নীলফামারী সদর উপজেলার উত্তরা ইপিজেডসংলগ্ন সোনারায় সংগলশী উচ্চ বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য বিদ্যাপীঠ। বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় এক হাজার। স্বাধীনতার পূর্বে ১৯৬৬ সালে স্থাপিত হওয়া বিদ্যালয়টি ৫৮ বছরে পদার্পণ করলেও নেই কোনো নিজস্ব শহীদ মিনার।
তাই একুশে ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলোতে শিক্ষার্থীরা পার্শ¦বর্তী সোনারায় সংগলশী ডিগ্রি কলেজের ভাঙ্গাচুরা, জরাজীর্ণ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে থাকে। বিভিন্ন সময়ে প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনার নির্মাণের আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে তা আর বাস্তবায়িত হয়নি।
ফলে শিক্ষার্থীরা ভাষা শহীদ ও শহীদ মিনার নির্মাণের ইতিহাস, গুরুত্ব ও তাৎপর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে আগামী প্রজন্মের কাছে ইতিহাস বিকৃত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে একুশে সংগ্রামী চেতনা ধারণ ও বিকাশে এবং বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষা, স্বাধীনতা, বাঙালির সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের ইতিহাস তুলে ধরতে শহীদ মিনারের বিকল্প নাই।
তাই প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যত দ্রুত সম্ভব সোনারায় সংগলশী উচ্চ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
মানিক রহমান
বুধবার, ০৬ মার্চ ২০২৪
নীলফামারী সদর উপজেলার উত্তরা ইপিজেডসংলগ্ন সোনারায় সংগলশী উচ্চ বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য বিদ্যাপীঠ। বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় এক হাজার। স্বাধীনতার পূর্বে ১৯৬৬ সালে স্থাপিত হওয়া বিদ্যালয়টি ৫৮ বছরে পদার্পণ করলেও নেই কোনো নিজস্ব শহীদ মিনার।
তাই একুশে ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলোতে শিক্ষার্থীরা পার্শ¦বর্তী সোনারায় সংগলশী ডিগ্রি কলেজের ভাঙ্গাচুরা, জরাজীর্ণ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে থাকে। বিভিন্ন সময়ে প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনার নির্মাণের আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে তা আর বাস্তবায়িত হয়নি।
ফলে শিক্ষার্থীরা ভাষা শহীদ ও শহীদ মিনার নির্মাণের ইতিহাস, গুরুত্ব ও তাৎপর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে আগামী প্রজন্মের কাছে ইতিহাস বিকৃত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে একুশে সংগ্রামী চেতনা ধারণ ও বিকাশে এবং বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষা, স্বাধীনতা, বাঙালির সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের ইতিহাস তুলে ধরতে শহীদ মিনারের বিকল্প নাই।
তাই প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যত দ্রুত সম্ভব সোনারায় সংগলশী উচ্চ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
মানিক রহমান