ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। দীর্ঘ ৭ বছর অধিভুক্তির সময় গড়ালেও শিক্ষার মান যেমন তলানিতে তেমনি নিয়মের বালাই নেই বললেই চলে। তারই একটি উদাহরণ ১২ নভেম্বর অনার্স চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায়, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ‘গবেষণা পদ্ধতি এবং প্রতিবেদন’ কোর্সের পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে প্রশ্নে ৩ ঘণ্টা সময় উল্লেখ থাকলেও ৪ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়। অথচ একই বিভাগে একই কোর্স এ অন্য কেন্দ্রে ঠিক ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে দায়িত্বশীল শিক্ষকগণ বলেন, প্রশ্নে সময় ভুল উল্লেখ আছে। পরীক্ষার সঠিক সময় ৪ ঘণ্টা হবে। সব কেন্দ্রে পরীক্ষা শেষে যখন সময়ের এই বিস্তর ফারাক অন্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা জানতে পারে তখন উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এতদিন শিক্ষার্থীরা দাবি করছিলো পাঠদানে শিক্ষকদের অনিহা, অনেক বিষয়ে বুঝানোর অক্ষমতা, সময়মতো ক্লাস না নেওয়াসহ নানা ধরনের সমস্যা। ফাইনাল পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় শিক্ষকদের সঠিক সময় জ্ঞান না থাকার বিষয়টি দুঃখজনক।
উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং সাত কলেজ সমস্যা সমাধান অতিসত্বর করা জরুরি। দেশের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাতটি কলেজকে শিক্ষার সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্ব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। দীর্ঘ ৭ বছর অধিভুক্তির সময় গড়ালেও শিক্ষার মান যেমন তলানিতে তেমনি নিয়মের বালাই নেই বললেই চলে। তারই একটি উদাহরণ ১২ নভেম্বর অনার্স চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায়, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ‘গবেষণা পদ্ধতি এবং প্রতিবেদন’ কোর্সের পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে প্রশ্নে ৩ ঘণ্টা সময় উল্লেখ থাকলেও ৪ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়। অথচ একই বিভাগে একই কোর্স এ অন্য কেন্দ্রে ঠিক ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে দায়িত্বশীল শিক্ষকগণ বলেন, প্রশ্নে সময় ভুল উল্লেখ আছে। পরীক্ষার সঠিক সময় ৪ ঘণ্টা হবে। সব কেন্দ্রে পরীক্ষা শেষে যখন সময়ের এই বিস্তর ফারাক অন্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা জানতে পারে তখন উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এতদিন শিক্ষার্থীরা দাবি করছিলো পাঠদানে শিক্ষকদের অনিহা, অনেক বিষয়ে বুঝানোর অক্ষমতা, সময়মতো ক্লাস না নেওয়াসহ নানা ধরনের সমস্যা। ফাইনাল পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় শিক্ষকদের সঠিক সময় জ্ঞান না থাকার বিষয়টি দুঃখজনক।
উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং সাত কলেজ সমস্যা সমাধান অতিসত্বর করা জরুরি। দেশের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাতটি কলেজকে শিক্ষার সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্ব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক