alt

মতামত » সম্পাদকীয়

সাত কলেজের চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায় সময় বিভ্রাট

: শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। দীর্ঘ ৭ বছর অধিভুক্তির সময় গড়ালেও শিক্ষার মান যেমন তলানিতে তেমনি নিয়মের বালাই নেই বললেই চলে। তারই একটি উদাহরণ ১২ নভেম্বর অনার্স চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায়, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ‘গবেষণা পদ্ধতি এবং প্রতিবেদন’ কোর্সের পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে প্রশ্নে ৩ ঘণ্টা সময় উল্লেখ থাকলেও ৪ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়। অথচ একই বিভাগে একই কোর্স এ অন্য কেন্দ্রে ঠিক ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে দায়িত্বশীল শিক্ষকগণ বলেন, প্রশ্নে সময় ভুল উল্লেখ আছে। পরীক্ষার সঠিক সময় ৪ ঘণ্টা হবে। সব কেন্দ্রে পরীক্ষা শেষে যখন সময়ের এই বিস্তর ফারাক অন্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা জানতে পারে তখন উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এতদিন শিক্ষার্থীরা দাবি করছিলো পাঠদানে শিক্ষকদের অনিহা, অনেক বিষয়ে বুঝানোর অক্ষমতা, সময়মতো ক্লাস না নেওয়াসহ নানা ধরনের সমস্যা। ফাইনাল পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় শিক্ষকদের সঠিক সময় জ্ঞান না থাকার বিষয়টি দুঃখজনক।

উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং সাত কলেজ সমস্যা সমাধান অতিসত্বর করা জরুরি। দেশের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাতটি কলেজকে শিক্ষার সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্ব।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

কটিয়াদীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অভিযোগ আমলে নিন

ধানখেতে পোকার আক্রমণ: কৃষকের পাশে দাঁড়ান

কৃষিজমির পাশে ইউক্যালিপটাস: লাভ সাময়িক, ক্ষতি দীর্ঘমেয়াদী

খুলনা বিভাগীয় শিশু হাসপাতাল চালু হতে আর কত অপেক্ষা

সদরপুর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে ব্যবস্থা নিন

সরকারি জমি দখল: ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে

রংপুর সিটি করপোরেশনে অটোরিকশার লাইসেন্স প্রসঙ্গে

বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ড প্রশ্ন অনেক, উত্তর মিলবে কি

দেবীদ্বার কলেজ মাঠ: অবহেলায় হারাতে বসেছে ঐতিহ্য

সিইপিজেডের আগুন: অবহেলা আর দায়িত্বহীনতার নজির

বায়ুদূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা : ফল বিপর্যয় নাকি বাস্তবতা

কুমারভোগের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি দিন

বেহাল রাজবাড়ী বিসিক শিল্পনগরী: ব্যবস্থা নিন

শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি: যৌক্তিক পদক্ষেপ নিন

গার্মেন্টস কারখানায় অগ্নিকাণ্ড: প্রশ্নবিদ্ধ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

ভিডব্লিউবি কর্মসূচিতে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করুন

টিআরএম প্রকল্পের ক্ষতিপূরণ পেতে আর কত অপেক্ষা

জয়পুরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ

লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যাচ্ছে না কেন

টাইফয়েড টিকা: ভালো উদ্যোগ

হামাস-ইসরায়েল চুক্তি: শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ সফল হোক

বকুলতলায় স্থগিত শরৎ উৎসব!

সুন্দরগঞ্জে অ্যানথ্রাক্স টিকাদান কার্যক্রমে জনবল সংকট দূর করুন

বনভূমি দখল: ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

নন্দীগ্রামে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংকট

জরাজীর্ণ বিদ্যালয়গুলো সংস্কার করুন

কমছেই আলুর দাম, লোকসান বাড়ছে কৃষকের

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি কি পূরণ হলো?

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে

কন্যাশিশু নিপীড়নের উদ্বেগজনক চিত্র

ট্রাম্পের পরিকল্পনা একটি সম্ভাবনাময় সূচনা, কিন্তু পথ এখনও দীর্ঘ

বিজয়া দশমী: সম্প্রীতি রক্ষার অঙ্গীকার

প্লাস্টিক দূষণের শিকার সুন্দরবন: চাই জনসচেতনতা

খাগড়াছড়িতে সহিংসতা কি এড়ানো যেত না

এক প্রবীণের আর্তনাদ: সমাজ কি শুনবে?

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

সাত কলেজের চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায় সময় বিভ্রাট

শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। দীর্ঘ ৭ বছর অধিভুক্তির সময় গড়ালেও শিক্ষার মান যেমন তলানিতে তেমনি নিয়মের বালাই নেই বললেই চলে। তারই একটি উদাহরণ ১২ নভেম্বর অনার্স চতুর্থ বর্ষে ফাইনাল পরীক্ষায়, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ‘গবেষণা পদ্ধতি এবং প্রতিবেদন’ কোর্সের পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে প্রশ্নে ৩ ঘণ্টা সময় উল্লেখ থাকলেও ৪ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়। অথচ একই বিভাগে একই কোর্স এ অন্য কেন্দ্রে ঠিক ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঢাকা কলেজ কেন্দ্রে দায়িত্বশীল শিক্ষকগণ বলেন, প্রশ্নে সময় ভুল উল্লেখ আছে। পরীক্ষার সঠিক সময় ৪ ঘণ্টা হবে। সব কেন্দ্রে পরীক্ষা শেষে যখন সময়ের এই বিস্তর ফারাক অন্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা জানতে পারে তখন উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এতদিন শিক্ষার্থীরা দাবি করছিলো পাঠদানে শিক্ষকদের অনিহা, অনেক বিষয়ে বুঝানোর অক্ষমতা, সময়মতো ক্লাস না নেওয়াসহ নানা ধরনের সমস্যা। ফাইনাল পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় শিক্ষকদের সঠিক সময় জ্ঞান না থাকার বিষয়টি দুঃখজনক।

উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং সাত কলেজ সমস্যা সমাধান অতিসত্বর করা জরুরি। দেশের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাতটি কলেজকে শিক্ষার সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্ব।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

back to top