এক শ্রেণীর কিশোরদের এখনই যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে তাদের ভয়াবহতা হবে আরও ব্যাপক। সমাজে এই সবাই কিশোর মূলত উশৃঙ্খল এবং তাদের বয়স ১৪ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। অনেক মেয়ে বা তরুণীরাও এদের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
সমাজ আজ কোন পথে? এই সবাই কিশের গ্যাং-এর তরুণ তরুনীরা লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ না দিয়ে কিশোর গ্যাংদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশের যুব সমাজকে ধ্বংশের পথে নিয়ে যাচ্ছে। যা দেখার কেউ নেই। তারা পিতা-মাতা বা অভিভাবকদের কথা শুনে না বরং অনেক সময় টাকা-পয়সার জন্য পিতা মাতার উপর চড়াও হয়। তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা এখন খুবই জরুরী হয়ে পরেছে।
সামাজিক অবক্ষয়, সমাজ পরিবর্তন এবং সমাজের নানাবিধ অসঙ্গতি এবং অস্বাভাবিকতায় অনেক কিছু হারিয়ে ফেলছে এই সমাজের এক শ্রেুীর কিশোর-কিশোরী। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ফেসবুকে উদ্ভট উদ্ভট নাম দিয়ে খুলছে নানান রকম গ্রুপ। এ সবাই অপরাধীদের থেকে নিজের ছেলেমেয়েদেরকে সাবধানে রাখার চেষ্টায় কোন অবহেলা করা উচিত হবে না।
কিশোর গ্যাং অনেক জায়গাতে আধিপত্য বিস্তারের জন্য ঝগড়া-বিবাদ ও মারামারি করে থাকে। তারা চাঁদাবাজি থেকে যে কোন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবহেলা ও উদাসীনতার জন্য দিন দিন এই সবাই কিশোর গ্যাং এর উৎপত্তি বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পরছে। এতে পরিবার-সমাজ খুবই উদ্বিগ্ন।
অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় নানাভাবে এর সুযোগ নিচ্ছে কিশোর অপরাধীরা। অথচ বর্তমানে সমাজের ক্ষেত্রে কিশোর গ্যাং ভয়ংকর। এমতাবস্থায় আমাদের পরিবারে বা সমাজে সামাজিক বন্ধন খুবই প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আরও কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। তবে পুলিশি তৎপরতায় এদেরকে একবারে নিয়ন্ত্রণ করা দুষ্কর। সমাজ হতে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে তার ভয়াবহতা হবে আরও ব্যাপক এমন আশঙ্কা অমূলক নয়।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪
এক শ্রেণীর কিশোরদের এখনই যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে তাদের ভয়াবহতা হবে আরও ব্যাপক। সমাজে এই সবাই কিশোর মূলত উশৃঙ্খল এবং তাদের বয়স ১৪ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। অনেক মেয়ে বা তরুণীরাও এদের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
সমাজ আজ কোন পথে? এই সবাই কিশের গ্যাং-এর তরুণ তরুনীরা লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ না দিয়ে কিশোর গ্যাংদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশের যুব সমাজকে ধ্বংশের পথে নিয়ে যাচ্ছে। যা দেখার কেউ নেই। তারা পিতা-মাতা বা অভিভাবকদের কথা শুনে না বরং অনেক সময় টাকা-পয়সার জন্য পিতা মাতার উপর চড়াও হয়। তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা এখন খুবই জরুরী হয়ে পরেছে।
সামাজিক অবক্ষয়, সমাজ পরিবর্তন এবং সমাজের নানাবিধ অসঙ্গতি এবং অস্বাভাবিকতায় অনেক কিছু হারিয়ে ফেলছে এই সমাজের এক শ্রেুীর কিশোর-কিশোরী। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ফেসবুকে উদ্ভট উদ্ভট নাম দিয়ে খুলছে নানান রকম গ্রুপ। এ সবাই অপরাধীদের থেকে নিজের ছেলেমেয়েদেরকে সাবধানে রাখার চেষ্টায় কোন অবহেলা করা উচিত হবে না।
কিশোর গ্যাং অনেক জায়গাতে আধিপত্য বিস্তারের জন্য ঝগড়া-বিবাদ ও মারামারি করে থাকে। তারা চাঁদাবাজি থেকে যে কোন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবহেলা ও উদাসীনতার জন্য দিন দিন এই সবাই কিশোর গ্যাং এর উৎপত্তি বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পরছে। এতে পরিবার-সমাজ খুবই উদ্বিগ্ন।
অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় নানাভাবে এর সুযোগ নিচ্ছে কিশোর অপরাধীরা। অথচ বর্তমানে সমাজের ক্ষেত্রে কিশোর গ্যাং ভয়ংকর। এমতাবস্থায় আমাদের পরিবারে বা সমাজে সামাজিক বন্ধন খুবই প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আরও কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। তবে পুলিশি তৎপরতায় এদেরকে একবারে নিয়ন্ত্রণ করা দুষ্কর। সমাজ হতে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে তার ভয়াবহতা হবে আরও ব্যাপক এমন আশঙ্কা অমূলক নয়।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী