প্রতারণার নতুন কৌশল নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতারক চক্র। দশ গ্রামের লক্ষাধিক টাকার বেশি নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। বাংলাদেশের যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়নের দশটি গ্রাম থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পালিয়ে গেছে এক প্রতারক চক্র।
দশ গ্রামের ৪০০ জন নারীর কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেয়ার নাম করে ২৫০ টাকা করে নেয়া হয় এবং প্রশিক্ষণের পরে ভবিষ্যতে কাজ দেয়া হবে বলে আশা দেয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কথা বলে ৫০ টাকা ১০০ টাকা করে নেয়া হয়।
ভুক্তভোগী শ্যামলিসহ অনেকে জানিয়েছেনÑ তাদের এই প্রশিক্ষণ শেষ করে একটি করে সার্টিফিকেট এবং একটি করে সেলাই মেশিন দিবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের সুযোগ করে দিবে যার মাধ্যমে মহিলারা সাবলম্বি হতে পারবে- এমন সব প্রলোভন দেখানো হয় তাদের। তাদের বলা হয়েছিল ১২ দিনে ১২টা কাজ শিখিয়ে তাদের কাজ জোগাড় করে দিবে কিন্তু তার আগেই কাজ শেষ না করেই টাকা নিয়ে তাদের সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের ব্লক করে দিয়েছেন। জানা গেছে তাদের মধ্যে একজনের নাম সোহেল। যার বাড়ি রংপুরে। তিনি জানিয়েছেন মাগুরা জেলার সিমাখালী বাজারে তিনি এবং তার সহকর্মীরা একটি বাসা নিয়ে থাকেন; যা পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় যা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। এমতাবস্থায় ভুক্তভোগীদের দাবি আর কোথাও কেউ যেন এই প্রতারক চক্রের হাতে না পড়ে এবং তাদের টাকা খোয়া না যায়।
এরকমভাবে কোনো প্রতারকচক্র যেনো কোনো অসহায় মানুষের কাছ থেকে এভাবে ধোঁকা দিয়ে কাজ শেখানো ও কাজ পাইয়ে দেয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ করতে না পারে সেজন্য আমি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তামান্না ইসলাম
বুধবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৪
প্রতারণার নতুন কৌশল নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতারক চক্র। দশ গ্রামের লক্ষাধিক টাকার বেশি নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। বাংলাদেশের যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়নের দশটি গ্রাম থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পালিয়ে গেছে এক প্রতারক চক্র।
দশ গ্রামের ৪০০ জন নারীর কাছ থেকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেয়ার নাম করে ২৫০ টাকা করে নেয়া হয় এবং প্রশিক্ষণের পরে ভবিষ্যতে কাজ দেয়া হবে বলে আশা দেয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কথা বলে ৫০ টাকা ১০০ টাকা করে নেয়া হয়।
ভুক্তভোগী শ্যামলিসহ অনেকে জানিয়েছেনÑ তাদের এই প্রশিক্ষণ শেষ করে একটি করে সার্টিফিকেট এবং একটি করে সেলাই মেশিন দিবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের সুযোগ করে দিবে যার মাধ্যমে মহিলারা সাবলম্বি হতে পারবে- এমন সব প্রলোভন দেখানো হয় তাদের। তাদের বলা হয়েছিল ১২ দিনে ১২টা কাজ শিখিয়ে তাদের কাজ জোগাড় করে দিবে কিন্তু তার আগেই কাজ শেষ না করেই টাকা নিয়ে তাদের সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের ব্লক করে দিয়েছেন। জানা গেছে তাদের মধ্যে একজনের নাম সোহেল। যার বাড়ি রংপুরে। তিনি জানিয়েছেন মাগুরা জেলার সিমাখালী বাজারে তিনি এবং তার সহকর্মীরা একটি বাসা নিয়ে থাকেন; যা পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় যা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। এমতাবস্থায় ভুক্তভোগীদের দাবি আর কোথাও কেউ যেন এই প্রতারক চক্রের হাতে না পড়ে এবং তাদের টাকা খোয়া না যায়।
এরকমভাবে কোনো প্রতারকচক্র যেনো কোনো অসহায় মানুষের কাছ থেকে এভাবে ধোঁকা দিয়ে কাজ শেখানো ও কাজ পাইয়ে দেয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ করতে না পারে সেজন্য আমি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তামান্না ইসলাম