পাঠকের চিঠি
কর্মক্ষেত্রে নারীর অধিকার
গত ৮ মার্চ, শুক্রবার উদযাপিত হলো বিশ্ব নারী দিবস। বিশ্বব্যাংকের ‘নারী, ব্যবসা ও আইন-২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে অবাধ চলাচল, কর্মক্ষেত্র, মজুরি, বিয়ে, ব্যাবসার উদ্যোগ, সম্পদ ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে দুটি সূচকে (১০০) নম্বরের ১৯০ টি দেশের মধ্যে কর্মক্ষেত্র নারী-পুরুষের সমান অধিকারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নম্বর ৩২.৫, যা দক্ষিণ এশিয়ায় শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে বেশি।
বাংলাদেশের সংবিধানে নারী ও পুরুষের সমান অধিকার দেয়া হয়েছে; কিন্তু কর্মক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের তিন ভাগের এক ভাগ আইনি অধিকার ভোগ করে। আইনি সুরক্ষা কাগজপত্রে থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাস্তবে তা থাকে না। ফলে দেশে কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের নিষ্ক্রিয়তার হার ৬১.৭১ শতাংশ। বাল্যবিবাহ, সামাজিক কু-প্রথা, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দক্ষতার অভাব, নিরাপত্তা ও উপযোগী পরিবেশের অভাবে নারীরা তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত।
নারী-পুরুষ সমানভাবে শ্রমবাজারে প্রবেশ করতে পারলে ও ব্যবসার উদ্যোগ নিতে পারলে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হবে এবং জিডিপি বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
তাই প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, নারীর অধিকার নিশ্চিতকরণ ও বাস্তবায়নে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।
সংগীত কুমার
-
প্লাস্টিক দূষণ প্রতিকার প্রসঙ্গে
-
কুষ্টিয়ায় শিক্ষক প্রশিক্ষণ মহাবিদ্যালয় চাই
-
এসআই ও সার্জেন্ট নিয়োগে বয়সসীমা বাড়ানো হোক
-
স্কাউটে আছে আনন্দের জগৎ
-
গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং কমাতে হবে
-
কেন এত আত্মহত্যা
-
দুর্নীতি বন্ধ হবে কবে
-
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে চাই সচেতনতা
-
পিতা-মাতার স্থান হোক সন্তানের কাছে, বৃদ্ধাশ্রমে নয়
-
ট্রেনের বিলম্বে যাত্রীদের দুর্ভোগ
-
অভিনব কৌশলে প্রতারণা
-
ট্রেনে ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা হোক
-
ঈদে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তৎপর হতে হবে
-
পথশিশুদের পাশে দাঁড়ান
-
অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ হোক
-
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে চাই সচেতনতা
-
ঈদযাত্রা হোক ভোগান্তিমুক্ত
-
আত্মহত্যা সমাধান নয়
-
বেকারত্ব দূর করতে ব্যবস্থা নিতে হবে
-
মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
