alt

উপ-সম্পাদকীয়

গ্যাং কালচার কেন বিস্তৃত হচ্ছে

রহিম আব্দুর রহিম

: শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

দুই দিন আগে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জাতি জানতে পেরেছে- সাভারে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে মারাত্মক আহত হয়েছে দুই স্কুলশিক্ষার্থী। আহত এবং আক্রমণকারীদের মধ্যে দুইজন কিশোর, বাকিরা শিশু বয়সের। ১৯ মার্চ দৈনিক সংবাদ পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত একটি সংবাদ শিরোনাম ছিলো ‘কিশোর গ্যাংয়ের প্রধানসহ ২০ সদস্য গ্রেপ্তার’।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ছুটি গল্পে প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ করেন- ‘তেরো চৌদ্দ বছর বয়সের মতো বালাই পৃথিবীতে নাই।’ অর্থাৎ যাদের বয়স তেরো-চৌদ্দ তারা সমাজে একপ্রকার আপদ-বিপদের নাম। এই তেরো থেকে আঠারো বয়সের কিশোর-কিশোরীরাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে টিনএইজ বলে পরিচিত। তবে এই টিনএইজদের সাথে বিভিন্ন গঠনমূলক ও ক্রিয়েটিভ কাজ করে কি যে মজা-আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করা দুষ্কর। এদের মন-ধ্যান, চিন্তা-চেতনা বুঝে তাদের কাজে লাগানো গেলে এরাই যে সমাজের শক্তিশালী মানবসম্পদ তা দ্রুত সুপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। অথচ বর্তমানে এই বয়সের সম্ভাব্য শক্তিধর মানবসম্পদরা সুধীসমাজে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকায় কিংবা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহলে কিশোর গ্যাং নামে পরিচিত। স্বাভাবিক অর্থে- ‘গ্যাং মানেই তারা সংঘবদ্ধ অপরাধী’।

এ অপরাধ প্রবণতায় কিশোর-কিশোরী কোন সময়, কোন অবস্থায় ঝুঁকে পড়ে? তা বিশ্লেষণ করলে স্পষ্ট হয়, এ বয়সে তারা পরস্পরের প্রতি সহনশীল এবং আবেগের বন্ধনে আটকে যায়। সৃষ্টি হয় পরম বন্ধুত্ব। দলবেঁধে কাজ করতে আনন্দ পায়। দিতে চায় নেতৃত্ব। এদের আত্মসম্মানবোধ প্রবল আকার ধারণ করে। ফলে তারা পারিবারিক, সামাজিক এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্ব স্ব কর্মের স্বীকৃতি চায়। কৌতূহলবশত তারা রঙ্গিন জগত খুঁজে ফিরে; যা কোন অপরাধ বা অন্যায় কিছু নয়। পৃথিবীর সকল মানব জাতিরই যা স্বভাব গত বৈশিষ্ট্য; কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বাবা-মা,পাড়া-প্রতিবেশী, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা গুরুজনরা তাদের ইতিবাচক কর্মকা-ের গুরুত্ব না দিয়ে, চরম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন; কোন কোন ক্ষেত্রে এদের বেয়াদব বলে অপমানও করা হয়ে থাকে।

ভুলের খেসারত হিসেবে তাদের মাথা ন্যাড়া বা থানায় মুচলিকা দিবার কাহিনীও রয়েছে। এক সময় এরা প্রতিশোধ বা বীরত্বের পরিচয় দিতে গিয়ে কৌতূহলবশত গ্যাং কালচারে জড়িয়ে পড়ে, যা কিনা তাদের অজান্তে ঘটে থাকা এক প্রকার বয়সের দোষ। এ বয়সের দোষকে গুণে পরিণত করার দায়িত্ব আসলে কার? প্রথমে পরিবার। যেখানে এই বয়সের একজন কিশোর-কিশোরীরা তার মা বাবাকে বন্ধু হিসেবে এবং শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও নিজেকে সফল, সার্থক এবং সুখী মনে করার মতো পরিবেশ পাবে। দ্বিতীয়ত সমাজ, যেখান তারা উপলব্ধি করতে পারবে তাদের আশপাশে যারা রয়েছেন, তারা সবাই একে-অন্যের আপনজন। সর্বোপরি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। যেখানে টিনএইজদের শিক্ষাদান পদ্ধতি হতে হবে দলগত এবং আনন্দঘন; যা বর্হিবিশ্বে প্রচলিত রয়েছে। যে শিক্ষায় শিক্ষার্থীরা প্রকৃতি, পরিবেশ, মাটি-মানুষের সান্নিধ্যে গড়ে ওঠা, ধর্ম-কর্মের প্রাণান্ত মহাযজ্ঞে শামিল হতে পারছে। ফলে সেই সমস্ত দেশের টিনএইজরা কোনক্রমেই নেতিবাচক কর্মের দিকে ধাবিত হবার সুযোগ পায় না। আমাদের সেই ধরনের শিক্ষাদান পদ্ধতি দীর্ঘসময় অনুপস্থিত ছিলো। বর্তমান শিক্ষাক্রমে যার পুরোপুরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা গেলে দেশের কোথায় কিশোর গ্যাংদের নেতিবাচক কোন কর্মকা- থাকবে না, থাকতে পারে না। এক্ষেত্রে বর্তমান শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে চতুর্মুখী প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। এর মধ্যে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর শতভাগ উপস্থিত নিশ্চিতকরণ। পাঠদান প্রক্রিয়া যথারীতি বাস্তবায়ন।

পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ধারাবাহিকভাবে, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা জোরদারকরণ। মনে রাখতে হবে, দায়িত্বশীলদের চরম ব্যর্থতাই মূলত কিশোর গ্যাং সৃষ্টির জন্য দায়ী। কঠোর হতে হবে, যদি কখনও কোন কিশোর গ্যাংয়ের আর্বিভাব ঘটে তবে শুধু সংশ্লিষ্ট কিশোরদেরই নয়, এ ধরনের গ্যাং সৃষ্টির প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ব্যর্থ মহলের ব্যক্তিদেরই জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। কোনক্রমেই রঙিন জগতের কৌতূহলী কিশোরদের যেমন অপরাধের কালিমা লেপনে করা যাবে না; তেমনি কোনভাবেই পরিকল্পিতভাবে অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের কোনক্রমেই ছাড় দেয়া উচিত হবে না। আমরা চাই ‘দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন’ নীতি বাক্যের সর্বজনীন পদক্ষেপ।

[লেখক : শিক্ষক]

বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস

শিক্ষক নিয়োগ : পর্বতসম দুর্নীতির সামান্য প্রকাশ

সব মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে

ছবি

চৌবাচ্চার ফুটো এবং আমাদের উন্নয়ন

কিশোর গ্যাং : নষ্ট রাজনীতির বিনষ্ট সংস্কৃতি

মন্ত্রণালয় ভাগ করে লাভবান হলো কারা?

রম্যগদ্য : মর্জিনার কলঙ্কিত দাগ

সোমালিয়ার গরিব জেলেরা কীভাবে জলদস্যু হলো

চিকিৎসা জগতের বাতিঘর জন হপকিনস বিশ^বিদ্যালয়

জলবায়ু পরিবর্তনের দৃশ্যমান প্রভাব

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবস্থান ও আজকের বাংলাদেশ

আবিষ্কারমূলক শিখন পদ্ধতি

টেকসই কৃষিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা

ছবি

জয়নুলের সাঁওতাল দম্পতি এবং সুমনের সৌন্দর্যপ্রিয়তা

এরপরও কি গাছ লাগাবেন না, বন রক্ষা করবেন না?

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিলের শেষ কোথায়

খুব জানতে ইচ্ছে করে

কোন দিকে মোড় নিচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট?

কৃষিগুচ্ছ : ভর্তির আবেদনের নূ্যূনতম যোগ্যতা ও ফলাফল প্রস্তুতিতে বৈষম্য

ছবি

গণপরিবহনে নৈরাজ্যের শেষ কোথায়

ছাত্র রাজনীতি : পক্ষে-বিপক্ষে

ছবি

বি আর আম্বেদকর : নিম্নবর্গের মানুষের প্রতিনিধি

চেকের মামলায় আসামির মুক্তির পথ কী

রাম-নবমী : হিন্দুত্বের নয়া গবেষণাগার

‘একটি গ্রাম একটি পণ্য’ উদ্যোগ কি সফল হবে

কিশোর গ্যাং : সমস্যার মূলে যেতে হবে

গীতি চলচ্চিত্র ‘কাজল রেখা’ : সুস্থধারার চলচ্চিত্র বিকাশ ঘটুক

ছবি

ঋতুভিত্তিক চিরায়ত বাঙালি সংস্কৃতি

ছবি

স্মরণ : কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস

দাবদাহে সুস্থ থাকবেন কীভাবে

কত দিন পরে এলে, একটু শোনো

রম্যগদ্য : আনন্দ, দ্বিগুণ আনন্দ...

ছবি

ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় নাম

বৈসাবি : ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব

tab

উপ-সম্পাদকীয়

গ্যাং কালচার কেন বিস্তৃত হচ্ছে

রহিম আব্দুর রহিম

শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

দুই দিন আগে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জাতি জানতে পেরেছে- সাভারে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে মারাত্মক আহত হয়েছে দুই স্কুলশিক্ষার্থী। আহত এবং আক্রমণকারীদের মধ্যে দুইজন কিশোর, বাকিরা শিশু বয়সের। ১৯ মার্চ দৈনিক সংবাদ পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত একটি সংবাদ শিরোনাম ছিলো ‘কিশোর গ্যাংয়ের প্রধানসহ ২০ সদস্য গ্রেপ্তার’।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ছুটি গল্পে প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ করেন- ‘তেরো চৌদ্দ বছর বয়সের মতো বালাই পৃথিবীতে নাই।’ অর্থাৎ যাদের বয়স তেরো-চৌদ্দ তারা সমাজে একপ্রকার আপদ-বিপদের নাম। এই তেরো থেকে আঠারো বয়সের কিশোর-কিশোরীরাই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে টিনএইজ বলে পরিচিত। তবে এই টিনএইজদের সাথে বিভিন্ন গঠনমূলক ও ক্রিয়েটিভ কাজ করে কি যে মজা-আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করা দুষ্কর। এদের মন-ধ্যান, চিন্তা-চেতনা বুঝে তাদের কাজে লাগানো গেলে এরাই যে সমাজের শক্তিশালী মানবসম্পদ তা দ্রুত সুপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। অথচ বর্তমানে এই বয়সের সম্ভাব্য শক্তিধর মানবসম্পদরা সুধীসমাজে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকায় কিংবা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহলে কিশোর গ্যাং নামে পরিচিত। স্বাভাবিক অর্থে- ‘গ্যাং মানেই তারা সংঘবদ্ধ অপরাধী’।

এ অপরাধ প্রবণতায় কিশোর-কিশোরী কোন সময়, কোন অবস্থায় ঝুঁকে পড়ে? তা বিশ্লেষণ করলে স্পষ্ট হয়, এ বয়সে তারা পরস্পরের প্রতি সহনশীল এবং আবেগের বন্ধনে আটকে যায়। সৃষ্টি হয় পরম বন্ধুত্ব। দলবেঁধে কাজ করতে আনন্দ পায়। দিতে চায় নেতৃত্ব। এদের আত্মসম্মানবোধ প্রবল আকার ধারণ করে। ফলে তারা পারিবারিক, সামাজিক এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্ব স্ব কর্মের স্বীকৃতি চায়। কৌতূহলবশত তারা রঙ্গিন জগত খুঁজে ফিরে; যা কোন অপরাধ বা অন্যায় কিছু নয়। পৃথিবীর সকল মানব জাতিরই যা স্বভাব গত বৈশিষ্ট্য; কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বাবা-মা,পাড়া-প্রতিবেশী, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা গুরুজনরা তাদের ইতিবাচক কর্মকা-ের গুরুত্ব না দিয়ে, চরম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন; কোন কোন ক্ষেত্রে এদের বেয়াদব বলে অপমানও করা হয়ে থাকে।

ভুলের খেসারত হিসেবে তাদের মাথা ন্যাড়া বা থানায় মুচলিকা দিবার কাহিনীও রয়েছে। এক সময় এরা প্রতিশোধ বা বীরত্বের পরিচয় দিতে গিয়ে কৌতূহলবশত গ্যাং কালচারে জড়িয়ে পড়ে, যা কিনা তাদের অজান্তে ঘটে থাকা এক প্রকার বয়সের দোষ। এ বয়সের দোষকে গুণে পরিণত করার দায়িত্ব আসলে কার? প্রথমে পরিবার। যেখানে এই বয়সের একজন কিশোর-কিশোরীরা তার মা বাবাকে বন্ধু হিসেবে এবং শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও নিজেকে সফল, সার্থক এবং সুখী মনে করার মতো পরিবেশ পাবে। দ্বিতীয়ত সমাজ, যেখান তারা উপলব্ধি করতে পারবে তাদের আশপাশে যারা রয়েছেন, তারা সবাই একে-অন্যের আপনজন। সর্বোপরি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। যেখানে টিনএইজদের শিক্ষাদান পদ্ধতি হতে হবে দলগত এবং আনন্দঘন; যা বর্হিবিশ্বে প্রচলিত রয়েছে। যে শিক্ষায় শিক্ষার্থীরা প্রকৃতি, পরিবেশ, মাটি-মানুষের সান্নিধ্যে গড়ে ওঠা, ধর্ম-কর্মের প্রাণান্ত মহাযজ্ঞে শামিল হতে পারছে। ফলে সেই সমস্ত দেশের টিনএইজরা কোনক্রমেই নেতিবাচক কর্মের দিকে ধাবিত হবার সুযোগ পায় না। আমাদের সেই ধরনের শিক্ষাদান পদ্ধতি দীর্ঘসময় অনুপস্থিত ছিলো। বর্তমান শিক্ষাক্রমে যার পুরোপুরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা গেলে দেশের কোথায় কিশোর গ্যাংদের নেতিবাচক কোন কর্মকা- থাকবে না, থাকতে পারে না। এক্ষেত্রে বর্তমান শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে চতুর্মুখী প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। এর মধ্যে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর শতভাগ উপস্থিত নিশ্চিতকরণ। পাঠদান প্রক্রিয়া যথারীতি বাস্তবায়ন।

পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ধারাবাহিকভাবে, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা জোরদারকরণ। মনে রাখতে হবে, দায়িত্বশীলদের চরম ব্যর্থতাই মূলত কিশোর গ্যাং সৃষ্টির জন্য দায়ী। কঠোর হতে হবে, যদি কখনও কোন কিশোর গ্যাংয়ের আর্বিভাব ঘটে তবে শুধু সংশ্লিষ্ট কিশোরদেরই নয়, এ ধরনের গ্যাং সৃষ্টির প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ব্যর্থ মহলের ব্যক্তিদেরই জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। কোনক্রমেই রঙিন জগতের কৌতূহলী কিশোরদের যেমন অপরাধের কালিমা লেপনে করা যাবে না; তেমনি কোনভাবেই পরিকল্পিতভাবে অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের কোনক্রমেই ছাড় দেয়া উচিত হবে না। আমরা চাই ‘দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন’ নীতি বাক্যের সর্বজনীন পদক্ষেপ।

[লেখক : শিক্ষক]

back to top