যন্ত সরু হলেও এটিতে হাইওয়ের মতো বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনের চাপ লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও পার্শ্ববর্তী সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ক্যাম্পাসের কাজ চলমান থাকায় শিক্ষার্থী পরিবহন বাস, কনস্ট্রাকশনের বিভিন্ন যান নিয়মিত চলাচল করে। এতে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আশঙ্কায় ভুগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট ভুক্তভোগীরা। এছাড়া এই রাস্তাসংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহের শিক্ষার্থীরাও একই সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। তাই দুর্ঘটনার আশঙ্কা কমাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি হয়ে উঠেছে প্রধান ফটকসংলগ্ন রাস্তায় এবং হলসমূহের সম্মুখে স্পিডব্রেকার স্থাপনের ব্যবস্থা করা।

এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসহ হলসমূহের সামনে স্পিডব্রেকারের ব্যবস্থার মাধ্যমে বেপরোয়া গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপার সমস্যার সমাধান করে দেয়ার জন্য।

ফারহা খানম

শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।

back to top