alt

পাঠকের চিঠি

অভিনব কৌশলে প্রতারণা

: বুধবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৪

প্রতারণার নতুন কৌশল নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতারক চক্র। দশ গ্রামের লক্ষাধিক টাকার বেশি নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। বাংলাদেশের যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়নের দশটি গ্রাম থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পালিয়ে গেছে এক প্রতারক চক্র।

দশ গ্রামের ৪০০ জন নারীর কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেয়ার নাম করে ২৫০ টাকা করে নেয়া হয় এবং প্রশিক্ষণের পরে ভবিষ্যতে কাজ দেয়া হবে বলে আশা দেয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কথা বলে ৫০ টাকা ১০০ টাকা করে নেয়া হয়।

ভুক্তভোগী শ্যামলিসহ অনেকে জানিয়েছেনÑ তাদের এই প্রশিক্ষণ শেষ করে একটি করে সার্টিফিকেট এবং একটি করে সেলাই মেশিন দিবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের সুযোগ করে দিবে যার মাধ্যমে মহিলারা সাবলম্বি হতে পারবে- এমন সব প্রলোভন দেখানো হয় তাদের। তাদের বলা হয়েছিল ১২ দিনে ১২টা কাজ শিখিয়ে তাদের কাজ জোগাড় করে দিবে কিন্তু তার আগেই কাজ শেষ না করেই টাকা নিয়ে তাদের সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের ব্লক করে দিয়েছেন। জানা গেছে তাদের মধ্যে একজনের নাম সোহেল। যার বাড়ি রংপুরে। তিনি জানিয়েছেন মাগুরা জেলার সিমাখালী বাজারে তিনি এবং তার সহকর্মীরা একটি বাসা নিয়ে থাকেন; যা পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় যা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। এমতাবস্থায় ভুক্তভোগীদের দাবি আর কোথাও কেউ যেন এই প্রতারক চক্রের হাতে না পড়ে এবং তাদের টাকা খোয়া না যায়।

এরকমভাবে কোনো প্রতারকচক্র যেনো কোনো অসহায় মানুষের কাছ থেকে এভাবে ধোঁকা দিয়ে কাজ শেখানো ও কাজ পাইয়ে দেয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ করতে না পারে সেজন্য আমি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

তামান্না ইসলাম

ছবি

প্লাস্টিক দূষণ প্রতিকার প্রসঙ্গে

কুষ্টিয়ায় শিক্ষক প্রশিক্ষণ মহাবিদ্যালয় চাই

এসআই ও সার্জেন্ট নিয়োগে বয়সসীমা বাড়ানো হোক

ছবি

স্কাউটে আছে আনন্দের জগৎ

সম্মাননা স্মারক কি শুধুই একটি শব্দ

মোবাইল আসক্তি

খেলাপি ঋণ আদায়ে পদক্ষেপ নিন

বই হোক প্রকৃত বন্ধু

ছবি

তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতনতা জরুরি

ব্রিজ চাই

প্রসঙ্গ : পরিযায়ী পাখি

ছবি

পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগাতে হবে

ছবি

গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং কমাতে হবে

কেন এত আত্মহত্যা

দুর্নীতি বন্ধ হবে কবে

ছবি

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে চাই সচেতনতা

পিতা-মাতার স্থান হোক সন্তানের কাছে, বৃদ্ধাশ্রমে নয়

ছবি

ট্রেনের বিলম্বে যাত্রীদের দুর্ভোগ

ট্রেনে ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা হোক

ঈদে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তৎপর হতে হবে

পথশিশুদের পাশে দাঁড়ান

ছবি

অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ হোক

ছবি

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে চাই সচেতনতা

ঈদযাত্রা হোক ভোগান্তিমুক্ত

আত্মহত্যা সমাধান নয়

বেকারত্ব দূর করতে ব্যবস্থা নিতে হবে

ছবি

মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ নগরবাসী

কোচিং ব্যবসা আর কত?

কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার

ছবি

সময়সূচি মেনে চলুক ট্রেন

ছবি

উপকূলীয় বন রক্ষা করুন

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নির্যাতন

রাবিতে মশার উপদ্রব

ছবি

চমেক হাসপাতালে নিরাপত্তা চাই

নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর হোক

জাতীয় দিবস

tab

পাঠকের চিঠি

অভিনব কৌশলে প্রতারণা

বুধবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৪

প্রতারণার নতুন কৌশল নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতারক চক্র। দশ গ্রামের লক্ষাধিক টাকার বেশি নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। বাংলাদেশের যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়নের দশটি গ্রাম থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পালিয়ে গেছে এক প্রতারক চক্র।

দশ গ্রামের ৪০০ জন নারীর কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেয়ার নাম করে ২৫০ টাকা করে নেয়া হয় এবং প্রশিক্ষণের পরে ভবিষ্যতে কাজ দেয়া হবে বলে আশা দেয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কথা বলে ৫০ টাকা ১০০ টাকা করে নেয়া হয়।

ভুক্তভোগী শ্যামলিসহ অনেকে জানিয়েছেনÑ তাদের এই প্রশিক্ষণ শেষ করে একটি করে সার্টিফিকেট এবং একটি করে সেলাই মেশিন দিবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের সুযোগ করে দিবে যার মাধ্যমে মহিলারা সাবলম্বি হতে পারবে- এমন সব প্রলোভন দেখানো হয় তাদের। তাদের বলা হয়েছিল ১২ দিনে ১২টা কাজ শিখিয়ে তাদের কাজ জোগাড় করে দিবে কিন্তু তার আগেই কাজ শেষ না করেই টাকা নিয়ে তাদের সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের ব্লক করে দিয়েছেন। জানা গেছে তাদের মধ্যে একজনের নাম সোহেল। যার বাড়ি রংপুরে। তিনি জানিয়েছেন মাগুরা জেলার সিমাখালী বাজারে তিনি এবং তার সহকর্মীরা একটি বাসা নিয়ে থাকেন; যা পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় যা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। এমতাবস্থায় ভুক্তভোগীদের দাবি আর কোথাও কেউ যেন এই প্রতারক চক্রের হাতে না পড়ে এবং তাদের টাকা খোয়া না যায়।

এরকমভাবে কোনো প্রতারকচক্র যেনো কোনো অসহায় মানুষের কাছ থেকে এভাবে ধোঁকা দিয়ে কাজ শেখানো ও কাজ পাইয়ে দেয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ করতে না পারে সেজন্য আমি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

তামান্না ইসলাম

back to top