alt

সম্পাদকীয়

সেতু নির্মাণ করে জনদুর্ভোগ লাঘব করুন

: শুক্রবার, ০১ জুলাই ২০২২

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ভুলুয়া নদীর সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটির পাটাতনে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, রেলিং ভেঙে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে চার উপজেলার হাজার হাজার মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে। এ নিয়ে গত বুধবার সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

উপজেলার চরঠিকা-চরবসু সড়কের ভুলুয়া নদীর ওপর প্রায় দুই যুগ আগে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি হাজিরহাট, করুনানগর, ফজুমিয়ারহাট ও চরবসু এলাকায় যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কমলনগর উপজেলা ছাড়াও রামগতি, পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার হাজারো মানুষ এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। আশে-পাশের অন্তত সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সেতুটি ব্যবহার করে পারাপার হতে হয়। এর বাইরে যাত্রীবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ছোট-বড় অনেক যানবাহন চলাচল করে।

এলাকাবাসী জনিয়েছেন, প্রায় অর্ধযুগ ধরে সেতুটি জারাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হতে গিয়ে গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা বলতে চাই, সেতু পারাপারে মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে। ভুলুয়া নদীর ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে।

অর্ধযুগ ধরে হাজার হাজার মানুষের চলাচলের একটি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এতদিনেও সেখানে কেন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ সেখানকার জনপ্রতিনিধিরা এতদিন কি করছেন। স্থানীয় মানুষের যে কোন দুর্ভোগে তাদের এগিয়ে আসা উচিত ছিল।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জানিয়েছেন, একটি নতুন সেতু নির্মাণের প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করব, প্রকল্পটি দ্রুত পাস হবে, সেখানে সেতু নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাব যেন ফাইল চালাচালির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে।

টাঙ্গাইলে জলাশয় দখলের অভিযোগের সুরাহা করুন

অবৈধ বালু তোলা বন্ধে ব্যবস্থা নিন

টিসিবির পণ্য : ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ আমলে নিন

ভৈরব নদে সেতু নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

ডায়রিয়া প্রতিরোধে চাই জনসচেতনতা

ফিটনেসবিহীন গণপরিবহন সড়কে চলছে কীভাবে

গোবিন্দগঞ্জে নিয়মনীতি উপেক্ষা করে গাছ কাটার অভিযোগ আমলে নিন

নিষেধাজ্ঞা চলাকালে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা জরুরি

অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ব্যবহারে চাই সচেতনতা

অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

ভোলাডুবা হাওরের বোরো খেতের পানি নিষ্কাশনে ব্যবস্থা নিন

কিশোর গ্যাংয়ের প্রশ্রয়দাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে

আদমজী ইপিজেড সড়ক মেরামতে আর কত কালক্ষেপণ

নদ-নদীর নাব্য রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নিন

চকরিয়ায় পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

গরমে দুর্বিষহ জনজীবন

ভালুকায় খাবার পানির সংকট নিরসনে ব্যবস্থা নিন

সড়কে চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা

লঞ্চ চালাতে হবে নিয়ম মেনে

নতুন বছররে শুভচ্ছো

বিষ ঢেলে মাছ নিধনের অভিযোগ আমলে নিন

ঈদের আনন্দ স্পর্শ করুক সবার জীবন

মীরসরাইয়ের বন রক্ষায় সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া জরুরি

স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানো জরুরি

কৃষকরা কেন তামাক চাষে ঝুঁকছে

রেলক্রসিংয়ে প্রাণহানির দায় কার

আর কত অপেক্ষার পর সেতু পাবে রানিশংকৈলের মানুষ^

পাহাড়ে ব্যাংক হামলা কেন

সিসা দূষণ রোধে আইনের কঠোর বাস্তবায়ন জরুরি

হার্টের রিংয়ের নির্ধারিত দর বাস্তবায়নে মনিটরিং জরুরি

রইচপুর খালে সেতু নির্মাণে আর কত অপেক্ষা

রাজধানীকে যানজটমুক্ত করা যাচ্ছে না কেন

জেলেরা কেন বরাদ্দকৃত চাল পাচ্ছে না

নিয়মতান্ত্রিক সংগঠনের সুযোগ থাকা জরুরি, বন্ধ করতে হবে অপরাজনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ চার লেন সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে সংস্কার করুন

শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

tab

সম্পাদকীয়

সেতু নির্মাণ করে জনদুর্ভোগ লাঘব করুন

শুক্রবার, ০১ জুলাই ২০২২

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ভুলুয়া নদীর সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটির পাটাতনে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, রেলিং ভেঙে গেছে। ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে চার উপজেলার হাজার হাজার মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে। এ নিয়ে গত বুধবার সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

উপজেলার চরঠিকা-চরবসু সড়কের ভুলুয়া নদীর ওপর প্রায় দুই যুগ আগে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি হাজিরহাট, করুনানগর, ফজুমিয়ারহাট ও চরবসু এলাকায় যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কমলনগর উপজেলা ছাড়াও রামগতি, পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার হাজারো মানুষ এ সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। আশে-পাশের অন্তত সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সেতুটি ব্যবহার করে পারাপার হতে হয়। এর বাইরে যাত্রীবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ছোট-বড় অনেক যানবাহন চলাচল করে।

এলাকাবাসী জনিয়েছেন, প্রায় অর্ধযুগ ধরে সেতুটি জারাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হতে গিয়ে গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা বলতে চাই, সেতু পারাপারে মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে। ভুলুয়া নদীর ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে।

অর্ধযুগ ধরে হাজার হাজার মানুষের চলাচলের একটি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এতদিনেও সেখানে কেন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ সেখানকার জনপ্রতিনিধিরা এতদিন কি করছেন। স্থানীয় মানুষের যে কোন দুর্ভোগে তাদের এগিয়ে আসা উচিত ছিল।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) জানিয়েছেন, একটি নতুন সেতু নির্মাণের প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করব, প্রকল্পটি দ্রুত পাস হবে, সেখানে সেতু নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাব যেন ফাইল চালাচালির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে।

back to top