alt

উপ-সম্পাদকীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনার কৌশল

খালিদ মোশারফ

: বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

বিদ্যালয়ের জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রবিন্দু শ্রেণীকক্ষ। শ্রেণীকক্ষে পাঠদানের পরিবেশ সৃষ্টি করা গুরত্বপূর্ণ। শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা সুন্দর হলে ভালোভাবে শিখনফল অর্জিত হয়। একটি শ্রেণীকক্ষকে প্রথমত সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। শ্রেণীকক্ষে পর্যাপ্ত আলো বাতাস থাকতে হবে। শ্রেণীকক্ষ হবে পরিচ্ছন্ন। শিক্ষার্থীদের ময়লা ফেলার জন্য শ্রেণীকক্ষে থাকবে বিন বা ঝুড়ি। শিশুদের শ্রেণীকক্ষ কীভাবে পরিচ্ছন্ন রাখতে হয় সে ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। একটি শ্রেণীকক্ষে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীরা থাকে। সবাইকে মিলে মিশে বসার সুযোগ করে দিতে হবে। দলগত কাজের সময় শিক্ষার্থীদের গোল হয়ে বা মুখোমুখি বসার সুযোগ করে দিতে হবে। শিক্ষাককে পুরো শ্রেণীর প্রতি নজর নাখতে হবে। শিক্ষার্থীদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে হবে। শিক্ষককে প্রতিটি শিক্ষার্থীর নাম জানতে হবে। একটি শ্রেণীকক্ষ সুন্দর হলেই শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা হয় না। একটি আদর্শ শ্রেণী ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুপাত গুরত্বপূর্ণ। শিক্ষকের পড়ানোর কৌশল, শিক্ষকের পোশাক ও আচরণ শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনায় গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পড়ানোর সময় শিশুরা যখন অন্য দিকে মন দেয় বা পরস্পরে গল্প গুজব করে শ্রেণীকক্ষে তখন হৈচৈ শুরু হয়। শিক্ষককে জানতে হবে কীভাব পাঠের প্রতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ফেরাতে হয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীরা কী বলতে চায় শুনতে হবে। শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ ও পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের প্রশংসা করতে হবে। শ্রেণীকক্ষে শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করতে হবে। কিছু কৌশল জানলে শিশুদের আচরণ ব্যবস্থাপনা কঠিন কাজ মনে হবে না। কখনো কখনো পারগ শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপারগ শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে হবে। শ্রেণী ব্যবস্থাপনার দিকে শিক্ষকের থাকবে গভীর সুনজর। তিনি প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ভালো করে জানবেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকের সম্পর্ক হবে অনেক আন্তরিক। প্রতিটি শ্রেণীতে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের নিয়ে দায়িত্বশীল দল গঠন করতে হবে। সবার মধ্যে একজন থাকবে টিম লিডার। সবাই টিম লিডারকে সাহায্য করবে। টিমের কেউ ক্লাসরুম পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব পালন করবে। কেউ পানি আনা, চক আনার দ্বায়িত্ব পালন করবে। শ্রেণীকক্ষে শিশুদের উপেযোগী ছবি থাকতে পারে। শিশুদের অনুপ্রাণিত করার মতো বাণী থাকতে পারে। শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা একটি ধারাবাহিক কাজ। শিক্ষক প্রতিদিন এই কাজটি করে থাকেন। শিক্ষার্থীরা শিক্ষককে সহযোগিতা করেন। আদর্শ শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের দুষ্টুমি কমে। শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতি বাড়ে। শিক্ষক শ্রেণী ব্যবস্থাপনার কৌশলগুলো মেনে চললে শ্রেণী কার্যক্রম সুন্দর হয়। শিক্ষকের যেসব আচরণ শ্রেণী কার্যক্রমের বিঘœ ঘটায় সেগুলোকে পরিহার করতে হবে। যেমনÑ শ্রেণীকক্ষে মোবাইল ব্যবহার করা, হঠাৎ করে শ্রেণীকক্ষ বের হয়ে যাওয়া, কুশল বিনিময় ছাড়া ক্লাস শুরু করা ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের অপ্রোয়জনীয় কথা বলায় অনুৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দিতে হবে। শিক্ষার্থীদের একক ও দলীয় কাজ দিতে হবে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সময়মতো শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করতে হবে। কোন শিক্ষার্থীকে অপমান করা যাবে না। যেসব শিক্ষার্থীরা খুব দুষ্টুমি করে তাদের ক্লাসে বিভিন্ন কাজ দিয়ে দেখা যেতে পারে। দুষ্টু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক স্থাপন করতে পারলে তারা শিক্ষকদের কথা শোনে। অভিভাবকদের মাঝে মাঝে ডেকে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার অগ্রগতি সম্পর্কে জানালে শিশুদের শ্রেণীকক্ষে মনোযোগ বাড়ে। অধিক শিশুসম্বলিত শ্রেণীকক্ষে শ্রেণী ব্যবস্থাপনা করা কঠিন। শিক্ষককে শিশু মনোবিজ্ঞান ও শিশুর আচরণ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। শিক্ষককে অবশ্যই কিছু কৌশল হাতে নিতে হবে। যেমনÑ পুরো ক্লাসে মাঝে মাঝে বিচরণ করা , সবার দিকে দৃষ্টিপাত করা, সবার নাম ধরে ডাকা, একটু উচ্চস্বরে কথা বলা যাতে সবাই শুনতে পায় ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা শ্রেণীকক্ষ থেকে অযথা বারবার বাইরে গেলে শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ নষ্ট হয়। তাই শ্রেণীকক্ষ থেকে বারবার বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে। শ্রেণীকক্ষে শিশুর জন্য আনন্দদায়ক ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে সুন্দর একটি শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা শিক্ষকের দক্ষতার পরিচয়। ভালো শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনায় শিক্ষককে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে।

[লেখক : ইন্সট্রাক্টর (সাধারণ), পিটিআই, সোনাতলা, বগুড়া]

বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস

শিক্ষক নিয়োগ : পর্বতসম দুর্নীতির সামান্য প্রকাশ

সব মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে

ছবি

চৌবাচ্চার ফুটো এবং আমাদের উন্নয়ন

কিশোর গ্যাং : নষ্ট রাজনীতির বিনষ্ট সংস্কৃতি

মন্ত্রণালয় ভাগ করে লাভবান হলো কারা?

রম্যগদ্য : মর্জিনার কলঙ্কিত দাগ

সোমালিয়ার গরিব জেলেরা কীভাবে জলদস্যু হলো

চিকিৎসা জগতের বাতিঘর জন হপকিনস বিশ^বিদ্যালয়

জলবায়ু পরিবর্তনের দৃশ্যমান প্রভাব

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবস্থান ও আজকের বাংলাদেশ

আবিষ্কারমূলক শিখন পদ্ধতি

টেকসই কৃষিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা

ছবি

জয়নুলের সাঁওতাল দম্পতি এবং সুমনের সৌন্দর্যপ্রিয়তা

এরপরও কি গাছ লাগাবেন না, বন রক্ষা করবেন না?

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিলের শেষ কোথায়

খুব জানতে ইচ্ছে করে

কোন দিকে মোড় নিচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট?

কৃষিগুচ্ছ : ভর্তির আবেদনের নূ্যূনতম যোগ্যতা ও ফলাফল প্রস্তুতিতে বৈষম্য

ছবি

গণপরিবহনে নৈরাজ্যের শেষ কোথায়

ছাত্র রাজনীতি : পক্ষে-বিপক্ষে

ছবি

বি আর আম্বেদকর : নিম্নবর্গের মানুষের প্রতিনিধি

চেকের মামলায় আসামির মুক্তির পথ কী

রাম-নবমী : হিন্দুত্বের নয়া গবেষণাগার

‘একটি গ্রাম একটি পণ্য’ উদ্যোগ কি সফল হবে

কিশোর গ্যাং : সমস্যার মূলে যেতে হবে

গীতি চলচ্চিত্র ‘কাজল রেখা’ : সুস্থধারার চলচ্চিত্র বিকাশ ঘটুক

ছবি

ঋতুভিত্তিক চিরায়ত বাঙালি সংস্কৃতি

ছবি

স্মরণ : কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস

দাবদাহে সুস্থ থাকবেন কীভাবে

কত দিন পরে এলে, একটু শোনো

রম্যগদ্য : আনন্দ, দ্বিগুণ আনন্দ...

ছবি

ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় নাম

বৈসাবি : ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব

tab

উপ-সম্পাদকীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনার কৌশল

খালিদ মোশারফ

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

বিদ্যালয়ের জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রবিন্দু শ্রেণীকক্ষ। শ্রেণীকক্ষে পাঠদানের পরিবেশ সৃষ্টি করা গুরত্বপূর্ণ। শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা সুন্দর হলে ভালোভাবে শিখনফল অর্জিত হয়। একটি শ্রেণীকক্ষকে প্রথমত সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। শ্রেণীকক্ষে পর্যাপ্ত আলো বাতাস থাকতে হবে। শ্রেণীকক্ষ হবে পরিচ্ছন্ন। শিক্ষার্থীদের ময়লা ফেলার জন্য শ্রেণীকক্ষে থাকবে বিন বা ঝুড়ি। শিশুদের শ্রেণীকক্ষ কীভাবে পরিচ্ছন্ন রাখতে হয় সে ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। একটি শ্রেণীকক্ষে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীরা থাকে। সবাইকে মিলে মিশে বসার সুযোগ করে দিতে হবে। দলগত কাজের সময় শিক্ষার্থীদের গোল হয়ে বা মুখোমুখি বসার সুযোগ করে দিতে হবে। শিক্ষাককে পুরো শ্রেণীর প্রতি নজর নাখতে হবে। শিক্ষার্থীদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে হবে। শিক্ষককে প্রতিটি শিক্ষার্থীর নাম জানতে হবে। একটি শ্রেণীকক্ষ সুন্দর হলেই শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা হয় না। একটি আদর্শ শ্রেণী ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুপাত গুরত্বপূর্ণ। শিক্ষকের পড়ানোর কৌশল, শিক্ষকের পোশাক ও আচরণ শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনায় গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পড়ানোর সময় শিশুরা যখন অন্য দিকে মন দেয় বা পরস্পরে গল্প গুজব করে শ্রেণীকক্ষে তখন হৈচৈ শুরু হয়। শিক্ষককে জানতে হবে কীভাব পাঠের প্রতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ফেরাতে হয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীরা কী বলতে চায় শুনতে হবে। শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ ও পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের প্রশংসা করতে হবে। শ্রেণীকক্ষে শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করতে হবে। কিছু কৌশল জানলে শিশুদের আচরণ ব্যবস্থাপনা কঠিন কাজ মনে হবে না। কখনো কখনো পারগ শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপারগ শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে হবে। শ্রেণী ব্যবস্থাপনার দিকে শিক্ষকের থাকবে গভীর সুনজর। তিনি প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ভালো করে জানবেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকের সম্পর্ক হবে অনেক আন্তরিক। প্রতিটি শ্রেণীতে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের নিয়ে দায়িত্বশীল দল গঠন করতে হবে। সবার মধ্যে একজন থাকবে টিম লিডার। সবাই টিম লিডারকে সাহায্য করবে। টিমের কেউ ক্লাসরুম পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব পালন করবে। কেউ পানি আনা, চক আনার দ্বায়িত্ব পালন করবে। শ্রেণীকক্ষে শিশুদের উপেযোগী ছবি থাকতে পারে। শিশুদের অনুপ্রাণিত করার মতো বাণী থাকতে পারে। শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা একটি ধারাবাহিক কাজ। শিক্ষক প্রতিদিন এই কাজটি করে থাকেন। শিক্ষার্থীরা শিক্ষককে সহযোগিতা করেন। আদর্শ শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের দুষ্টুমি কমে। শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতি বাড়ে। শিক্ষক শ্রেণী ব্যবস্থাপনার কৌশলগুলো মেনে চললে শ্রেণী কার্যক্রম সুন্দর হয়। শিক্ষকের যেসব আচরণ শ্রেণী কার্যক্রমের বিঘœ ঘটায় সেগুলোকে পরিহার করতে হবে। যেমনÑ শ্রেণীকক্ষে মোবাইল ব্যবহার করা, হঠাৎ করে শ্রেণীকক্ষ বের হয়ে যাওয়া, কুশল বিনিময় ছাড়া ক্লাস শুরু করা ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের অপ্রোয়জনীয় কথা বলায় অনুৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দিতে হবে। শিক্ষার্থীদের একক ও দলীয় কাজ দিতে হবে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সময়মতো শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করতে হবে। কোন শিক্ষার্থীকে অপমান করা যাবে না। যেসব শিক্ষার্থীরা খুব দুষ্টুমি করে তাদের ক্লাসে বিভিন্ন কাজ দিয়ে দেখা যেতে পারে। দুষ্টু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক স্থাপন করতে পারলে তারা শিক্ষকদের কথা শোনে। অভিভাবকদের মাঝে মাঝে ডেকে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার অগ্রগতি সম্পর্কে জানালে শিশুদের শ্রেণীকক্ষে মনোযোগ বাড়ে। অধিক শিশুসম্বলিত শ্রেণীকক্ষে শ্রেণী ব্যবস্থাপনা করা কঠিন। শিক্ষককে শিশু মনোবিজ্ঞান ও শিশুর আচরণ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। শিক্ষককে অবশ্যই কিছু কৌশল হাতে নিতে হবে। যেমনÑ পুরো ক্লাসে মাঝে মাঝে বিচরণ করা , সবার দিকে দৃষ্টিপাত করা, সবার নাম ধরে ডাকা, একটু উচ্চস্বরে কথা বলা যাতে সবাই শুনতে পায় ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা শ্রেণীকক্ষ থেকে অযথা বারবার বাইরে গেলে শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ নষ্ট হয়। তাই শ্রেণীকক্ষ থেকে বারবার বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে। শ্রেণীকক্ষে শিশুর জন্য আনন্দদায়ক ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে সুন্দর একটি শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনা শিক্ষকের দক্ষতার পরিচয়। ভালো শ্রেণীকক্ষ ব্যবস্থাপনায় শিক্ষককে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে।

[লেখক : ইন্সট্রাক্টর (সাধারণ), পিটিআই, সোনাতলা, বগুড়া]

back to top