সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেংনাই উত্তরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা নেই। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা বহু বছর ধরে সরকারি দপ্তরে ঘুরে ঘুরেও এর কোনো সমাধান পাননি।
বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮৮ সালে। এর পর কেটে গেছে ৩৬ বছর। কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা তৈরি করা হয়নি আজও। ধানক্ষেতের কাদাভরা সরু আইল দিয়ে স্কুলে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষা মৌসুম শুরু হলে কষ্টের যেন আর শেষ থাকে না। এ কারণে শিক্ষার্থীও কমছে স্কুলে। আগে ২০০ জন শিক্ষার্থী ছিল। কমতে কমতে এখন ১১৭ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
শুধু যাতায়াতের একটি রাস্তা না থাকায় দরুন একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, এটা মেনে নেয়া যায় না। এত বছরে কত জনপ্রতিনিধিই তো এসেছেন, বিদ্যালয়ের সমস্যাটি কেন তাদের নজরে এলো না, সেটা একটা প্রশ্ন। প্রশাসনকে তিন যুগ ধরে এ দুর্ভোগের কথা জানানো হলেও তারা বিষয়টি কেন কানে নিল না, সে প্রশ্ন আমরা করতে চাই। এই আধুনিক যুগে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে, এটা আসলে দুঃখজনক।
এত বছর পার হয়ে যাওয়ার পর উপজেলা প্রশাসন বলছে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের দুরাবস্থার বিষয়টি তারা জেনেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত একটা রাস্তা নির্মাণের ব্যবস্থা করার আশ্বাসও দিয়েছে তারা। আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস দিলেই হবে না আশ্বাস বাস্তবায়নে ব্যবস্থাও নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথটা যেন ঝঞ্ঝাটমুক্ত হয় সেটা আমরা চাই।
শুধু রায়গঞ্জেই বিদ্যালয়ে যাওয়ার রাস্তার অভাবে শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা না। দেশে এমন আরও অনেক বিদ্যালয় আছে। যেখানে এরকম আরও অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ করতে হয়। সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিকূলতাগুলোও চিহ্নিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের অনুকূল পরিবেশের বিষয়টি মাথায় রেখে কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের অবসান চাই আমরা।
রায়গঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ দূর করুন
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেংনাই উত্তরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা নেই। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা বহু বছর ধরে সরকারি দপ্তরে ঘুরে ঘুরেও এর কোনো সমাধান পাননি।
বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮৮ সালে। এর পর কেটে গেছে ৩৬ বছর। কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা তৈরি করা হয়নি আজও। ধানক্ষেতের কাদাভরা সরু আইল দিয়ে স্কুলে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষা মৌসুম শুরু হলে কষ্টের যেন আর শেষ থাকে না। এ কারণে শিক্ষার্থীও কমছে স্কুলে। আগে ২০০ জন শিক্ষার্থী ছিল। কমতে কমতে এখন ১১৭ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
শুধু যাতায়াতের একটি রাস্তা না থাকায় দরুন একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, এটা মেনে নেয়া যায় না। এত বছরে কত জনপ্রতিনিধিই তো এসেছেন, বিদ্যালয়ের সমস্যাটি কেন তাদের নজরে এলো না, সেটা একটা প্রশ্ন। প্রশাসনকে তিন যুগ ধরে এ দুর্ভোগের কথা জানানো হলেও তারা বিষয়টি কেন কানে নিল না, সে প্রশ্ন আমরা করতে চাই। এই আধুনিক যুগে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে, এটা আসলে দুঃখজনক।
এত বছর পার হয়ে যাওয়ার পর উপজেলা প্রশাসন বলছে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের দুরাবস্থার বিষয়টি তারা জেনেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত একটা রাস্তা নির্মাণের ব্যবস্থা করার আশ্বাসও দিয়েছে তারা। আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস দিলেই হবে না আশ্বাস বাস্তবায়নে ব্যবস্থাও নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথটা যেন ঝঞ্ঝাটমুক্ত হয় সেটা আমরা চাই।
শুধু রায়গঞ্জেই বিদ্যালয়ে যাওয়ার রাস্তার অভাবে শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা না। দেশে এমন আরও অনেক বিদ্যালয় আছে। যেখানে এরকম আরও অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ করতে হয়। সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিকূলতাগুলোও চিহ্নিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের অনুকূল পরিবেশের বিষয়টি মাথায় রেখে কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের অবসান চাই আমরা।
শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেংনাই উত্তরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা নেই। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা বহু বছর ধরে সরকারি দপ্তরে ঘুরে ঘুরেও এর কোনো সমাধান পাননি।
বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮৮ সালে। এর পর কেটে গেছে ৩৬ বছর। কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা তৈরি করা হয়নি আজও। ধানক্ষেতের কাদাভরা সরু আইল দিয়ে স্কুলে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষা মৌসুম শুরু হলে কষ্টের যেন আর শেষ থাকে না। এ কারণে শিক্ষার্থীও কমছে স্কুলে। আগে ২০০ জন শিক্ষার্থী ছিল। কমতে কমতে এখন ১১৭ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
শুধু যাতায়াতের একটি রাস্তা না থাকায় দরুন একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, এটা মেনে নেয়া যায় না। এত বছরে কত জনপ্রতিনিধিই তো এসেছেন, বিদ্যালয়ের সমস্যাটি কেন তাদের নজরে এলো না, সেটা একটা প্রশ্ন। প্রশাসনকে তিন যুগ ধরে এ দুর্ভোগের কথা জানানো হলেও তারা বিষয়টি কেন কানে নিল না, সে প্রশ্ন আমরা করতে চাই। এই আধুনিক যুগে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে, এটা আসলে দুঃখজনক।
এত বছর পার হয়ে যাওয়ার পর উপজেলা প্রশাসন বলছে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের দুরাবস্থার বিষয়টি তারা জেনেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত একটা রাস্তা নির্মাণের ব্যবস্থা করার আশ্বাসও দিয়েছে তারা। আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস দিলেই হবে না আশ্বাস বাস্তবায়নে ব্যবস্থাও নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথটা যেন ঝঞ্ঝাটমুক্ত হয় সেটা আমরা চাই।
শুধু রায়গঞ্জেই বিদ্যালয়ে যাওয়ার রাস্তার অভাবে শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা না। দেশে এমন আরও অনেক বিদ্যালয় আছে। যেখানে এরকম আরও অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ করতে হয়। সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিকূলতাগুলোও চিহ্নিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের অনুকূল পরিবেশের বিষয়টি মাথায় রেখে কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের অবসান চাই আমরা।
রায়গঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ দূর করুন
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেংনাই উত্তরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা নেই। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা বহু বছর ধরে সরকারি দপ্তরে ঘুরে ঘুরেও এর কোনো সমাধান পাননি।
বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮৮ সালে। এর পর কেটে গেছে ৩৬ বছর। কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা তৈরি করা হয়নি আজও। ধানক্ষেতের কাদাভরা সরু আইল দিয়ে স্কুলে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষা মৌসুম শুরু হলে কষ্টের যেন আর শেষ থাকে না। এ কারণে শিক্ষার্থীও কমছে স্কুলে। আগে ২০০ জন শিক্ষার্থী ছিল। কমতে কমতে এখন ১১৭ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
শুধু যাতায়াতের একটি রাস্তা না থাকায় দরুন একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, এটা মেনে নেয়া যায় না। এত বছরে কত জনপ্রতিনিধিই তো এসেছেন, বিদ্যালয়ের সমস্যাটি কেন তাদের নজরে এলো না, সেটা একটা প্রশ্ন। প্রশাসনকে তিন যুগ ধরে এ দুর্ভোগের কথা জানানো হলেও তারা বিষয়টি কেন কানে নিল না, সে প্রশ্ন আমরা করতে চাই। এই আধুনিক যুগে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে, এটা আসলে দুঃখজনক।
এত বছর পার হয়ে যাওয়ার পর উপজেলা প্রশাসন বলছে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের দুরাবস্থার বিষয়টি তারা জেনেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত একটা রাস্তা নির্মাণের ব্যবস্থা করার আশ্বাসও দিয়েছে তারা। আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস দিলেই হবে না আশ্বাস বাস্তবায়নে ব্যবস্থাও নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথটা যেন ঝঞ্ঝাটমুক্ত হয় সেটা আমরা চাই।
শুধু রায়গঞ্জেই বিদ্যালয়ে যাওয়ার রাস্তার অভাবে শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তা না। দেশে এমন আরও অনেক বিদ্যালয় আছে। যেখানে এরকম আরও অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ করতে হয়। সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিকূলতাগুলোও চিহ্নিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের অনুকূল পরিবেশের বিষয়টি মাথায় রেখে কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের অবসান চাই আমরা।