সুকান্ত দাস
কোন প্রমাণ বা দলিল সঠিক, সত্য, আসল বলে কোন সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি কতৃক লিখিতভাবে সাক্ষ্য, সমর্থন, নিশ্চিতভাবে বর্ণনা দেয়াই হলো সত্যায়িত করণ। চাকরি বা যে কোন আবেদনপত্রে সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি চাওয়া হয়। কারণ আবেদনপত্রে দাখিলকৃত তথ্য সত্য কিনা অথবা সনদপত্র আসল কিনা এর সত্যতা প্রমাণ করার জন্য। দেশের লাখ লাখ চাকরিপ্রত্যাশীকে চাকরির আবেদন করার জন্য ছবি ও কাগজপত্র সত্যায়িত করতে সরকার নির্ধারিত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের পেছনে পেছনে ঘুরতে হয়। এতে অধিকাংশই চরম দুর্ভোগের স্বীকার হন। সরকার নির্ধারিত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছে সত্যায়িত করতে গেলে অনেক সময় অপরিচিত হওয়ার কারণে সত্যায়িত করে দেন না। তারা বলেন অপরিচিত কারোর ছবি বা কাগজপত্র সত্যায়িত করার নিয়ম নেই।
ফলে অনেকে ভুয়া সীল, স্বাক্ষর ব্যবহার করে দুর্ভোগ থেকে বাঁচতে। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাগজপত্র আসল থাকে কিন্তু মাঝে মাঝে অসৎ লোকেরাও এসব কাজ করে। আর এটাও সত্য অচেনা মানুষের কাগজ পত্র সঠিক কিনা বা এগুলো যে নিয়ে এসেছে তার কিনা তা কর্মকর্তারা কীভাবে জানবেন।
লাখ লাখ চাকরি প্রত্যাশীদের এমন দুর্ভোগ প্রতিনিয়ত ভোগ করতে হয়। সরকারের উচিত সত্যায়ন বিষয়ে সহজ ও বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলে চাকরি প্রত্যাশীদের দুর্ভোগ কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
সুকান্ত দাস
মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর ২০২০
কোন প্রমাণ বা দলিল সঠিক, সত্য, আসল বলে কোন সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি কতৃক লিখিতভাবে সাক্ষ্য, সমর্থন, নিশ্চিতভাবে বর্ণনা দেয়াই হলো সত্যায়িত করণ। চাকরি বা যে কোন আবেদনপত্রে সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি চাওয়া হয়। কারণ আবেদনপত্রে দাখিলকৃত তথ্য সত্য কিনা অথবা সনদপত্র আসল কিনা এর সত্যতা প্রমাণ করার জন্য। দেশের লাখ লাখ চাকরিপ্রত্যাশীকে চাকরির আবেদন করার জন্য ছবি ও কাগজপত্র সত্যায়িত করতে সরকার নির্ধারিত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের পেছনে পেছনে ঘুরতে হয়। এতে অধিকাংশই চরম দুর্ভোগের স্বীকার হন। সরকার নির্ধারিত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছে সত্যায়িত করতে গেলে অনেক সময় অপরিচিত হওয়ার কারণে সত্যায়িত করে দেন না। তারা বলেন অপরিচিত কারোর ছবি বা কাগজপত্র সত্যায়িত করার নিয়ম নেই।
ফলে অনেকে ভুয়া সীল, স্বাক্ষর ব্যবহার করে দুর্ভোগ থেকে বাঁচতে। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাগজপত্র আসল থাকে কিন্তু মাঝে মাঝে অসৎ লোকেরাও এসব কাজ করে। আর এটাও সত্য অচেনা মানুষের কাগজ পত্র সঠিক কিনা বা এগুলো যে নিয়ে এসেছে তার কিনা তা কর্মকর্তারা কীভাবে জানবেন।
লাখ লাখ চাকরি প্রত্যাশীদের এমন দুর্ভোগ প্রতিনিয়ত ভোগ করতে হয়। সরকারের উচিত সত্যায়ন বিষয়ে সহজ ও বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলে চাকরি প্রত্যাশীদের দুর্ভোগ কিছুটা হলেও লাঘব হবে।