ক্রমেই বেড়ে চলেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মশার উপদ্রব। যত্রতত্র বেড়ে ওঠা ঝোপঝাড়, আগাছা, বিশ্ববিদ্যালয়ের পয়ঃনিষ্কাশনের নর্দমা, ময়লা ফেলার জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার না করার ফলে মশার প্রকোপ বাড়ছে। এতে দিনে এবং রাতে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। শ্রেণীকক্ষ থেকে শুরু করে বিশ্বিবদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া, হলের ক্যান্টিন ও ডাইনিং, খাবারের হোটেল ও আড্ডা দেয়ার জায়গাগুলোতে মশার প্রকোপ উদ্বেগজনক হারে বেড়েই চলেছে।
মশার অতিরিক্ত প্রকোপের ফলে স্বস্তিতে কোন কাজ করতে পারে না শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের মনঃসংযোগে বিঘœ ঘটছে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির মশা ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার মতো জীবাণু বহন করে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অর্থাৎ মশার কামড়ে সৃষ্ট রোগবালাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন অবিভাবকেরা। মশকনিধনে মশারী, কয়েল, ইলেকট্রনিক ব্যাট ব্যবহার করেও রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না এসব মশা থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকেও মশক নিধনে কোন উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। মশা বাড়লে শিক্ষার্থীরা কথা বললে, সে সময় প্রশাসন পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু মশা শুরু আজকের সমস্যা না, প্রতি বছরের একটি সমস্যা। সে ক্ষেত্রে মশার উপদ্রব যেন না বাড়ে এ বিষয়ে প্রশাসন কোন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। যার ফলেই প্রতিবারের ন্যায় এবারো মশার উপদ্রব মাত্রাতিরিক্ত।
এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রোগব্যাধি ও অস্বস্তি থেকে পরিত্রাণ দিতে প্রশাসনের দায়িত্বশীলদের এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া অত্যন্ত জরুরি।
আব্দুর রহিম
বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
ক্রমেই বেড়ে চলেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মশার উপদ্রব। যত্রতত্র বেড়ে ওঠা ঝোপঝাড়, আগাছা, বিশ্ববিদ্যালয়ের পয়ঃনিষ্কাশনের নর্দমা, ময়লা ফেলার জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার না করার ফলে মশার প্রকোপ বাড়ছে। এতে দিনে এবং রাতে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। শ্রেণীকক্ষ থেকে শুরু করে বিশ্বিবদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া, হলের ক্যান্টিন ও ডাইনিং, খাবারের হোটেল ও আড্ডা দেয়ার জায়গাগুলোতে মশার প্রকোপ উদ্বেগজনক হারে বেড়েই চলেছে।
মশার অতিরিক্ত প্রকোপের ফলে স্বস্তিতে কোন কাজ করতে পারে না শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের মনঃসংযোগে বিঘœ ঘটছে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির মশা ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার মতো জীবাণু বহন করে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অর্থাৎ মশার কামড়ে সৃষ্ট রোগবালাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন অবিভাবকেরা। মশকনিধনে মশারী, কয়েল, ইলেকট্রনিক ব্যাট ব্যবহার করেও রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না এসব মশা থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকেও মশক নিধনে কোন উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। মশা বাড়লে শিক্ষার্থীরা কথা বললে, সে সময় প্রশাসন পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু মশা শুরু আজকের সমস্যা না, প্রতি বছরের একটি সমস্যা। সে ক্ষেত্রে মশার উপদ্রব যেন না বাড়ে এ বিষয়ে প্রশাসন কোন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। যার ফলেই প্রতিবারের ন্যায় এবারো মশার উপদ্রব মাত্রাতিরিক্ত।
এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রোগব্যাধি ও অস্বস্তি থেকে পরিত্রাণ দিতে প্রশাসনের দায়িত্বশীলদের এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া অত্যন্ত জরুরি।
আব্দুর রহিম