লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ভুলুয়া নদীর সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটির পাটাতনে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, রেলিং ভেঙে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে চার উপজেলার হাজার হাজার মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে। এ নিয়ে গত বুধবার সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
উপজেলার চরঠিকা-চরবসু সড়কের ভুলুয়া নদীর ওপর প্রায় দুই যুগ আগে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি হাজিরহাট, করুনানগর, ফজুমিয়ারহাট ও চরবসু এলাকায় যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কমলনগর উপজেলা ছাড়াও রামগতি, পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার হাজারো মানুষ এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। আশে-পাশের অন্তত সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সেতুটি ব্যবহার করে পারাপার হতে হয়। এর বাইরে যাত্রীবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ছোট-বড় অনেক যানবাহন চলাচল করে।
এলাকাবাসী জনিয়েছেন, প্রায় অর্ধযুগ ধরে সেতুটি জারাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হতে গিয়ে গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা বলতে চাই, সেতু পারাপারে মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে। ভুলুয়া নদীর ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে।
অর্ধযুগ ধরে হাজার হাজার মানুষের চলাচলের একটি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এতদিনেও সেখানে কেন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ সেখানকার জনপ্রতিনিধিরা এতদিন কি করছেন। স্থানীয় মানুষের যে কোন দুর্ভোগে তাদের এগিয়ে আসা উচিত ছিল।
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জানিয়েছেন, একটি নতুন সেতু নির্মাণের প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করব, প্রকল্পটি দ্রুত পাস হবে, সেখানে সেতু নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাব যেন ফাইল চালাচালির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে।
শুক্রবার, ০১ জুলাই ২০২২
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ভুলুয়া নদীর সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটির পাটাতনে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, রেলিং ভেঙে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে চার উপজেলার হাজার হাজার মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে। এ নিয়ে গত বুধবার সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
উপজেলার চরঠিকা-চরবসু সড়কের ভুলুয়া নদীর ওপর প্রায় দুই যুগ আগে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি হাজিরহাট, করুনানগর, ফজুমিয়ারহাট ও চরবসু এলাকায় যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কমলনগর উপজেলা ছাড়াও রামগতি, পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার হাজারো মানুষ এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। আশে-পাশের অন্তত সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সেতুটি ব্যবহার করে পারাপার হতে হয়। এর বাইরে যাত্রীবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ছোট-বড় অনেক যানবাহন চলাচল করে।
এলাকাবাসী জনিয়েছেন, প্রায় অর্ধযুগ ধরে সেতুটি জারাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হতে গিয়ে গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা বলতে চাই, সেতু পারাপারে মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে। ভুলুয়া নদীর ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে।
অর্ধযুগ ধরে হাজার হাজার মানুষের চলাচলের একটি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এতদিনেও সেখানে কেন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ সেখানকার জনপ্রতিনিধিরা এতদিন কি করছেন। স্থানীয় মানুষের যে কোন দুর্ভোগে তাদের এগিয়ে আসা উচিত ছিল।
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জানিয়েছেন, একটি নতুন সেতু নির্মাণের প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করব, প্রকল্পটি দ্রুত পাস হবে, সেখানে সেতু নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাব যেন ফাইল চালাচালির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে।